প্রতিদিন বাচ্চাদের স্কুলের টিফিন দিতে কালঘাম ছোটে মায়েদের। সেখানে স্কুলের টিফিন বাক্স খালি হয়ে বাড়ি ফিরবে এমন প্রত্যাশা অনেকেই রাখেন না। তবে হঠাৎ করেও টিফিনের এসব খাবার ফাঁকা হয়ে যায়। খুদের মনপসন্দ খাবার বানিয়ে দিলেই আর কোন চিন্তা নেই। বাড়ি ফিরেই স্কুলের ব্যাগ থেকে বেরোয় ফাঁকা টিফিন বাক্স। কিন্তু শিশুকে স্কুলের টিফিনে প্রতিদিন নতুন কী খাবার দেবেন তা অনেকেই বোযা প্রায় যায় না। তা ছাড়া খুদের শরীরের দিকেও খেয়াল রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ। কিছু খাবার স্বাদের যত্ন নিলেও স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তেমন কিছু খাবার বাচ্চার টিফিনে না দেওয়াই শ্রেয়।
খুদের টিফিনের ক্ষেত্রে কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে?
ভাজাভুজি
● ফুলকো লুচি কিংবা পকোড়ার মতো খাবারগুলি বাচ্চাদের শরীরের পক্ষে ভাল নয়। এই খাবারগুলি মূলত ডোবা তেলে ভাজা হয়। অত্যধিক তেলযুক্ত খাবার খেয়ে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। পেটের গোলমালও দেখা দিতে পারে।
ভাজাভুজি
● ফুলকো লুচি কিংবা পকোড়ার মতো খাবারগুলি বাচ্চাদের শরীরের পক্ষে স্বাসভিকর নয়। এই খাবারগুলি মূলত ডোবা তেলে ভাজা হয়। অত্যধিক তেলযুক্ত খাবার খেয়ে শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। এর সংগে শিশুর পেটের গোলমালও দেখা দিতে পারে।
নুডলস
● বাচ্চারা অনেকসময় এই জাতীয় খাবার খেতে খুব পছন্দ করে। কিন্তু এই জাতীয় খাবার টিফিনের না দেওয়াই ভালো। কারণ এই জাতীয় প্রসেস ফুড বাচ্চাদের শরীরের পক্ষে খুব ক্ষতি কারক।
বাসি খাবার
● আগের রাতে বাড়ির সবার জন্য বিরিয়ানি আনিয়েছিলেন। সবার খাওয়ার পরেও বেশ কিছুটা থেকে গিয়েছে। আপনার বাচ্চা বিরিয়ানি খেতে ভালোবাসে বলে সকালে গরম করে শিশুর টিফিন কৌটোতে ভরে দিলেন। এরকম কখনও এই করবেন না কারণ ছোটদের হজমক্ষমতা কম থাকে। ফলে বাসি খাবার শিশুদের খাওয়ানো শরীরের পক্ষে একেবারেই ঠিক নয়।