বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর, ২০২৪


সেকেলে কলকাতা

ক্লাইভ রো

মনে একরাশ আশঙ্কা নিয়ে পরদিন সকালে ক্লাইভ রো-র নির্দিষ্ট ঠিকানায় সিঁড়ি ভেঙে একতলা দোতলা টপকে তিনতলায় পিটারসন টি কোম্পানির অফিসে পৌঁছল বিনয়কান্তি। একতলা দোতলায় বড় বড় হলঘরের বাইরে দেওয়াল জুড়ে অনেক অফিসের সাইনবোর্ড। ঘরের ভেতরে লোক গিজগিজ করছে। এক-একটা ঘরে অনেকগুলো করে টেবিল। তিনতলায় পৌঁছে দেখল ঘরের বাইরে একটা সাইনবোর্ড ‘পিটারসন টি কোম্পানি’—প্রোপ্রাইটর উইলিয়াম পিটারসন। পাশে একটা ছোট সাইনবোর্ড ‘পিটারসন জুট ট্রেডারস’। দরজা টপকে ভেতরে ঢুকতেই খাকি পোশাকের একজন লোক বসেছিল। বিনয়কান্তি ইতস্তত করছে দেখে সে জানতে চাইল কী দরকারে সে এসেছে। বিনয় জানাল সে পিটারসন সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে চায়। লোকটি জানাল দেখা হবে না, সাহেব এখন ব্যস্ত আছেন। বিনয় জানাল সাহেব নিজেই তাকে দেখা করতে বলেছেন—তাতেও লোকটি বিশ্বাস করে না। বিনয় তখন সাহেবের দেওয়া চিরকুটটাই লোকটির হাতে দিয়ে বলল সাহেব নিজের হাতে ঠিকানা লিখে দিয়েছেন। সাহেবের হাতের লেখা দেখেই চিনতে পারল লোকটি—সে বিনয়কে দরজার কাছে দাঁড় করিয়ে রেখে ভেতরে চলে গেল।

দরজা দিয়ে ঢুকে দুপাশে সারসার আলমারি দাঁড় করিয়ে একটা গলি মতো করা—সেগুলির শেষে একটা কাঠের দরজায় পেতলের ফলকে লেখা ‘উইলিয়াম পিটারসন’। দু’পাশে আলমারির দেয়ালের ভেতরে লোকজন কাজ করছে এটা বোঝা যাচ্ছে—দুদিকে ছাদ থেকে ঝোলানো ঢাউস ইলেকট্রিক পাখা ঘরঘর করে ঘুরছে সেটা দেখাও যাচ্ছে। কিন্তু লোকজন কাউকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। কাগজের টুকরো নিয়ে যাওয়া লোকটা তখনও ফিরছে না দেখে বিনয়ের চিন্তা হয়। তবে কি সে একটু দেরি করে ফেলেছে? চাকরিটা কি তবে হবে না? হতোদ্যম বিনয় অফিসের চৌকাঠ টপকে বাইরের বারান্দায় এসে দাঁড়ায়। উঁচু থেকে দেখতে থাকে ব্যস্ত কলকাতাকে। হঠাৎ কাঁধের ওপরে কারও হাতের ছোঁয়ায় চমক ভেঙে ফিরে তাকায়। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারে না বিনয়কান্তি। তার সামনে উইলিয়াম পিটারসন। তাকে ডাকতে পিটারসন সাহেব নিজে ঘর ছেড়ে উঠে এসেছেন? এও কি সম্ভব? নাকি স্বপ্ন দেখছে বিনয়।

পিটারসন তাকে অপেক্ষা করানোর জন্য যখন দুঃখ প্রকাশ করলেন, তখন বিনয় বুঝতে পারে স্বপ্ন নয় যা ঘটছে সব সত্যি। পিটারসন জানালেন টি অকশন-এর ব্যাপারে জরুরি মিটিংয়ে দেরি হয়ে গেল। তাছাড়া জুট এক্সপোর্টের কিছু জরুরি কাজ এসে পড়েছিল। বিনয় জানে পিটারসন সাহেব পাট রপ্তানির ব্যবসায় যুক্ত। সাহেব নিজে বিনয়কে তাঁর ঘরে নিয়ে গেলেন। এতক্ষণ যে খাকি পোশাক পরা লোকটি বিনয়কে আমল দেয়নি—তাকেই বললেন—বিনয়কে চা এনে খাওয়াতে—তাদের কোম্পানির সেরা চা।

