শুক্রবার ২৯ নভেম্বর, ২০২৪


চাঁদের গভীরে এখন হিমের পরশ’, বাইরে গনগনে তাপ, উষ্ণতার গ্রাফ পাঠাল বিক্রম। ইসরোর দাবি, এই প্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুর তাপমাত্রার এতটা স্পষ্ট একটি গ্রাফ পাওয়া গেল। বিক্রমের পাঠানো গ্রাফ অনুযায়ী, দক্ষিণ মেরুতে দিনের বেলায় চাঁদের পৃষ্ঠে প্রায় ৫০ ডিগ্রির সমান তাপমাত্রা। চাঁদের কুমেরুতে যখন রাত নামে তখন চন্দ্রপৃষ্ঠে মাইনাস ৩০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত নামে তাপমাত্রা।

তবে সূর্য আকাশে থাকলে এই অংশের মাত্র ৩০ মিলিমিটার গভীরে গেলেও তাপমাত্রা থাকে ওই ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের ঘরেই থাকে। বিক্রমের পাঠানো গ্রাফ এও বলছে, আরও নীচে অর্থাৎ ৭০ মিলিমিটার গভীরে চাঁদের তাপমাত্রা হিমাঙ্ক ছুঁয়ে ফেলে। আরও ১০ মিলিমিটার গভীরে গেলে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড হয় তাপমাত্রা। চাঁদের মাটির নীচে মাত্র ২০ মিলিমিটার গভীরে পৌঁছলেই বাংলার শরৎকালের মতো তাপমাত্রা। সেখানে ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে ওঠানামা করে পারদ।
আরও পড়ুন:

এই ৩ ব্যায়াম নিয়মিত করলে আপনার দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকবে, জানতেন?

মধ্যগগনে হৃতিককে টেক্কা দিতে তৈরি হচ্ছেন অক্ষয়, বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে ফাঁস শুটিংয়ের ভিডিয়ো

রোভার প্রজ্ঞান ধীরে ধীরে চাঁদের মাটিতে এগিয়ে চলেছে। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত প্রজ্ঞান ৮ মিটার পথ অতিক্রম করেছে। বিক্রমের ভিতরে থাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রও কাজ শুরু করে দিয়েছে। এই সব যন্ত্রের মধ্যে অন্যতম হল চাস্তে। এই যন্ত্রের চাঁদের মাটির গভীরে ১০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত পৌঁছনোর ক্ষমতা আছে। পাশাপাশি চাঁদের মাটির উপরের এবং গভীরের তাপমাত্রাও মাপবে চাস্তে। ইতিমধ্যেই চাঁদের মাটির ৮০ মিলিমিটার গভীরে পৌঁছে গিয়েছে যন্ত্রটি।

Skip to content