রবিবার ২৪ নভেম্বর, ২০২৪


কলকাতায় বৃষ্টি

ছবি: প্রতীকী।

ঘি খেতে কে না ভালোবাসে? তবে জানেন কি ঘি শুধু খেতে ভালো লাগে না, মাখলেও দারুণ উপকার পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুলের যত্নে ম্যজিকের মতো কাজ করে ঘি।

● এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে দু’ চামচ ঘি মিশিয়ে নিন। তারপর সেটি চুলে ভালো করে মেখে নিন। এর কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করুন। দেখবেন চুলের জেল্লা ফিরবে। এটি সপ্তাহে একদিন করলেই যথেষ্ট।
● অনেকেরই অল্প বয়সে চুল পেকে যায়। তারা সপ্তাহে একদিন অল্প ঘি গরম করে চুলে ম্যাসাজ করলে উপকার পেতে পারেন।

খুশকির জন্য সপ্তাহে অন্তত দু’দিন মাথার তালুতে ঘি ব্যবহার করুন।
পাতলা চুলের ক্ষেত্রে অল্প নারকেল তেলের সঙ্গে সপ্তাহে একদিন ঘি মাসাজ করুন। বিশেষজ্ঞের মতে, এতে চুল পড়ার সমস্যা কিছুটা কমবে।
ঘি ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় এর সঙ্গে আমলকি বা পেঁয়াজের রস মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল বাড়ার পাশাপাশি মসৃণ এবং নরমও হবে।
আরও পড়ুন:

আপনি কি মদ্যপান করেন? লিভারে ফ্যাট জমেছে কি না পা দেখেই কী ভাবে বুঝবেন?

দীর্ঘদিন পিঠের যন্ত্রণায় ভুগছেন? মুশকিল আসানে রইল ১০টি ঘরোয়া টোটকা

ঘিয়ের সঙ্গে অল্প পেঁয়াজের রস মিশিয়েও মাথায় লাগাতে পারেন। চুলের বৃদ্ধিতে এই মিশ্রণ কাজ করে।
চুলের আগা ফেটে যাচ্ছে? এক্ষেত্রে ১৫ মিনিট চুলের আগায় ভালো করে ঘি মাখিয়ে রেখে তার পর শ্যাম্পু করে নিন। নিয়মত করলে উপকার পাবেন।
ঘি-এ থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের গোড়াকে ভেতর থেকে আর্দ্র করে। ফলে চুল মসৃণ এবং নরম হয়।
অনেকের খুব কম বয়সে চুলে পেকে যায় ধরে। মাথায় ঘি দিয়ে মাসাজ করলে এই সমস্যা এড়ানো যেতে পারে।
তবে মনে রাখবেন, চুলে ঘি ব্যবহার করার পরেই শ্যাম্পু করবেন। রাতে কখনও সবার আগে চুলে ঘি ব্যবহার করবেন না।

Skip to content