শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪


কল্যাণ চৌবে।

এআইএফএফ-এর সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেন কল্যাণ চৌবে। শুক্রবার তিনি ভাইচুং ভুটিয়াকে হারিয়ে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এআইএফএফ-এর সভাপতি পদে এই প্রথম কোনও প্রাক্তন ফুটবলার বসতে চলেছেন। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার শীর্ষপদে প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির পর আরেক বাঙালিকে দেখা যাবে।
আরও পড়ুন:

বিক্রান্ত তৈরিতে লেগেছে ২০ হাজার কোটি টাকা, দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরীর যাত্রা শুরু আজ থেকে

ইংলিশ টিংলিশ : APOSTROPHE-এর সঠিক ব্যবহার, Happy Teacher’s Day, নাকি Happy Teachers’ Day?

দেশের বেশির ভাগ রাজ্য সংস্থাই কল্যাণকে সমর্থন করেছে। ভাইচুং কল্যাণের বিরুদ্ধে সে ভাবে দাঁড়াতেই পারেননি। এমনকি, নিজের রাজ্য সংস্থা সিকিমই ভাইচুংকে সমর্থন করেনি। শুধু তাই নয়, তিনি উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি থেকেও তেমন সমর্থন পাননি। এই নির্বাচনে প্রাক্তন অধিনায়ক দাঁড়িয়েছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশ ফুটবল সংস্থার হয়ে। আর গুজরাত রাজ্য সংস্থার হয়ে লড়েছিলেন বঙ্গ বিজেপির সক্রিয় সদস্য কাল্যাণ। নির্বাচনে ভাইচুং ভুটিয়াকে ৩৩-১ ব্যবধানে হারিয়েছেন কাল্যাণ। নির্বাচনের ফল বেরনোর পর দেখা যায় ভাইচুং মাত্র একটিই ভোট পেয়েছেন। ভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি পদে নির্বাচনে মোট ৩৪টি রাজ্য সংস্থার ৩৪ জন প্রতিনিধির ভোটাধিকার ছিল।
নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক ভাইচুং বলেন, ‘দেশের ফুটবলের উন্নতিতে ভবিষ্যতেও কাজ করে যাব। কল্যাণকে শুভেচ্ছা। আশা করছি, নতুন সভাপতি ভারতের ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমার সঙ্গে যাঁরা ছিলেন এবং সমর্থন করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ।’
আরও পড়ুন:

৫ ব্যায়ামে থাইরয়েডের সমস্যার সহজ সমাধান

কনস্টেবল পদে বাড়ল আবেদনের বয়ঃসীমা, পুলিশ দিবসের প্রাক্বালে মুখ্যমন্ত্রীর একাধিক ঘোষণা

কল্যাণ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে জানিয়েছিলেন, ফুটবলারদের কী কী সমস্যায় পড়তে হয় তা জানি। তাই তাঁদের জন্য কাজ করতে আমাকে আলাদা করে প্রস্তুতি নিতে হবে না। এই কাজে ২৫ বছরের ফুটবল জীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাব।” সেই সঙ্গে সভাপতি হলে দেশ সব রাজ্যের ফুটবল সংস্থার জন্য সমান দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করার কথা বলেন তিনি। তিনি জানান, সব রাজ্যে ১০ হাজার বর্গফুটের অফিস তৈরি করা হবে। ফুটবলকে চালাতে হবে পেশাদারদের দিয়েই। সেই সঙ্গে সর্ব প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে ঠিক করতে হবে। আর পুরুষ ও মহিলাদের ফুটবলকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হবে।‒‒:

Skip to content