সোমবার ২৫ নভেম্বর, ২০২৪


দক্ষিণেশ্বরের মা ভবতারিণী ( ছবিঃ সংগৃহীত)।

।।শুভপরিণয়।।

লাল পাড় গরদের শাড়ি পরেছে স্বর্ণময়ী। হয়তো তার মায়ের শাড়ি। মাথার খোলাচুল তখনও ভিজে। ডান কাঁধে এলানো চুলে একটা গিঁট দেওয়া। বাম কাঁধ থেকে আঁচল ঘুরে এসে ডান কাঁধে ফেলা চুলকে খানিক ঢেকে দিয়েছে। কপালে তেল- সিদুঁরের ছোট্ট লাল তিলক। ডানহাতে শালপাতার চ্যাঙ্গাড়ি। তার থেকে জবাফুল উঁকি দিচ্ছে।

অত সকালে বাড়িতে এ ভাবে স্বর্ণকে দেখে চমকে গিয়েছে বিনয়কান্তি।
− এতো সকালে আপনি?
− ভোরবেলা দক্ষিণেশ্বর গিয়েছিলাম পুজো দিতে। ওখান থেকে টানা গ্রে স্ট্রিট চলে এলাম। আজ বাবা রফিক চাচাকে বলে রেখেছিলেন। রফিক চাচাই নিয়ে এল।
− রফিক চাচা?
− বাবার গাড়ি চালান। মাথাটা একটু নামান ফুলটা ছুঁইয়ে দিই।

বিনয়ের মাথায় অবলীলায় প্রসাদী ফুল ছুঁইয়ে চলে যাচ্ছিল স্বর্ণ, এক বার থমকে পাশে তাকিয়ে বলে,
− মুখ ধুয়ে আসুন, প্রসাদ দেব।
− একমিনিট স্বর্ণ, মাকে একটু জিজ্ঞেস করবেন এই টেবিলে খুব জরুরি অফিসের ফাইল ছিল মা সেগুলো কোথায় রেখেছে।

স্বর্ণ এ বার ফিরে তাকাল।
− আপনি কি রোববারও ফাইল নিয়ে বসবেন নাকি?

বিনয় একটু অপ্রস্তুত হয়ে বলল,
− না মানে তা নয়। কিন্তু অফিসের জরুরি ফাইল!! কোথায় গেল তাই ভাবছিলাম।
− ফাইলের দুটো ডানা আছে ঠিকই, কিন্তু সে পাখির মতো উড়তে পারে না। আপনার চিন্তার কারণ নেই। কিন্তু ফাইল সরিয়ে যে আপনার প্রিয় লেখকের কয়েকটা উপন্যাস রাখা আছে সেটা খেয়াল করেননি।

একটি কথাতেই বুদ্ধিমতী স্বর্ণময়ী বুঝিয়ে দিল বসুন্ধরা নয়, ফাইল সরিয়ে রেখেছে স্বর্ণময়ী নিজে। শরৎচন্দ্রের বইগুলোও সেই রেখেছে।
− দেখেছি। ভাবছিলাম মা এগুলো কোথা থেকে যোগাড় করল।

অফিসের ফাইলগুলো নীচের বসার ঘরের টেবিলে পাওয়া গেল। আইনী বইপত্রও টেবিলে সুন্দর করে গোছানো। টেবিলে একটা ছোট্ট টেবিল-ল্যাম্পও রাখা আছে। স্বর্ণ কবে এসব করলো? হ্যাঁ বাবার বাৎসরিকের পর থেকে একটা সপ্তাহ নাওয়া-খাওয়ার সময়টুকুই পেয়েছে বিনয়। চায়ের ব্যবসায় ডিম্যান্ড-সাপ্লায়ের দাঁড়িপাল্লা সিধে রাখা একটা দিক, চা-বাগান সামলানো আর একটা দিক। হ্যাঁ, বাগান থেকে অকশনের চা-কিনে ভেণ্ডারদের বেচলে লাভ অনেকটাই কম কিন্তু ঝক্কি-ঝামেলাও অনেক কম।

