স্কেচ: লেখক।
বেজায় গরমে ঘাম মোছার রুমাল হয়ে যায় বেড়াল! এমনিতে ভাজা মাছ উল্টে খেতে না পারার মতো আর কী! কিন্তু মাঝে মাঝে ঝুলি থেকে বেড়ালটা উঁকি দিতে থাকে। দিতেই থাকে। কিন্তু সেটা তো আসলে রুমাল! অথবা চন্দ্রবিন্দু ভাবলেও দোষ নেই। চন্দ্রবিন্দুর চ, বেড়ালের তালব্য শ, আর রুমালের মা—এই নিয়ে হল চশমা। গরম নিয়েও একই কথা। রাতের বেলাকে দুপুর ভাবতে পারলে এই গরমকেও ‘কুল’ ভাবা যায়, সাহারাকে আলাস্কা অথবা চেরাপুঞ্জি ভেবে নিতে বাধা কীসের! সব কিছু তো আপেক্ষিক আর মায়া! নাকি হ-য-ব-র-ল?
আরও পড়ুন:
ক্যাবলাদের ছোটবেলা, পর্ব-২: “যে ‘কেবল’ পালিয়ে বেড়ায়”
পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-১৫: পঞ্চমের অনবদ্য সৃষ্টির মধ্যে একটি কিশোরের গাওয়া জনপ্রিয় ‘নদিয়া সে দরিয়া’ গানটি
ওই চশমা পরে আমরা সুবিধামতো বেড়ালটাকে অথবা রুমালটা খুঁজবো। গরমে খুঁজবো আইসল্যান্ড, শীতে ফায়ারপ্লেস আর বর্ষায় শুকনো মাঠ-ঘাট। মোটকথা, যেটা হচ্ছে ভাল হচ্ছে না।
‘গরম’ বাড়ুক, সব রকমের। সো কুল অ্যান্ড টু হট। কিন্তু গ্রীষ্মের দুপুরে যেন রোদ না ওঠে, বর্ষায় যেন বসন্তের বাতাস ব’য় আর শীতে যেন…. থাক এখন। যাই, প্লাস্টিকের গাছটা নিয়ে বৃক্ষরোপণের সেলফিটা এইবেলা তুলে রাখি। ফিলিং কুল উইথ ওয়ান অ্যান্ড ওনলি মামা!!
‘গরম’ বাড়ুক, সব রকমের। সো কুল অ্যান্ড টু হট। কিন্তু গ্রীষ্মের দুপুরে যেন রোদ না ওঠে, বর্ষায় যেন বসন্তের বাতাস ব’য় আর শীতে যেন…. থাক এখন। যাই, প্লাস্টিকের গাছটা নিয়ে বৃক্ষরোপণের সেলফিটা এইবেলা তুলে রাখি। ফিলিং কুল উইথ ওয়ান অ্যান্ড ওনলি মামা!!