মঙ্গলবার ১ এপ্রিল, ২০২৫


শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে সম্পূর্ণভাবে খুলে দেওয়া হল সাঁতরাগাছি সেতু। সাঁতরাগাছি সেতুর মেরামতির জন্য একটানা মাস যে যানজটের তৈরি হয়েছিল অবশেষে তার অবসান হল। সেতু খুলে দেওয়ার ফলে কলকাতায় প্রবেশ এবং বেরনো—দু’দিকেই যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
গত ১৯ নভেম্বর থেকে সেতু মেরামতের কাজ শুরু হয়। এক মাস ধরে কাজ চলেছিল। সেতু মেরামতের জন্য সেতুতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। পণ্যবাহী গাড়ি যাতায়াতও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে কাজ শেষে শুক্রবার সকাল থেকে আবার পণ্যবাহী যান চলাচল শুরু হয়েছে। সেতু মেরামতির কাজ নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়েছে।
এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ দিয়েছিল, ভালো ভাবে সেতু মেরামতির কাজ শেষ করে বড়দিনের আগেই তা খুলে দিতে হবে। তিনি এমনই আশ্বাস দিয়েছিলেন কলকাতা এবং হাওড়াবাসীকেও। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী, বড়দিনের দু’দিন আগে অর্থাৎ শুক্রবার ভোরে থেকে পূর্ত দফতর সেতুটি সম্পূর্ণ ভাবে খুলে দেয়।
এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ দিয়েছিল, ভালো ভাবে সেতু মেরামতির কাজ শেষ করে বড়দিনের আগেই তা খুলে দিতে হবে। তিনি এমনই আশ্বাস দিয়েছিলেন কলকাতা এবং হাওড়াবাসীকেও। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী, বড়দিনের দু’দিন আগে অর্থাৎ শুক্রবার ভোরে থেকে পূর্ত দফতর সেতুটি সম্পূর্ণ ভাবে খুলে দেয়।
আরও পড়ুন:

ষাটের পর হাঁটুর ব্যথায় কাবু, শরীরচর্চা করতে পারছেন না? ওজন নিয়ন্ত্রণে কী কী খাবেন?

হাতে সময় কম? ধ্যান করতে চান বাড়িতেই? মনের মতো পরিবেশ তৈরি করুন এ ভাবে

বৃহস্পতিবার হাওড়া সিটি পুলিশ সেতুতে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারিও চালায়। রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী বলেন, সেতু সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে। সাঁতরাগাছি সেতুতে শুক্রবার থেকে স্বাভাবিক ভাবে যান চলাচল করবে। পূর্ত দফতরের আশা, সেতু খুলে দেওয়ায় বড়দিনের আগেই যানজট থেকে যাত্রীরা মুক্তি পাবেন। কলকাতায় প্রবেশর অন্যতম পথ এই সেতু। এই সেতু দিয়ে রোজ কমবেশি ৮০ হাজার গাড়ি যাতায়াত করে। এরকম একটি সেতুর মেরামতির কাজ চলায় তীব্র চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছিল যাত্রীদের। অবশেষ সেই ভোগান্তিরই শেষ হল শুক্রবার।

করোনার নতুন উপরূপকে রুখতে দেশবাসীকে মাস্ক পরার আর্জি জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদী

এক টিকিটেই কলকাতার ২১টি দর্শনীয় স্থানে প্রবেশাধিকার! বেড়ানোর মরসুমে শীতের শহরে পর্যটনমন্ত্রীর উপহার

উল্লেখ্য, সেতু মেরামতির জন্য রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হত৷ পূর্ত দফতর সূত্রে জনা গিয়েছে, সেতুর ‘এক্সপ্যানসন জয়েন্ট’ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সেই জন্যই দ্রুত সংস্কারের কাজ শুরু হয়।

Skip to content