পিটারসন জানালেন আজ বিনয়কে তিনি কোনও ইন্টারভিউ করার জন্য ডাকেননি। তবে বিনয়ের বয়স অল্প তাই পিটারসন সাহেব চান এই ব্যবসার সবটা বিনয় খুব ভালো করে বুঝুক। তবে এক্ষুনি এই অফিসের কোনও চাকরিতে তিনি বিনয়কে চাইছেন না। জাহাজঘাটার পাটের ব্যবসাতেও নয়। তিনি চান বিনয় কোম্পানির স্ট্র্যান্ড রোডের গোডাউনের স্টোরে, স্টোর্স ক্লার্ক হিসেবে যোগ দিক। গোডাউনে একজন সৎ কর্মঠ সক্রিয় কর্মীর খুব প্রয়োজন।

পিটারসন সাহেবের জহুরির চোখ। বিনয়কান্তিকে তিনি যে ঠিকই চিনেছিলেন তার সাক্ষী ছিল উত্তরকাল। পিটারসন টি কোম্পানিতে স্টোর্স ক্লার্ক হিসেবে কাজে যোগ দিল যুবক বিনয়কান্তি। বয়েস তখনও পুরো ১৯ হয়নি। মাসে ৫০ টাকা মাইনে। ওভারটাইমে কাজ করলে বাড়তি টাকা পাওয়া যাবে।
ফড়েপুকুরের গুহবাবুদের বাড়ি ফিরে রাত্রিবেলা সারাদিনের হিসেবের খাতার কাজ শেষ করে খাওয়াদাওয়া সেরে শুতে যাবার সময় শুধু মাকে জানাল সেই সুখবর।

হ্যাঁরে বিনু, কত্তামা-কত্তাবাবুকে জানাবি না? ওরা কিন্তু খুশি হতেন। দুহাত তুলে আশীব্বাদ কত্তেন তোকে!

জানি মা। কিন্তু এতদিন খালি অঘটনই দেখেছি। এই তো প্রথম খুশি হবার মতো একটা ঘটনা ঘটল। এক্ষুনি কাউকে আমি কিচ্ছু বলব না মা। একটা মাস যেতে দাও—মাস পয়লা মাইনেটা আগে পাই—তারপর নয় জানাব। আর গুহবাবুরা আমাদের অনেক উপকার করেছেন। কিন্তু আমায় যে আজীবন তোমার আশীর্বাদ নিয়েই চলতে হবে মা। ওঁদের আশীর্বাদটা নয় এখন জমা থাক। পরে কাজে লাগবে। আপাতত বলব সারাদিন আমি টুকটাক কাজের চেষ্টা করব—চাকরির চেষ্টায় অফিসে অফিসে গিয়ে দেখা করব। সন্ধেবেলায় খাতা লেখার কাজ করব। আর পড়ানোর কাজটা রোববার রোববার।

বিশাল বিশাল গুদাম। একদিক থেকে আর একদিক যেতে গেলে হাঁপ ধরে যায়। অনেক উঁচুতে গোল ঘুলঘুলি। তাতে পেল্লায় মাপের পাখা লাগানো—হাওয়ার দমকে আপনাআপনি ঘোরে। বিকেলবেলায় পশ্চিম দেওয়ালের ঘুলঘুলি দিয়ে অস্তগামী সূর্যের কমলা আলো এসে পড়ে। হাওয়ায় পাখাগুলো ঘুরতে শুরু করলে গুদামের উঁচু-নিচু চায়ের পেটিগুলোর গায়ে বিনে পয়সায় আলোর ভেলকি দেখা যায়। তবে অনেক উঁচুতে টিনের ছাদে যে ছোট ছোট ফুটোগুলো আছে সেটা বিনয়ের নজর এড়ায়নি। আশপাশে এরকম অনেকগুলো গুদাম আছে। কোনওটায় সিমেন্ট থাকে কোনওটায় লোহার শিক। কোনওটায় এককালে কিছু ছিল এখন খালি পড়ে আছে।

লিখতে লিখতে সুবর্ণ ভাবে কলকাতা এখন অনেক বদলে গেছে। শহরে আকাশচুম্বী বাড়ি হয়েছে, নানা জায়গায় ফ্লাইওভার হয়েছে—শহরের আকাশ-পাতাল সব জায়গাতেই এখন ব্যস্ততা। পাতাল রেল তো ছিলই এখন আবার গঙ্গা নদীর নীচ দিয়ে সুড়ঙ্গ করা হচ্ছে। কিন্তু স্ট্র্যান্ড রোডের গঙ্গাপাড়ে এখনও কিছু কিছু গুদাম রয়ে গেছে। রয়ে গেছে হাওড়া ব্রিজ। উত্তরে পুরনো কলকাতার কিছুটা। চিড়িয়াখানা জাদুঘর ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ফুচকা চিনেবাদামভাজা আর ট্রাম।

