আজকের পর্বে সরাসরি আপনাদের সঙ্গে কথা বলব, হ্যাঁ অভিভাবকদের সঙ্গে। সন্তানদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বোর্ডের পরীক্ষা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষাও সামনে। পরীক্ষার দিয়ে ফেরার পরবর্তী কথোপকথন সন্তানের মানসিক ও আবেগের স্বাস্থ্যের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। আবার দেখুন, কিছুদিনের মধ্যে এই পরীক্ষা ও শেষ হবে। তারপরই শুরু হবে পরবর্তী সময়ে আপনার সন্তান কী বিষয় নিয়ে পড়বে! কোন স্ট্রিমে পড়াশোনা করলে যথার্থ কর্মজীবনের স্বপ্ন দেখতে পারবে!
এসব নিয়ে একটা সামগ্রিক চিন্তার পরিস্থিতি তৈরি হয় যতদিন না পর্যন্ত সন্তান পরবর্তী ধাপে কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হচ্ছে। আর এর মাঝে রইল এত দিনের পরিশ্রম আর প্রাপ্ত নম্বর নিয়ে বিভিন্ন স্তরের বোঝাপড়া। প্রতি স্তরের এই বোর্ডের পরীক্ষা যেহেতু পরবর্তী পর্যায়ের উচ্চশিক্ষাকে অনেকটা প্রভাবিত করে। স্বভাবতই এই নিয়ে দুর্ভাবনা, চিন্তা এসেই যায়। কীভাবে এই পরিস্থিতিতে সন্তানের সহযোগী হয়ে ওর জন্য, ওর মতো করে শ্রেষ্ঠ এবং সর্বোত্তম বিকল্প দিতে পারা যায়, সেই নিয়েই আজকের আলোচনা।
আলোচনায় সাহেলী গঙ্গোপাধ্যায়, কনসালট্যান্ট ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট।