রবিবার ১০ নভেম্বর, ২০২৪


মণিকর্ণিকা ঘাট (ছবি: সংগৃহীত)

মণিকর্ণিকা ঘাট

নাকে অক্সিজেনের নল। হাতে স্যালাইনের বোতল থেকে লাগানো ছুঁচ! আর একটা স্ট্যান্ডে ঝোলানো অর্ধেক খালি একটা রক্তের বোতল। তার পাইপটা বন্ধ করে বোতলে ঝোলানো আছে। একজন কমবয়সি মহারাজ অন্য হাতে ইনজেকশন দিচ্ছে।

বাচ্চা মহারাজ কাঁধে একটা হাত রেখে ধীরে ধীরে বলেন—

—হিমোগ্লোবিন হঠাৎ খুব নেমে গিয়েছিল। রক্ত দেওয়া হয়েছে। পরে লাগলে আবার দেওয়া হবে। নাড়ির গতি ব্লাডপ্রেশার নেমে আসছিল। তাই তোমাদের রাত্রিবেলাতেই ডেকে আনা হল। আমরা সন্দেহ করছি ভেতরে কোথায় একটা—মানে ইন্টারন্যাল হেমারেজ হচ্ছে। রক্তক্ষরণ। ইউরিন হচ্ছে না।

ইনজেকশন দেওয়া শেষ হল। সেই যুবক মহারাজ পাশে রাখা ব্লাডপ্রেশারের বাক্সটা খুলতে যাচ্ছিল। বাচ্চা মহারাজ মানা করলেন।

—উঁহু! এখন নয়। পাঁচটা মিনিট দেখো। তারপর ব্লাডপ্রেশার নাও।

মহারাজের নির্দেশে কেউ একজন একটা সবুজ রঙের টুল দিয়ে গেল—মহারাজ নিচু গলায় মাকে অনুরোধ করলেন—

—আপনি এখানে বসুন মা।

মা একবার অসহায়ের মতো মহারাজকে দেখলেন৷ তারপর বিনয়কে কাছে ডেকে সেই টুলে বসে পড়লেন। বিনয় মা’র কাঁধে হাত রেখে মা’র পিছনে গিয়ে দাঁড়াল।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চা মহারাজের নির্দেশে বাবাকে ঘিরে ডাক্তারদের তৎপরতা বাড়তে লাগল। বিনয় জানে, তার বাবার চিকিৎসা মঠের মহারাজরা করছেন। সুতরাং তার বা তার মায়ের চুপ করে দেখে যাওয়া ছাড়া আর কিছু করার নেই।

মহারাজের নির্দেশে স্যালাইন বন্ধ করে আবার বাবাকে রক্ত দেওয়া শুরু হল। বিনয় দরজা দিয়ে দেখল পুবের আকাশ একটু একটু করে লাল হচ্ছে। হঠাৎ বাবা যেন একটা ঘোরের মধ্যে থেকে জড়ানো গলায় বলে উঠলেন—

—আমার বিনুকে ডাকো—আমি বিনুকে দেখতে চাই। বিনুকে ডাকো… বিনুকে—

বাচ্চা মহারাজ সেই মুহূর্তে ঘরে ছিলেন না—কমবয়সি যুবক ডাক্তার ছিলেন। সে বিনয়ের দিকে দেখল—বিনয় মাথা নিচু করে বাবার মুখের কাছে গিয়ে বলল—

—বাবা তুমি আমায় খুঁজছ? এই তো আমি তোমার পাশেই।

বন্ধ চোখ খুললেন। ঘোলাটে লালচে চোখ—উদভ্রান্ত দৃষ্টি—যেন অন্য কোথাও দেখছেন।

—বিনু! এসেছিস বাবা। বসুন্ধরা, বসুন্ধরা কই? তোর মা? বসুন্ধরা… বসুন্ধরা…

—এই তো। এই তো মা আমার পাশেই…

—বসুন্ধরা এসেছ তোমরা? এসেছ, এসেছ—

কথা বলতে গিয়ে বসুন্ধরার গলা কান্নায় বুজে আসছে। বিনয় আঙুল নাড়িয়ে ইশারা করে মাকে কাঁদতে মানা করে। ঢোঁক গিলে—গলায় দলাপাকানো কান্না চাপার বৃথা চেষ্টা করে বসুন্ধরা। বিনয় বুঝতে পারে এর আগেও যে হাসপাতালে তাদের দেখা হয়েছে সেটা এখন শ্যামসুন্দর মনে করতে পারছেন না।

—এই তো, এই তো আমি তোমার পাশে। আমার কথা শুনতে পাচ্ছ?