স্বর্ণের কথায় সম্বিত ফেরে বিনয়কান্তির।
− শোবার ঘরটা বিশ্রামের জন্যে। তাই ওখানে গল্পের বই আছে। আর আপনার জরুরি ফাইল ওপরে আপনার ঘরে যে অর্ডারে ছিল, এখানেও সেভাবেই রাখা আছে। বইগুলোও তাই।

বিনয় একটু কুণ্ঠা নিয়ে বলে,
− সেসব ঠিক আছে। কিন্তু আমরা তো এখন আর নীচেটার ভাড়া দেবো না। তাই জিনিসপত্র রাখাটা কি ঠিক হবে?
− ভাড়াটে এলে তো আগে থেকে জানা যাবে। তবে মনে হয় পালবাবুরা বাইরের কোনও ভাড়াটে চাইছেন না।

উত্তর শুনে বিনয় তাকায়,
− এ কথা মনে হচ্ছে কেন?
− গ্রে স্ট্রিটের ওপরে এরকম জায়গায় বাড়ি। উনি চাইলেই ভাড়াটে পাবেন। উনি নিজে মানা না করে রাখলে এতদিনে বাড়ির দালাল আপনাকে অস্থির করে দিত।
− আমাদের কি তাহলে নিচের অংশটাও নিয়ে নেওয়া উচিত?

স্বর্ণ মাথা নামিয়ে বলে,
− সেটা আমি কী করে বলব? তাছাড়া ভাড়াটা দ্বিগুণ না হলেও দেড়গুণের বেশি হবে।
− এক বছর আগে হলে প্রথমেই না বলতাম। কিন্তু এখন হয়তো ভাড়াটা অত সমস্যা হবে না। কিন্তু টাকাটা খরচ করাটা উচিত হবে কিনা সেটা বুঝতে পারছি না।
− কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না এসব নিয়ে এখনই আমার কথা বলাটা উচিত হচ্ছে কিনা?

বিনয় হাসে,
− আমার মাকে আর পাঁচজনের মতো ভাবলে মস্ত ভুল হবে। মা, অন্য ধাতুতে গড়া। আমরা এত উচিত-অনুচিতের হিসেব রাখি না। আপনি বলুন, আমার জায়গায় আপনি থাকলে কী সিদ্ধান্ত নিতেন।

স্বর্ণ তার বড়বড় চোখ তুলে তাকাল। দেখলো বিনয় তার দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে।
− আমি হলে নিচের ঘর দুটো নিয়ে নিতাম।
− কেন নিতেন।
− এক পারিবারিক সুরক্ষা। কারণ গোটা দিন বাড়িতে মেয়েরাই থাকবে। দুই একই বাড়ির মধ্যে একটা অন্য পরিবার থাকার অনেক রকমের অসুবিধে আছে। তিন, এখন আপনারা মাত্র দুজন, কিন্তু কিছুদিন বাদে আত্মীয়-স্বজনের যাতায়াত বাড়বে। বাড়িতে লোকজন থাকলে নিশ্চিন্তে কাজ করার জন্য আপনার একটা আলাদা জায়গা দরকার। নীচের ঘর দুটোর দরকার পড়বে।

স্বর্ণের যুক্তির মধ্যে কেমন একটা কোমল দাবিও আছে। যেটা অস্বীকার করা যায় না। মেনে নিতে ইচ্ছে করে।
আরও পড়ুন:

ধারাবাহিক উপন্যাস, পর্ব-৩৭: বসুন্ধরা এবং…

শারদীয়ার গল্প-৬: পর্‌সতার

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৩০: সাহেব মারতে ঠাকুরবাড়িতে বোমাও তৈরি হয়েছিল

