বৃহস্পতিবার ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
পর্ব-৩০: আ দেখে জারা কিসমে কিতনা হ্যায় দম… এই গানে পঞ্চমের বাজি ছিলেন কিশোর ও আশা

পর্ব-৩০: আ দেখে জারা কিসমে কিতনা হ্যায় দম… এই গানে পঞ্চমের বাজি ছিলেন কিশোর ও আশা

গানের আড্ডায়। ছবি: সংগৃহীত। সুনীল দত্ত পরিচালিত ‘রকি’ ছবিটির কথা মনে আছে? ব্লকবাস্টার এই ছবিতে সুনীল-পুত্র সঞ্জয় দত্ত প্রথমবারের জন্য রূপোলি পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেন। খুব সঙ্গত কারণেই এই ছবির মাধ্যমে সুনীল মনে মনে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলেন পুত্রের সাফল্যের ব্যাপারে।...
পর্ব-২৯: তুনে ও রঙ্গিলে ক্যায়সা জাদু কিয়া… লতার সেই সুরেলা কণ্ঠ ও পঞ্চমের জাদু

পর্ব-২৯: তুনে ও রঙ্গিলে ক্যায়সা জাদু কিয়া… লতার সেই সুরেলা কণ্ঠ ও পঞ্চমের জাদু

লতা ও পঞ্চম। ছবি: সংগৃহীত। কিশোর, আশা এবং লতা এই তিন ক্ষণজন্মার কাছ থেকে যতটা সম্ভব ততটাই নিংড়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন আরডি বর্মণ। পঞ্চমকে সুরকার হিসেবে যদি সত্যিকারের বিশ্লেষণ করতে হয়, যদি নতুন কিছু শিখতে হয়, তাহলে তাঁর প্রতিটি সৃষ্টিকে সমান আগ্রহে...
পর্ব-২৮: প্যায়ার করনে ওয়ালে প্যায়ার করতে হ্যায় শান সে— আশার কণ্ঠ ও আরডি-র সুর, অনবদ্য

পর্ব-২৮: প্যায়ার করনে ওয়ালে প্যায়ার করতে হ্যায় শান সে— আশার কণ্ঠ ও আরডি-র সুর, অনবদ্য

পঞ্চম ও আশা। চলতে থাকে কর্মযোগ। কাজ আসতে থাকে একের পর এক। সুর রচনা করেন ‘ধন দৌলত’ ছবির গানগুলি। জনপ্রিয় হয় কিশোর-আশার দ্বৈত কণ্ঠে গাওয়া ‘জিনা কেয়া আজই পেয়ার বিনা’, ‘হো যায় ফির উস দিন কা’, ‘ওহ জিন কি নেয়ি হ্যায় দুনিয়া’ গানগুলি। আশাকে দিয়ে গাওয়ানো হয়...
পর্ব-২৭: আশাকে নিয়ে পঞ্চমের সব প্রশ্নের জবাব চিঠিতে জানিয়েছিলেন লতা

পর্ব-২৭: আশাকে নিয়ে পঞ্চমের সব প্রশ্নের জবাব চিঠিতে জানিয়েছিলেন লতা

পঞ্চম, আশা ও লতা। ব্যক্তিগত জীবনে যাই হয়ে যাক, কাজ কি আর থেমে থাকে? পঞ্চমও ব্যতিক্রম নন। তাঁরও কাজ চলতে থাকে একের পর এক। আসে রবি চোপড়া পরিচালিত ছবি ‘দা বার্নিং ট্রেন’। সাহির লুধিয়ানভির কলম থেকে বেরিয়ে আসে ছবির গানগুলি। ছবিতে আশার গাওয়া দুটি ‘সোলো’ গান যারা...
পর্ব-৯: ‘মেরা কুছ সামান…’ গানে সুর দেওয়ার প্রস্তাবে গুলজারকে পত্রপাঠ বিদায় জানান পঞ্চম

পর্ব-৯: ‘মেরা কুছ সামান…’ গানে সুর দেওয়ার প্রস্তাবে গুলজারকে পত্রপাঠ বিদায় জানান পঞ্চম

ত্রয়ী: আরডি, আশা ও গুলজার। ছবি: সংগৃহীত। নিজের ভালোবাসার কোনওকিছুকে যদি আমরা পেশা হিসেবে গ্রহণ করি তাহলে হয়তো খুব সহজেই সাফল্য আসে। তখন সেটিকে আর দায়িত্ব অথবা পরিশ্রম বলে মনে হয় না। ভালোবাসার তাগিদেই জন্ম নেয় সতস্ফুর্ততার। তাই হয়তো তখন আর ঘড়ির দিকে চোখ যায় না।...

Skip to content