কবিগুরুর শান্তিনিকেতন।
বাংলার মুকুটে নতুন পালক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন জায়গা করে নিয়েছে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকায়। রবিবার এক্স হ্যান্ডলে এমনটাই ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো। বিশ্ব ঐতিহ্যশালী স্থানের তালিকায় শান্তিনিকেতন যে স্থান পেতে চলেছে, এমন ইঙ্গিত আগেই পাওয়া গিয়েছিল। ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতনে স্কুল এবং ১৯২১ সালে শুরু হয় বিশ্বভারতীর পথ চলা। এই প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায় ১৯৫১ সালে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক্সে লেখেন, ‘‘আমি খুব আনন্দিত এবং গর্বিত যে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শহর শান্তিনিকেতন এখন ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বিশ্ববাংলার গর্ব, শান্তিনিকেতনকে লালন করেছেন কবি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম একে সমর্থন করে গিয়েছেন বাংলার মানুষ। জয় বাংলা, গুরুদেবকে প্রণাম।’’
🔴BREAKING!
New inscription on the @UNESCO #WorldHeritage List: Santiniketan, #India 🇮🇳. Congratulations! 👏👏
➡️ https://t.co/69Xvi4BtYv #45WHC pic.twitter.com/6RAVmNGXXq
— UNESCO 🏛️ #Education #Sciences #Culture 🇺🇳 (@UNESCO) September 17, 2023
আরও পড়ুন:
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৪৬: বহু জনমের মায়া, ধরিল যে কায়া, ওগো ‘শিল্পী’ সে তো শুধু তোমারই ছায়া
কলকাতার পথ-হেঁশেল, পর্ব-৫: ‘আপনজন’ Chronicles
Glad and proud that our Santiniketan, the town of Gurudev Rabindranath Tagore, is now finally included in UNESCO's World Heritage List. Biswa Bangla's pride, Santiniketan was nurtured by the poet and has been supported by people of Bengal over the generations. We from the…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 17, 2023
ইউনেস্কোর হেরিটেজের তালিকায় শান্তিনিকেতন উঠে আসতে চলেছে, চলতি বছর রবীন্দ্রজয়ন্তীর পরের দিনই কেন্দ্রীয় সরকার ইঙ্গিত দিয়েছিল। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি এক্সে লিখেছিলেন, ‘‘গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে দেশের জন্য আনন্দের খবর। শান্তিনিকেতনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকাভুক্ত করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।’’ ইউনেস্কোর উপদেষ্টা সংগঠন ইকোমস এই প্রস্তাব দিয়েছিল। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং দেশের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের হয়ে সংরক্ষণ স্থপতি আভা নারায়ণ লাম্বাহ এবং মনীশ চক্রবর্তী শান্তিনিকেতনের জন্য দাবিপত্রটি তৈরি করেছিলেন