by নিজস্ব সংবাদদাতা | অক্টোবর ১৮, ২০২৩, ১৩:২০ | আলোকের ঝর্ণাধারায়
শ্রীমা। ব্রহ্মচারী অক্ষয়চৈতন্য বলেছেন যে, পথভ্রষ্ট মানুষকে উচ্চ ধর্মভাবপ্রকাশ করার উপযোগি জীবনাদর্শ শেখানোর জন্যই ভগবানের লীলা ও নরদেহে অবতরণ হয়ে থাকে। তিনি নিজের স্বকীয় দেবভাবকে মানবীয় আবরণে ঢেকে দেবমানব স্বরূপ ধারণ করেন। তবু ছোটবেলা থেকেই মানবীয় আবরণ ভেদ করে...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | অক্টোবর ১৭, ২০২৩, ১৩:৫৯ | অনন্ত এক পথ পরিক্রমা
সংস্কার সম্বন্ধে সর্বদাই অনেক কথা হয়। মানুষের পূর্ব জন্মের বা এ জন্মের কর্ম সব একে একে সঞ্চিত হয়ে সংস্কার তৈরি করে। সংস্কারবশত ভালো বা মন্দ কত কর্মই না হতে থাকে। তার পরিবর্তন বা মোড় ফেরানো খুব শক্ত। যেমন রসুনের গন্ধ বারবার ধোয়া সত্ত্বেও যেতে চায় না। অনেক সাধ্য...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | অক্টোবর ১৬, ২০২৩, ১৫:২১ | যত মত, তত পথ
শ্রীরামকৃষ্ণ ও রবীন্দ্রনাথ। রামকৃষ্ণ নামে এক ফেরিওয়ালা রাস্তায় ফেরি করতে বেরিয়েছে। অদ্ভুত লোক বটে! ঝুড়িতে তাঁর খাঁটি সোনার সব গহনা—জ্ঞান, ভক্তি, বিবেক, বৈরাগ্য, আনন্দ, সমাধি। সেই অমূল্য সব গহনা সে বিনা পয়সায় দিতে চায়। কিন্তু নেবার লোক নেই। হায়! হায়! করে সে তাই বলছে...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | অক্টোবর ১১, ২০২৩, ১০:৩৯ | আলোকের ঝর্ণাধারায়
একদিন সারদা মার বাড়ির রাখালকে পুণ্যপুকুরের বাঁশবনে শাঁখামুটি সাপে কামড়ায় বাঁ হাতের তর্জনীর ডগায়। সারদা মা বললেন, ‘সিংহবাহিনীর মাড়োতে ওকে নিয়ে যাও,’ আর মায়ের স্নানজল খাওয়াতে ও আঙুলে মাটি লাগাতে বললেন। তাই করা হল। রাখাল ছেলেটি ভালো হয়ে গেল। মাঠের আলপথ দিয়ে...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | অক্টোবর ১০, ২০২৩, ১২:৩৪ | অনন্ত এক পথ পরিক্রমা
যখন সামনে দিয়ে স্টিমার চলে যায় তখন তার ঢেউ টের পাওয়া যায় না। দূরে গেলে তখন তার ঢেউ কাছে এসে পড়ে লাগে। হয়তো পাড়ের খানিকটা ভেঙে পড়ল। অবতার পুরুষদেরও কাজকর্ম দেখে তখন লোকে বুঝতে পারে না। তাঁদের অনেকটা অতি প্রাকৃত মানুষের মতো মনে হয়। তখন বোঝাবার উপায় থাকে না...