শনিবার ২৩ নভেম্বর, ২০২৪
পর্ব-১৯: অন্ধ পুত্রস্নেহে দুর্যোধনের অন্যায় আবদার মেনে নিলেন ধৃতরাষ্ট্র

পর্ব-১৯: অন্ধ পুত্রস্নেহে দুর্যোধনের অন্যায় আবদার মেনে নিলেন ধৃতরাষ্ট্র

ছবি প্রতীকী পাণ্ডবদের প্রতি আবাল্য ঈর্ষাপরায়ণ ছিলেন দুর্যোধন৷ সেই অযথা হিংসের জেরেই গোপনে পাণ্ডবদের ক্ষতি করবার চেষ্টা করেছেন বারংবার৷ কিন্তু সফল হননি৷ জতুগৃহে আগুন লাগানোর পর তো নিশ্চিতই ছিলেন এই ভেবে যে, পথের কাঁটা দূর হল৷ আর পাণ্ডবদের সমৃদ্ধির কথা সকলের মুখে শুনতে...
পর্ব-১৮: পাণ্ডবদের প্রাচুর্য দেখে ঈর্ষাকাতর দুর্যোধন শকুনির পরামর্শে পাশাখেলার ফন্দি আঁটলেন

পর্ব-১৮: পাণ্ডবদের প্রাচুর্য দেখে ঈর্ষাকাতর দুর্যোধন শকুনির পরামর্শে পাশাখেলার ফন্দি আঁটলেন

ছবি প্রতীকী জরাসন্ধের বিনাশ হল। আর তেমন প্রতিবাদী রাজা রইলেন কই! পাণ্ডবেরা নিষ্কণ্টক হয়ে রাজপাট গুছিয়ে বসলেন ইন্দ্রপ্রস্থে। সঙ্গে পেলেন সহায় কৃষ্ণকে। পাণ্ডব ভাইয়েরা রাজসূয়যজ্ঞ করবার মানসে একের পর এক রাজ্যজয় করতে বেরিয়ে পড়লেন। এমন বিপুল আয়োজন যে যজ্ঞের তাতে বহু অর্থের...
পর্ব-১৭: জরাসন্ধের মৃত্যুতে নিষ্কণ্টক হলেন পাণ্ডবেরা

পর্ব-১৭: জরাসন্ধের মৃত্যুতে নিষ্কণ্টক হলেন পাণ্ডবেরা

ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে। জরাসন্ধের নাম এ পৃথিবী থেকে মুছে দেওয়া বড় সহজ নয়, একথা কৃষ্ণ জানতেন৷ কিন্তু এদিকে তাঁর প্রতিপত্তিও ক্রমশ অসহনীয় হয়ে উঠছিল৷ তাই পাণ্ডবদের উত্সাহিত করেছিলেন৷ আর এদিকে পাণ্ডবেরা জরাসন্ধের পরাক্রম সম্বন্ধে কতটুকুই-বা ওয়াকিবহাল ছিলেন! তাই...
পর্ব-১৬: রাজসূয়যজ্ঞে উৎসাহী যুধিষ্ঠিরের পথের কাঁটা হলেন জরাসন্ধ

পর্ব-১৬: রাজসূয়যজ্ঞে উৎসাহী যুধিষ্ঠিরের পথের কাঁটা হলেন জরাসন্ধ

খাণ্ডববন পুড়ে খাক হলেও দগ্ধ হয়নি চারটি খঞ্জনপাখি৷ খঞ্জনপাখিগুলি মন্দপালমুনির সন্তান ছিল৷ জরিতানামের খঞ্জিনীর সঙ্গে খঞ্জনের রূপে মিলিত হয়েছিলেন মুনি৷ ভোগী মুনি একসময় মা সন্তানদের ত্যাগ করেই অপর খঞ্জিনীর কাছে চলে যান৷ এইসময় খাণ্ডববনদহনের মতো ভয়ংকর কাণ্ড ঘটছিল৷ মুনি আর...
পর্ব-১৫: অগ্নিমান্দ্যরোগ থেকে মুক্তি পেতে খাণ্ডববন দগ্ধ করলেন অগ্নি

পর্ব-১৫: অগ্নিমান্দ্যরোগ থেকে মুক্তি পেতে খাণ্ডববন দগ্ধ করলেন অগ্নি

শ্বেতকি নামে এক মহাবিক্রমশালী রাজা ছিলেন। তিনি অন্য কোনও প্রকার কাজের থেকেও যজ্ঞ দান ইত্যাদি কাজই বেশি পছন্দ করতেন। এদিকে অনবরত যাজনের ফলে যজ্ঞের ধোঁয়ায় রাজার পুরোহিতদের চোখ আচ্ছন্ন হয়ে থাকত। আকুল হয়ে থাকতেন তাঁরা। ধীরে ধীরে তাঁদের চোখের রোগ হল। একসময় তাঁরা আর যজ্ঞ...

Skip to content