মাথা নাড়িয়ে কোনওক্রমে হ্যাঁ বলেন শ্যামসুন্দর। নাকে নল দেওয়া অবস্থাতেও শ্বাসকষ্ট হচ্ছে—সেই অবস্থায় জড়ানো স্বরে শ্যামসুন্দর বলেন—

—ভেবেছিলাম তোমাদের সঙ্গে আর দেখা হবে না। তোমার কাছে, বিনুর কাছে আমার ক্ষমা চাওয়া হবে না—

শ্যামসুন্দরের গলার মধ্যে একটা শ্লেষ্মা যেন শব্দগুলোকে আরও অস্পষ্ট করে দিচ্ছে। অবস্থার অবনতি দেখে যুবক ডাক্তারটি সম্ভবত বাচ্চা মহারাজকে ডাকতে ছুটে যায়। বসুন্ধরা স্বামী শ্যামসুন্দরের মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে কান্নাভেজা স্বরে বলেন—

—এসব কী বলছ, কেন এসব বলছ? এত অস্থির কোরো না।

শ্যামসুন্দরের দুচোখ শ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফারিত হয়ে ওঠে—

—বিনুর হাতে আমার ছেলের হাতের আগুনটুকু পাওয়ার জন্যে আমি বেঁচেছিলুম। বসুন্ধরা বিনু তোরা…

শ্যামসুন্দরের চোখের পাতা বুজে আসে। শরীরটা একবার যেন হেঁচকি তুলেই থমকে যায়। বিনয় ও বসুন্ধরা দুজনে দুজনের দিকে তাকায়। হঠাৎ বিনয়ের নজর গেল রক্ত দেবার ছুঁচের দিকে—সেখান থেকে বিন্দু বিন্দু রক্ত চুঁইয়ে এসে হাত ও বিছানা ভিজিয়ে দিচ্ছে। বিনয় চিৎকার করে ডাকে—

—মহারাজ!!

মা খানিকক্ষণের জন্যে জ্ঞান হারালেন। বাচ্চা মহারাজ যেন এই পরিস্থিতির কথা জানতেন। নিমেষের মধ্যে মা’র প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করে মাকে সুস্থ করে তু্ললেন।

কিন্তু অদ্ভুত আমার মা—এরকম আচমকা অসুস্থতা কাটিয়ে ওঠার পর আমার মাথায় হাত রেখে বললেন,

—ভয় পেয়েছিলি—ভাবলি মা-বাবা একসঙ্গে বুঝি তোকে ছেড়ে গেল। ভাবিসনি উনি তো যাবার জন্যেই ফিরে এলেন। কিন্তু আমি তোর পাশে আছি বিনু। তোকে যে অনেক কঠিন পথ পার হতে হবে।

বিনয়কান্তির জীবনে একটা অধরা অধ্যায়ে পাকাপাকিভাবে দাঁড়ি পড়ল।

বাচ্চা মহারাজ তাঁর জানাশোনা স্থানীয় লোকজনদের দিয়ে সব ব্যবস্থা করে দিলেন। বিনয় অবাক হল কল্পেশ শুক্লা এবং তার স্ত্রীকে আসতে দেখে। মহারাজ বলেছিলেন বিনয় মায়ের করণীয় পারলৌকিক কাজকর্মে মহিলাদের প্রয়োজন হবে। তাই শুক্লাজির পরিবারের মেয়েরা সেসব ক্রিয়াদি করিয়ে নেবেন। আর মণিকর্ণিকা ঘাটের শ্যামসুন্দরবাবুর শেষকৃত্য যাতে নির্বিঘ্নে করা যায় তার সমস্ত দায়দায়িত্ব নেবেন শুক্লাজি নিজে। বিনয়কে ইতস্তত করতে দেখে বাচ্চা মহারাজ বললেন—

—তুমি চিন্তা কোরো না, বাবার পারলৌকিক খরচাদি তুমি করবে যা খরচপত্র হবে তোমাকে জানানো হবে। কল্পেশ শুক্লা এক অদ্ভুত মানুষ। মণিকর্ণিকা ঘাটের খুব কাছেই ওর নিজের বাড়ি। অর্থের কোনও অভাব নেই—কিন্তু নিজে ভক্তদের পূজাপাঠ করান, কাশীর মন্দির ঘুরিয়ে দেখান। প্রণামি কখনও নেন কখনও নেন না।

