ছবি প্রতীকী
অহরহ কাজের চাপ, দ্রুত গতিতে এই ব্যস্ত পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছুটে চলা, জীবনে ভালো থাকার চাপ, এই সব চাপের প্রভাব গিয়ে পড়ছে হৃদযন্ত্রটির উপর।
কিন্তু এই হৃদযন্ত্রটির যত্নে হাত বাড়িয়ে দিতে পারে এক বন্ধু। হাত বলা উচিত নয় অবশ্য। কারণ তার চারটিই পা। পোষ্য সারমেয়। সম্প্রতি একটি সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, যাঁরা কুকুর পোষেন, তাঁদের হৃদরোগের আশঙ্কা কমে। আয়ুও বেড়ে যায়।
কিন্তু এই হৃদযন্ত্রটির যত্নে হাত বাড়িয়ে দিতে পারে এক বন্ধু। হাত বলা উচিত নয় অবশ্য। কারণ তার চারটিই পা। পোষ্য সারমেয়। সম্প্রতি একটি সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, যাঁরা কুকুর পোষেন, তাঁদের হৃদরোগের আশঙ্কা কমে। আয়ুও বেড়ে যায়।
সমীক্ষা থেকে উঠে এসেছে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যাঁরা একা থাকেন তাঁদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি। সঙ্গে একটি পোষ্য কুকুর থাকলে সেই আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। এমনকি যাঁরা ইতিমধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁরাও যদি পোষ্য কুকুরকে সঙ্গে রাখেন, সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বাড়ে।
আরও পড়ুন:
গরম দুধের গন্ধ ভালো লাগে না? রইল সহজ সমাধান
ঘরের ভিতরের বাতাস দূষিত হয়ে যাচ্ছে? দূষণের মাত্রা কমাতে কী করবেন?
এমন হওয়ার কারণ কী? গবেষণা বলছে, কুকুরের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে নড়াচড়ার পরিমাণ বাড়ে। তাতে হৃদযন্ত্রও কিছুটা বেশি সচল হয়। তা ছাড়া পোষ্য কুকুর মানসিক চাপ কমিয়ে দেয়, মন ভালো রাখে। সব মিলিয়ে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে। আয়ু বাড়ে।