বিনয় দেখল গুদামের মালপত্র একটু অগোছালো করে রাখা। আরেকটু গুছিয়ে রাখা গেলে তার কাজের সুবিধে হবে। কিন্তু সে সবে কাজে এসেছে—এখনও তারাপদবাবু গুদামে আসছেন। তাই তার সামনে কিছু না বলে—কাজগুলো একটা খাতায় গুছিয়ে লিখে রাখতে লাগল। যেমন কোন বাগানের কোন জাতের চা—তার কী দাম সেটা স্টোর্স ক্লার্ক জানেন। কিন্তু মুটেদের সেটা জানা সম্ভব নয়। বিনয় ঠিক করল চায়ের জাত আর দাম অনুযায়ী চায়ের পেটিগুলোতে মার্কা করে দেবে। কিন্তু এসব হবে সে পুরোপুরি দায়িত্ব নেওয়ার পর।

চা-গুদামের স্টোর্স ক্লার্কের কাজটা নেহাত সহজ নয়। পুরনো গোডাউন ক্লার্ক তারাপদ পালের বয়স হয়ে গেছে। হাঁটুতে ব্যথা হয়। ওঠা-হাঁটা করে চা-বাগান থেকে আনা বা বাজারে বিক্রি হওয়া চায়ের পেটির পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসেব রাখা এখন আর তিনি পেরে ওঠেন না। তারাপদবাবু এবার থেকে ক্লাইভ রো-র অফিসে অ্যাকাউন্টস ক্লার্ক হিসেবে কাজ করবেন। বিনীত ও বুদ্ধিমান বিনয়কে তারাপদবাবুর প্রথম চোটেই খুব ভালো লেগে গেল। পুরো কাজটা তাকে এক সপ্তাহ ধরে যত্ন করে শেখালেন বর্ষীয়ান তারাপদ পাল।

এতটা লেখার পর সুবর্ণ চেয়ার ছেড়ে উঠল—লাইব্রেরিঘর ছেড়ে—পোর্টিকো টপকে লনে পা রাখার আগে চটিটা খুলে ঘাসে পা দিল। এটা বাবার অভ্যেস ছিল—জুতো বা চটি পরে লনে হাঁটতেন না—ছোট সুবর্ণ একবার বলে উঠেছিল খালি পায়ে বাড়ির বাইরে আসতে মা তো বারণ করে।

হ্যাঁ সে তো বাইরের রাস্তার জন্যে—সু!

আদর করে ছেলে সুবর্ণকে ‘সু’ আর মেয়ে সানন্দাকে ‘সা’ বলে ডাকতেন অমলকান্তি। বলতেন সারাজগতের সু আর সংগীতের সা আমার জীবন ভরিয়ে রেখেছে।

কিন্তু মন্দিরে যে খালি পায়ে যেতে হয় সু।

এ তো আমাদের লন। মন্দির কোথায়?

এটাই তো মন্দির। পৃথিবীকে স্পর্শ করছ—প্রকৃতি দেবীর মন্দির যে সবখানে। এখন তুমি ছোট—পায়ে লেগে যাবে, কিন্তু বড় হয়ে খালি পায়ে পরিষ্কার রাস্তায় হাঁটলে দেখবে মনে শরীরে একটা অন্যরকম মজা হবে।

বাবা মাঝে মাঝে লেখা বন্ধ করে দিতেন—এক-দু সপ্তাহ লেখার ঘরে যাচ্ছেনই না। খাচ্ছেন-দাচ্ছেন—এ-বই সে-বই ওলটাচ্ছেন। বাবা এমনি আমুদে ছিলেন। আবার মাঝে মাঝে অন্য মানুষ। অচেনা।

ইন্টারভিউ দিতেন না—সভাসমিতিতে যেতেন না—বলতেন আমি সাধারণ মানের একজন লেখক—প্রতি লেখায় উন্নতি করার আপ্রাণ চেষ্টা করি। আমার বলার যা কিছু সে আমার চরিত্রেরা বলে। আর কোনও নতুন কথা থাকলে তো বলব।

সব বইয়ের পিছনে আদ্যিকালের মোটাফ্রেমের চশমা পরা গম্ভীর একটা ছবি ছাপা হত। তাই বাবার হাল আমলের চেহারাটা বিশেষ কেউ চিনত না। ট্রামে চাপতেন। লোকের গল্প শুনতেন। হকার্স মার্কেটে নিজের ভাবনার চরিত্রদের খুঁজতেন। কোনওদিন বালিগঞ্জ স্টেশন থেকে লোকাল ট্রেনে চেপে মানুষ দেখতে ক্যানিং বা বজবজ ঘুরে সেই ট্রেনেই ফিরে আসতেন। এসব মার কাছেই শুনেছে সুবর্ণ। সেটা ১৯৬৭। শিয়ালদা সাউথ সেকশনে ইলেক্ট্রিক ট্রেন সবে চালু হয়েছে। সুবর্ণকান্তি তখন পাঁচ। মানে বোন সানন্দা তাহলে বছর দুই। বাবা হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে গড়িয়াহাট বাজারের চায়ের দোকানে লোকের কথাবার্তা শুনতে শুনতে ভাঁড়ে চিনি দেওয়া ফোটানো দুধ-চা আর সুজি দেওয়া বিস্কিট খেয়ে আসতেন। এটা জানতে পারলেই মা খুব রাগারাগি করত। কিন্তু লাভ হত না।