বিনয় দেখল—শ্মশানযাত্রার নিখুঁত বন্দোবস্ত হয়েছে, খাটিয়া মালা ধূপ বস্ত্র—সব।
মঠের দুজন সেবক ছাড়া সকলেই অবাঙালি। হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে সেদিনের সেই বিশ্বনাথধামে যাবার রাস্তাতেই চলেছে শবযাত্রা। শবযাত্রা শুরু করার আগেই শুক্লাজি তাঁর স্ত্রী ও আমার মাকে টাঙাতে তুলে তাঁদের বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। অভ্যাসের বশে কয়েকজন শবযাত্রায় ‘রাম নাম সত্য হ্যায়’ বলছিল। সঙ্গে সঙ্গে শুক্লাজি তাদের মানা করে বললেন,

—নেহি ভাই—হরিনাম করো। অ্যায়সে ধীরেসে তিন তিন বার ‘বোলো হরি হরি বোলো’ বোলো ভাই।

মণিকর্ণিকা ঘাটে—শুক্লাজির কল্যাণে নির্বিঘ্নে দাহকার্য চলছে দেখে বিনয় ঘাটের ধারে একা বসল। এখন খাঁ-খাঁ দুপুর।

সকালে হাসপাতালের মাঠে যখন শ্মশানযাত্রার ব্যবস্থা হচ্ছে তখন হঠাৎ বাচ্চা মহারাজ বিনয়কে কাছে ডাকলেন।

—বিনয় তোমায় সেদিন বলেছিলাম যথাসময়ে তোমার মনের সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব আমি দূর করব। তোমার বারবার মনে হয়েছে যে আমরা বাবার চিকিৎসার জন্য কলকাতা থেকে এখানে ছুটে এসেছি অথচ মহারাজ বারবার আমাদের নানা জায়গায় কখনও সারনাথ কখনও দশাশ্বমেধঘাট কখনও জাতিপুরায় বেনারসি শাড়ি তৈরি দেখতে পাঠিয়ে দিচ্ছেন কেন? কেন বাবার শরীরের খোঁজ নিতে গেলে বাবার শরীরের খবর না দিয়ে মহারাজ আমায় অ্যানাটমি বোঝাতেন। আসলে বিনয় আমি তোমায় আর তোমার মাকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করার চেষ্টা করছিলাম। মঠের একজন সন্ন্যাসী হিসেবে সেটাও আমার কর্তব্য। ডাক্তার হিসেবে আমি বুঝতে পারছিলাম আমায় হারতে হবে—তাই মানুষ হিসেবে জেতার চেষ্টা করছিলাম। তুমি ছ-মাস বয়সে বাবাকে হারিয়েছ। বাবার কোনও স্মৃতি বা বাবার জন্য আলাদা টান তৈরি হয়নি। কিন্তু তোমার মা’র পক্ষে এই বিচ্ছেদ ভয়ংকর। গত ১৯ বছর শ্যামসুন্দরবাবুর কোনও অস্তিত্ব ছিল না। তোমার মা সেই শূন্যতাকে মেনে নিয়েছিলেন। প্রায় এক যুগ পর আচমকা আবার সব মিলে গেল। আর মাত্র কদিন পর সবকিছু নিঃশেষ। এটা যে কোনও মানুষের পক্ষেই এক দুঃসহ আঘাত। আসলে কী জানো বিনয়, ভবিতব্যকে আমরা এড়াতে পারি না। আমরা সকলে ঈশ্বর নির্ধারিত ভবিতব্যের দিকে এগিয়ে যাই। আমাদের সকল করণীয় কর্তব্য তিনি আমাদের দিয়ে করিয়ে নেন।

বাচ্চা মহারাজের কথাগুলি কি ঠিক? আমরা সকলেই কি ঈশ্বর নির্ধারিত ভবিতব্যের দিকে এগিয়ে যাই? না হলে হিন্দুধর্মে কথিত সবচেয়ে পবিত্র শ্মশানভূমে তার বাবা শ্যামসুন্দর দত্তের দাহব্যবস্থা সে করল কী করে? বেনারসে তার না আছে কোনও আত্মীয়-স্বজন না পরিচিতি। স্বামী নিখিলানন্দ মানে বাচ্চা মহারাজ আজ তার দাদার মতো সমস্ত ব্যবস্থা করলেন। সপ্তাহ দুয়েক আগে তাঁর চিঠি পেয়েই এই নামটা প্রথম জেনেছিল বিনয়। এই মুহূর্তে যাঁরা তার আশপাশে বসে আছে। যাঁরা তার বাবার চিতা সাজিয়ে তাঁকে পঞ্চভূতে বিলীন করে দিচ্ছেন—আজ সকাল হওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁদের কাউকে সে চিনত না। এই তো সেদিন বিশ্বনাথ মন্দির দর্শনের ঠিক আগেই শুক্লাজির সঙ্গে প্রথম আলাপ হয়েছিল। একজন অজানা অচেনা মানুষ কীভাবে এক লহমায় ‘রক্তের সম্পর্ক’—’আত্মীয়তা’ শব্দগুলোকে জিজ্ঞাসা চিহ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দেন?

