শুক্রবার ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫
পর্ব-৩৬: শারদীয় সংখ্যায় লিখে পাওয়া অর্থ বন্যাপীড়িত মানুষের কল্যাণে

পর্ব-৩৬: শারদীয় সংখ্যায় লিখে পাওয়া অর্থ বন্যাপীড়িত মানুষের কল্যাণে

ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত বাংলা ভাষার প্রথম ছোটদের পুজো বার্ষিকী। উৎসবকে কেন্দ্র করে এমন বিপুল সাহিত্য সৃষ্টি অন্য কোনও দেশে, অন্য কোনও ভাষায় হয় না। রবীন্দ্রনাথের কালে শারদোৎসবকে ঘিরে পত্রিকার পৃথক সংখ্যা প্রকাশের প্রাবল্য ছিল না। শারদ-সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে...
পর্ব-৩৫: শেকল-বাঁধা ঠাকুরবাড়ির খাতা

পর্ব-৩৫: শেকল-বাঁধা ঠাকুরবাড়ির খাতা

সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ বধূমাতা জ্ঞানদানন্দিনী দেবীর প্রতি সহৃদয় ছিলেন, তেমন নয়। জ্ঞানদানন্দিনী গড্ডলিকা প্রবাহে কখনও গা ভাসাননি। তাঁর দৈনন্দিন কার্যকলাপে, জীবনভাবনায় লক্ষ্য করা গিয়েছে প্রগতিশীলতার ছোঁয়া। আধুনিকতার আলো। সেসব বোধহয় মহর্ষিদেবের...
পর্ব-৩৪: কবি যখন শিক্ষক

পর্ব-৩৪: কবি যখন শিক্ষক

রবীন্দ্রনাথ : ছাত্রদের মাঝে। শান্তিনিকেতনে আশ্রম-বিদ্যালয়ের সূচনাকালে প্রায় কিছুই ছিল না। ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, যেন যুদ্ধযাত্রায় চলেছে নিধিরাম সর্দার। থাকার মধ্যে ছিল শুধু সদিচ্ছা। এই সদিচ্ছার জোরেই কেমন করে পড়ানো উচিত, কী রকম হওয়া উচিত বিদ্যালয়ের পরিবেশ,...
পর্ব-৩৩: রবীন্দ্রনাথের মাস্টারমশায়

পর্ব-৩৩: রবীন্দ্রনাথের মাস্টারমশায়

রবীন্দ্রনাথ বালক-বয়সে। রবীন্দ্রনাথের প্রথম মাস্টারমশায় মাধবচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকো ঠাকুরদালালে বসত তাঁর পাঠশালা। শুধু ঠাকুরবাড়ির ছোটরাই নয়, আশপাশ থেকেও কেউ কেউ আসত।‌ রবীন্দ্রনাথ জানিয়েছেন, ‘বিদ্যার‌‌ প্রথম আঁচড় পড়ত তালপাতায়।’ বিভিন্ন বর্ণের...
পর্ব-৩২: দীক্ষার আংটি হেমলতাকে দিয়েছিলেন মহর্ষিদেব

পর্ব-৩২: দীক্ষার আংটি হেমলতাকে দিয়েছিলেন মহর্ষিদেব

হেমলতা দেবী। তাঁর গল্পে রবীন্দ্রনাথ লক্ষ্য করেছিলেন ‘সাহিত্যিক গুণপনা’। শুধু তাই নয়, কবি দেখেছিলেন, ‘কী মানবচরিত্রের কী তার পারিপার্শ্বিকের চিত্র সুস্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠেছে।’ নিতান্তই গল্প নয়, অধিক কিছু, বলা যায় ‘অভিজ্ঞতার...

Skip to content