মহিলাদের প্রথম অনূর্ধ্ব ১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হল ভারত। ফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ট্রফি জিতল দল। ভারত মাত্র ৬৮ রানে প্রতিপক্ষ দলকে অলআউট করে দেন। সেই সঙ্গে সৌম্যা তিওয়ারিরা জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান হেলায় তুলে নেন। ভারতীয় মেয়েরা প্রথমবার বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েই ইতিহাস গড়ল। ভারতের সিনিয়র মহিলা দল বিশ্বকাপ জয় করতে পারেনি। রবিবার ফাইনালে শেফালি বর্মারা ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারালেন। ভারত ১৪ ওভারে করল ৩ উইকেটে ৬৯ রান তুলে নেয়। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছেলেদের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নও ভারত হয়েছিল।
আইসিসি এই প্রথম বার অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজন করে। প্রথম বছরেই ট্রফি জিতে নেয় ভারত। প্রথম ম্যাচ থেকেই দাপট দেখিছে ভারত। শেফালি ভার্মার দল একমাত্র অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে হেরেছিল।
আরও পড়ুন:
প্রতিদিন প্রাতরাশে একটি করে কলা খান? এতে শরীরের উপকার হচ্ছে কি?
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়েছে? প্রাকৃতিক উপায়েই সহজে জব্দ হবে এই রোগ, কী ভাবে?
ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ মেয়েরা সেমিফাইনালে নিউজল্যান্ডকে হারিয়ে দেয়। রবিবার ফাইনাল খেলতে নেমে বিপক্ষ দল ইংল্যান্ডকে চাপে রাখেন বোলাররা। মাত্র ৬ রান দিয়ে দুই উইকেট তুলে নেন তিতাস সাধু। গত ম্যাচের সেরা পার্শভি চোপড়া ১৩ রানে দু’টি উইকেট নেন। ভারতীয় দলের মধ্যে সবাই উইকেট পান। ইংল্যান্ড ১৭.১ ওভারেই ৬৮ রানে অলআউট হয়ে যায়।
আরও পড়ুন:
ক্লাসরুম: মাধ্যমিক ২০২৩: ইংরাজি পরীক্ষার প্রস্তুতি কীভাবে নিলে ভালো ফল করা সম্ভব, তা দেখে নাও একঝলকে
জ্যোতির্লিঙ্গ যাত্রাপথে, পর্ব-৩: বাবা বিশ্বনাথের দরবারে
মাত্র ৬৯ রান তাড়া করতে গিয়ে ভারত শুরুতেই অধিনায়ক শেফালির উইকেট হারিয়ে ফেলে। ওপেন করতে নেমে শেফালি করলেন ১১ বলে ১৫ রান। ৫ রান করে আউট হয়ে যান ওপেনার শ্বেতা শেরাওয়াত। ভারত ২২ রানের মধ্যে দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে যায়। দলকে ম্যাচে ফেরান গোংগাড়ি তৃষা এবং সৌম্যা তিওয়ারি। ভারত ১৪ ওভারেই জয়ের রান তুলে নিয়ে প্রথমবার মহিলাদের ক্রিকেটে বিশ্বজয়ের স্বাদ পেল ভারত।
প্রথম ১০ ওভারে ভারত ৪৮ রান তুলে নেয়। পরের ১০ ওভারের জন্য ভারতের লক্ষ্য ছিল ২১ রান। ইংল্যান্ডের ইনিংস ৬৮ রানে শেষ হওয়ার পরেই শেফালিরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আত্মবিশ্বাস পেয়ে যান।
প্রথম ১০ ওভারে ভারত ৪৮ রান তুলে নেয়। পরের ১০ ওভারের জন্য ভারতের লক্ষ্য ছিল ২১ রান। ইংল্যান্ডের ইনিংস ৬৮ রানে শেষ হওয়ার পরেই শেফালিরা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আত্মবিশ্বাস পেয়ে যান।