আর কিছু দিনের মধ্যেই দেশে চালু হতে চলেছে ফাইভ-জি প্রযুক্তি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই অত্যাধুনিক এই মোবাইল প্রযুক্তির উদ্বোধন করবেন। এমনটাই জানিয়েছে ‘ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড মিশন’।
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব গত বুধবার জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকার খুবই অল্প সময়ের মধ্যে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ জায়গায় ফাইভ-জি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে। অশ্বিনী বৈষ্ণব এও বলেন, ‘‘দেশে ফাইভ-জি প্রযুক্তি ভীষণ আকর্ষণীয় হতে চলেছে। সেই সঙ্গে মনে রাখা দরকার, অনেক দেশই তাদের ফাইভ-জি পরিষেবা ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ে যেতে বেশ সময় নিয়েছে। সেখানে আমরা উল্লেখযোগ্য ভাবে কম সময়ের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকায় পরিষেবার দেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছি।’’
এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব গত বুধবার জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকার খুবই অল্প সময়ের মধ্যে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ জায়গায় ফাইভ-জি পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে। অশ্বিনী বৈষ্ণব এও বলেন, ‘‘দেশে ফাইভ-জি প্রযুক্তি ভীষণ আকর্ষণীয় হতে চলেছে। সেই সঙ্গে মনে রাখা দরকার, অনেক দেশই তাদের ফাইভ-জি পরিষেবা ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ে যেতে বেশ সময় নিয়েছে। সেখানে আমরা উল্লেখযোগ্য ভাবে কম সময়ের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকায় পরিষেবার দেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছি।’’
আরও পড়ুন:
শম্ভু, শম্ভু, শিব মহাদেব শম্ভু, খুদার ইবাদত যাঁর গলায় তাঁর আর কাকে ভয়?
গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!
এদিকে টেলিকম বিশেষজ্ঞদের একাংশের দাবি, ভারতে ফাইভ-জি প্রযুক্তি বেশ লাভজনক হবে। ২০২৩ থেকে ২০৪০-এর মধ্যে দেশের অর্থনীতিতে শুধু ফাইভ-জি প্রযুক্তি বাবদ প্রায় ৫০ কোটি ডলার অতিরিক্ত লাভ হবে।
অন্যদিকে, জিএসএমএ-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে এক তৃতীয়াংশেরও বেশি ফাইভ-জি সংযোগ চালু হয়ে যাবে। তখন দেশে ১০ শতাংশেরও কম হবে টু-জি এবং থ্রি-জি পরিষেবা। সেই সঙ্গে ফাইভ-জি প্রযুক্তি খুচরো ব্যবসা, নির্মাণ ক্ষেত্র এবং কৃষিক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে, জিএসএমএ-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে এক তৃতীয়াংশেরও বেশি ফাইভ-জি সংযোগ চালু হয়ে যাবে। তখন দেশে ১০ শতাংশেরও কম হবে টু-জি এবং থ্রি-জি পরিষেবা। সেই সঙ্গে ফাইভ-জি প্রযুক্তি খুচরো ব্যবসা, নির্মাণ ক্ষেত্র এবং কৃষিক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে।