by নিজস্ব সংবাদদাতা | জানুয়ারি ৫, ২০২৩, ২১:০৩ | চলো যাই ঘুরে আসি
দশাশ্বমেধ ঘাট, বেনারস। ছবি লেখিকা। ২০০৯ সালে অমরনাথের পথে যাত্রা করেছিলাম। সেখানে রয়েছেন তুষারলিঙ্গ। সেই পথ ছিল ভয়ঙ্কর সুন্দর। যাত্রাপথের ভীষণ রুক্ষতা, কঠোরতায় মন বার বার বলেছে, আর এ পথে নয়। কিন্তু পথ যাকে ডাক দিয়েছে, তার মুক্তি নেই। তাকে ঘরের কোণের সুখ ছেড়ে পথে...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | জানুয়ারি ১, ২০২৩, ২১:৫২ | মহাভারতের আখ্যানমালা
‘সূর্যস্য পশ্য শ্রেমাণং যো ন তন্দ্রযতে চরন’ ব্রাহ্মণের গল্পটির গাথাটিকে যুধিষ্ঠির যেন মনে গেঁথে নিয়েছিলেন। পথ চলতে চলতে আলস্যগ্রস্ত হলে চলবে না। নতুন দেশ, নতুন মানুষের সঙ্গলাভ, পথশ্রমে অভ্যস্ত হওয়া, তারপর আরও এগিয়ে যাওয়া…এই তো চলছিল। পূর্বভারত হয়ে তখন তাঁরা...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | ডিসেম্বর ২৫, ২০২২, ১২:২০ | মহাভারতের আখ্যানমালা
অকৃতব্রণ বলে চলেন জমদগ্নির কথা, রামের কথা। সত্যবতীর পুত্র জমদগ্নি আপন মেধাবলে বেদাদিশাস্ত্রে সুপণ্ডিত হয়ে উঠলেন। শাস্ত্রের সাথে সাথে শস্ত্রবিদ্যাও তাঁর আয়ত্তে এল। শস্ত্রশাস্ত্রে কৃতবিদ্য তপোভাবাপন্ন জমদগ্নিরও একসময় সংসার করবার বাসনা জাগল। কোনও একদিন প্রসেনজিত্রাতজার...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | ডিসেম্বর ১১, ২০২২, ২১:০৯ | মহাভারতের আখ্যানমালা
কান্যকুব্জপ্রদেশে গাধি নামে এক রাজা ছিলেন। তাঁর সত্যবতী নামে পরমাসুন্দরী একটি কন্যারত্ন ছিলেন। ভৃগুমুনির পুত্র ঋচীকমুনি সেই কন্যাটিকে প্রার্থনা করেন। গাধিরাজা ঋচীকমুনিকে বলেন, ‘হে মুনিবর যদি আপনি এমন হাজারটি ঘোড়া কনেপণ হিসেবে দিতে পারেন, যার কানের ভিতরের অংশ লাল আর...
by নিজস্ব সংবাদদাতা | ডিসেম্বর ৪, ২০২২, ২০:৩২ | মহাভারতের আখ্যানমালা
একের পর এক তীর্থ অতিক্রম করে চলেছেন যুধিষ্ঠির। তখন তিনি কলিঙ্গদেশে, বৈতরণী নদীর তীরে। লোমশমুনি তাঁকে আর এক অপূর্ব আখ্যান শোনালেন। লোমশমুনি বলে চলেন— ‘হে রাজন্ আজ আমরা যে নদীর তীরে সে স্থান ঋষি তথা ব্রাহ্মণদের অতি প্রিয়।’ যুধিষ্ঠির বলে ওঠেন, ‘হে মুনিবর! আপনি কৃপা করে...