সোমবার ৭ অক্টোবর, ২০২৪


আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি, তার পরেই ধুমধাম করে শুরু পুজো। দুর্গাপুজো মানেই চারিদিকে সাজো সাজো রব। রূপচর্চা, সাজানোর পাশাপাশি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হল পুজোর খাওয়াদাওয়া। পুজোর চার দিন জমিয়ে খাওয়াদাওয়া না করলে কি চলে! আর পুজো মানেই কিন্তু শুধু আমিষ খাওয়া নয়। যদিও এখনও অনেকের বাড়িতে অনুযায়ী বহু বাড়িতে ষষ্ঠী এবং অষ্টমীর দিন নিরামিষ খাওয়ার চল রয়েছে। তবে পুজোর সময় নিরামিষ রেসিপিটি সুস্বাদু না হলে কি চলে। তাই ষষ্ঠী বা অষ্টমীতে লুচি, পরোটার সঙ্গে জমিয়ে রাঁধুন বেগুন বাসন্তী।
 

উপকরণ

বেগুন ২টি, হলুদ গুঁড়ো পরিমাণ মতো, লাল লঙ্কা গুঁড়ো ১ চা চামচ, কালোজিরে ১ চিমটি, কাঁচালঙ্কা ২টি, কাজু বাদাম বাটা ২ চা চামচ, টক দই দুই থেকে তিন চা-চামচ, সরষে বাটা ২ চা-চামচ, পোস্ত বাটা ২চা চামচ, নারকেল কোরা ৩ থেকে ৪ চামচ, সরষের তেল পরিমাণ মতো, নুন-চিনি স্বাদ মতো।

আরও পড়ুন:

শম্ভু, শম্ভু, শিব মহাদেব শম্ভু, খুদার ইবাদত যাঁর গলায় তাঁর আর কাকে ভয়?

গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!

 

প্রণালী

বোটা-সহ বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে নিতে হবে। সরসে গুঁড়ো ভিজিয়ে রাখতে হবে। কাঁচা লঙ্কা, নারকেল আর পোস্ত বেটে নিতে হবে। এরপর বেগুনে নুন হলুদ মাখিয়ে হালকা করে ভেজে তুলে নিন। এবার কড়াইতে বেগুন ভাজা তেলের মধ্যে শুকনো লঙ্কা, সামান্য কালো জিরে এবং আদা ফোঁড়ন দিতে হবে। এবার একে একে সরষে বাটা, পোস্ত বাটা, নারকেল বাটা, কাজু বাদাম বাটা, ফেটানো টক দই এর মিশ্রণ দিয়ে কষাতে হবে যতক্ষণ না তেল ছাড়ে। এবার সামান্য জল দিয়ে একটু ফুটে উঠলে ওতে বেগুনগুলো দিয়ে কিছুক্ষণের জন্য চাপা দিয়ে রাখতে হবে। চেরা কাঁচালঙ্কা দিয়ে নামিয়ে লুচি পরোটা সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন লোভনীয় স্বাদের নিরামিষ পদ বেগুন বাসন্তী।
 

রেসিপি বিভাগ

‘খাই খাই’ বিভাগে আপনিও সুস্বাদু রেসিপি পাঠকদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন। রান্নার পদ্ধতি ও উপকরণ সমেত লেখা ইউনিকোড ফরম্যাটে টাইপ করে পাঠাতে হবে ৩০০ শব্দের মধ্যে। লেখার সঙ্গে একটি পাসপোর্ট ছবি ও যোগাযোগের ফোন নম্বর দেবেন। ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content