ক্লাইভ রো-র অফিসে যাবার আগের দিন তারাপদবাবু একান্তে বিনয়কে একটি নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা দিলেন।

খাজাঞ্চির কাজ বড় ঝঞ্ঝাটের বাবা—আসলে আর খাতায় হিসেবকে হুবহু মিলতে হবে। হিসেব ঠিক রাখাটাই দস্তুর—তাই হিসেব মিলে গেলে কোনও বাড়তি বাহবা নেই কারণ ওটাই তোমার কাজ। ওর জন্য মাসে মাসে টাকা পাও। কিন্তু সামান্য ভুলচুক হয়ে একটু এদিক-ওদিক হলেই ব্যাস! বদনাম!
বেইজ্জতের একশেষ। ভেবো না নতুন পেয়ে এই বুড়ো তোমায় ভয় দেখাচ্চে। এত বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা তোমায় জানিয়ে রাকচি—তোমার বয়স কম, উৎসাহ শক্তি উদ্যম বেশি। আবার অভিমানও বেশি। মনে রেখো বাবা কাজের জায়গায় তোমার গুণটাই রাজা!! তোমার মান অভিমানের এখানে খুব একটা কদর নেই। আর একটা কথা, যে কাজ করতে চায় তার জন্য কাজের শেষ নেই। যে ফাঁকিবাজ নিষ্কম্মা—সারাটা দিনই এডালে-ওডালে বসে কাটিয়ে দেয়। তার কাজ করার অব্যেস নেই। তাকে কাজ দিলেই সে এটা-সেটা ওজর দেখাবে—তার কাজ কোনওদিন শেষ হবে না। আর ওপরওলার হুড়কো এলে—গোঁজামিল দিয়ে উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে কাজটার ষষ্ঠীপুজো করে ছেড়ে দেবে। যাতে এমন কাজে তাকে কেউ আর না ডাকে। যে লোকটা নিষ্ঠাভরে উদয়াস্ত পরিশ্রম করে কাজ করে—এই নিষ্কম্মা ফাঁকিবাজের আধখেঁচড়া—কাজটাও তার ঘাড়ে গিয়েই পড়বে। আদি অনন্তকাল পৃথিবীর সব আপিসে এটাই হয়ে এসেচে বাবা এবং ভবিষ্যতেও হবে। কথায় বলে কাজ সেরে বসি—শত্তুর মেরে হাসি! কিন্তু সেটা করবে কীভাবে? এই বুড়োর দুখানি অব্যর্থ ফর্মুলা আচে!! বলি শোন। —চলবে
ছবি সৌজন্য: সত্রাগ্নি

আজকের কল্লোলিনী কলকাতা

পরের পর্ব আগামী রবিবার
অবাক হয়ে সাহেব জিজ্ঞেস করেছিল তাহলে এই ধুতি চাদর শাড়ি কার জন্য? মাথা নামিয়ে বিনয় উত্তর দিয়েছিল যাদের দাক্ষিণ্যে আজ আপনার সামনাসামনি দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারছি সেই কত্তাবাবু আর কত্তামার জন্যে। তাদের পায়ের কাছে এই ধুতি চাদর শাড়ি আর মিষ্টি নামিয়ে রেখে তাদের প্রণাম করবে বিনয়। জানাবে চাকরি পাবার সুখবর। আর মাকে নিয়ে ফড়েপুকুর থেকে ভাড়াবাড়ি উঠে যাবার অনুমতি চাইবে।
* বসুন্ধরা এবং (Basundhara Ebong-Novel) : জিৎ সত্রাগ্নি (Jeet Satragni) বাংলা শিল্প-সংস্কৃতি জগতে এক পরিচিত নাম। দূরদর্শন সংবাদপাঠক, ভাষ্যকার, কাহিনিকার, টেলিভিশন ধারাবাহিক, টেলিছবি ও ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্যকার, নাট্যকার। উপন্যাস লেখার আগে জিৎ রেডিয়ো নাটক এবং মঞ্চনাটক লিখেছেন। প্রকাশিত হয়েছে ‘জিৎ সত্রাগ্নি’র নাট্য সংকলন’, উপন্যাস ‘পূর্বা আসছে’ ও ‘বসুন্ধরা এবং…(১ম খণ্ড)’।

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’-এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন৷ বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন৷ ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না৷ গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে৷
ইমেল : samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content