শুক্লাজি পরিবারের লোকেরা মাকে তাঁদের বাড়ি নিয়ে গেছেন। মায়ের সে বৈধব্যবেশ কেমন করে সহ্য করবে বিনয়। তেলিপাড়া লেনের ভাড়াবাড়িতে তক্তপোশের নীচে টিনের তোরঙ্গে মায়ের এতদিনের আঁকড়ে রাখা লালভেল—সিঁদুর চুপড়ি—ওসবের কী হবে? ফেলে দিতে হবে? মানুষ কি তার স্মৃতিকে আঁকড়ে বাঁচতে পারে? পারে থেমে থাকতে?

সুবর্ণ বাবার একটা পুরোনো লেখায় পড়েছিল ‘চরৈবেতি চরৈবেতি’র ব্যাখ্যা। একথা কোটালিপাড়ায় দাদামশাই মুকুন্দ সেনগুপ্ত বলতেন—কিন্তু বারো বছর বয়সে তিনি সে কথার ব্যাখ্যা দেননি নাতি বিনুকে। কিন্তু বিনু বড় হয়ে তো নিশ্চয়ই জেনেছিল। তাই সুবর্ণকে তো জানতে হতই। শ্রীতমা একটা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পাঠিয়েছিল—চরৈবেতির ব্যাখ্যা দিতে কে যেন সাহিত্যিক অমলকান্তি দত্তের লেখা থেকে কোট করেছেন। সুবর্ণ ভাবে—বাবাই কি হেল্প করছেন! মূল লেখাতে বাবা লিখেছেন ‘চরৈবেতি চরৈবেতি’ ঐতরেয় উপনিষদে আছে। উপনিষদের মূল উপজীব্য বিষয় ব্রহ্ম পরম সত্য আর আত্মাই হল ব্যক্তির অন্তর্নিহিত সত্তা। উপনিষদ হল বেদান্ত—বেদের ব্যবহারিক সারৎসার। বাবা বলেছেন ভুল ব্যাখ্যা কি না জানি না তবে আমার কাছে উপনিষদ হল বেদের অ্যাপ্লায়েড পার্ট। মূল শ্লোকের ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছেন—সেরকমই একটি নির্যাস হল—কোনও অবস্থাতেই থামলে চলবে না—সূর্য যেমন থামে না তেমনি আমাদেরও সারাজীবন শোক তাপ বিপদ-আপদ ঘাত-প্রতিঘাত মেনে নিয়ে এই বিশ্বাসের কারণেই ভারহীন মুক্ত হয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

চরৈবেতি! চরৈবেতি! ছবি: সত্রাগ্নি

পরের পর্ব আগামী রবিবার

মাকে নিজের আঁচলের খুঁটের গিঁট খুলে বাবার সেই রুপোর তাবিজটা বের করতে দেখে বিনয় অবাক হল—বাচ্চা মহারাজের থেকে নেওয়ার পর এটা তো মায়ের কমলা ডুরে শাড়ি আঁচলে বাঁধা ছিল। কোন সংস্কার থেকে মা সকাল-বিকেল বাবাকে এই শাড়িটা পরেই দেখতে যেত। কাশী বিশ্বনাথের মন্দিরে সেই শাড়িটাই পরে গিয়েছিল। বাবার থানেও সেই খুঁটে বাঁধা তাবিজ ছুঁইয়ে ছিল। হাসপাতালে রোজ সকাল-বিকেল বাবার মাথায় সেই আঁচলের খুঁটে বাঁধা তাবিজ ছোঁয়াত।

* বসুন্ধরা এবং (Basundhara Ebong-Novel) : জিৎ সত্রাগ্নি (Jeet Satragni) বাংলা শিল্প-সংস্কৃতি জগতে এক পরিচিত নাম। দূরদর্শন সংবাদপাঠক, ভাষ্যকার, কাহিনিকার, টেলিভিশন ধারাবাহিক, টেলিছবি ও ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্যকার, নাট্যকার। উপন্যাস লেখার আগে জিৎ রেডিয়ো নাটক এবং মঞ্চনাটক লিখেছেন। প্রকাশিত হয়েছে ‘জিৎ সত্রাগ্নি’র নাট্য সংকলন’, উপন্যাস ‘পূর্বা আসছে’ ও ‘বসুন্ধরা এবং…(১ম খণ্ড)’।
 

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’-এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন৷ বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন৷ ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না৷ গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে৷ ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content