শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


কেউ কেউ ওজন কমানোর জন্য সারাদিন প্রায় না খেয়ে থাকেন, তো কেউ আবার দিনে তিন-এ বিশ্বাসী। অর্থাৎ দিনে তিনটে মেইন মিলের বাইরে কিছু খান না। কিন্তু ওজন সেভাবে কমছে কি? না কমলেই ক্রমে হতাশ হয়ে পড়ছেন, কাজকর্মে সেভাবে মন লাগছে না, ক্লান্তি আর অবসাদ গ্রাস করছে।

শেষমেষ দুত্তরি বলে সব ছেড়েছুড়ে দিয়ে আবার ঝুঁকে পড়ছেন তথাকথিত ‘কমফোর্ট ফুড’ নামক ‘ফাস্ট ফুড’ এর উপর। বিশেষত কাজের শেষে দিনান্তে হাতের কাছে চপ, সিঙ্গারা চিপস, প্যাটিস, বার্গার, পেস্ট্রি, পিৎজা, রোল, চাউমিন যা পাওয়া যায় তাই খেয়ে ফেলছেন সন্তুষ্টি রক্ষায়।

অগত্যা ওজন না কমে বাড়তে থাকছে। না না, ভয় পাবেন না। জানেন কি, ওজন কমানোর সিক্রেট লুকিয়ে আছে হেলদি স্ন্যাকসে। অর্থাৎ দুটো প্রধান মূল মিলের মাঝখানে নির্দিষ্ট দু-তিন ঘণ্টা সময়ের ব্যবধানে আপনি যদি লোক্যালরির একটা হেলদি স্ন্যাকস নিতে পারেন, তাহলে আপনার খুব তাড়াতাড়ি ওজন কমবে। পাশাপাশি সারাদিন কাজে উৎসাহ পাবেন, দেহ মন চাঙ্গা থাকবে, দূর হবে ক্লান্তি, অবসাদ। রক্তে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং স্ট্যাটাইটি ফিলিংয়েও সাহায্য করে হেলদি স্ন্যাকস। দেখা গিয়েছে যাঁরা নিয়মিত নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে পুষ্টিকর হেলদি স্ন্যাকস নেন, তাঁদের সারাদিনই খাই করা, টুকটাক মুখ চালানো বা একটা মিলে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার প্রবণতা, যাঁরা নিয়মিত হেলদি স্ন্যাকস নেন না তাঁদের তুলনায় অনেক কম। আলোচনা করেছেন শম্পা চক্রবর্তী, ডায়েট কনসালটেন্ট।


Skip to content