অস্ট্রিয়ার ক্রিস্টাল দুনিয়া— সোয়ার্ভস্কি

নাট্যকথা: রোদ্দুর ও অমলকান্তি/৬

বসুন্ধরা আর দেরি করতে চাননি। ২ বৈশাখ ১৩৩৯ সন ইংরিজির ১৫ এপ্রিল ১৯৩২, শুভ দিন দেখে বিনয়কান্তি ও স্বর্ণময়ীর শুভবিবাহ সুসম্পন্ন হল। বাখুণ্ডা থেকে গুহবাড়ির সকলকে আসার জন্য বসুন্ধরা নিজে ফড়েপুকুরের বাড়িতে গিয়ে কত্তাবাবু আর কত্তামাকে হাতজোড় করে অনুরোধ করেছিলেন। বাখুণ্ডার খুড়োমশাই তখন গত হয়েছেন, খুড়িমা জীবিত। বসুন্ধরার ইচ্ছেয় খুড়িমাকে ছেলে-বউমা সমেত খরচখরচা দিয়ে গ্রে স্ট্রিটের বাড়িতে নিয়ে এসে রেখেছিল বিনয়। বাচ্চা মহারাজকে চিঠি দিয়ে বিয়ের সময় আসার সনির্বন্ধ অনুরোধ জানানো হয়েছিল। ঠাকুরের কৃপায় মিশনের কাজেই বাচ্চা মহারাজ বেলুড় মঠে এসেছিলেন। সেই সূত্রে মহারাজ বউভাতের সকালে এসে নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করে গেলেন। গুহবাড়ির কর্তাবাবু গিরিজা শঙ্কর গুহ ছেলে-বউমা-নাতি-নাতনী নিয়ে বরানগরে স্বর্ণময়ীদের বাড়িতে বরযাত্রী গিয়েছিলেন। কত্তামা বিয়ের দিনে গ্রে স্ট্রিটের বাড়িতে বসুন্ধরার কাছে ছিলেন। কোটালিপাড়ায় ভাই-ভাইবউদের অনেক অনুরোধ করে চিঠি পাঠিয়ে ছিল। তবে তারা কেউ আসেনি। বেনারসে কল্পেশ শুক্লাকে সপরিবারে নিমন্ত্রণ করা হয়েছিল। কল্পেশজি আসতে পারেননি। কিন্তু তার দুই ছেলে ছেলের বউরা বউভাতে এসেছিল। কেদার পাল স্ত্রীকে নিয়ে বিয়ে বউভাত দুটি অনুষ্ঠানে এসেছিলেন। স্বর্ণময়ীর দুই দিদি জামাইবাবু বিয়ের এক সপ্তাহ আগেই এসে গিয়েছিল। আনন্দমোহনবাবুর যে মক্কেল কাছাকাছি থাকতেন তাঁর আবার হোটেল লজের ব্যবসা। নিমন্ত্রিত আত্মীয়স্বজনের বিশ্রামের জন্যে আলাদা করে লজের খান পাঁচেক ঘর বুক করা হয়েছিল। পিটারসন কোম্পানির কর্মচারীদের বিয়ের দিন শুক্রবার পড়ায় হাফ ছুটি দেওয়া হয়েছিল। আর বউভাতের দিন চৌঠা বৈশাখ ১৭ এপ্রিল ছিল রবিবার। পাশের একটা স্কুল বাড়ির মাঠে ম্যারাপ বেঁধে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছিল। গ্রে স্ট্রিটের বাড়ির উঠোন জুড়ে প্যান্ডেল করে দেবী প্রতিমার মতো স্বর্ণময়ীর বসার ব্যবস্থা হয়েছিল। তারাপদবাবু নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সব তদারক করেছিলেন।

বিয়ের দিন বরানগরের বাড়িতে গিরিজা শঙ্কর গুহ ম্যাট্রিক পাশ করার পর বিনয়কে দেওয়া সোনার মেডেলের মতোই অবিকল একটা সোনার মেডেলের লকেট লাগানো হার দিয়ে স্বর্ণকে আশীর্বাদ করেছিলেন। তাতে লেখা ছিল “সুখে থেকো”।

বউভাতের অনুষ্ঠানে এসেছিলেন উইলিয়াম পিটারসন। স্বর্ণর হাতে একটা দ্যুতিময় হিরের নেকলেস উপহার দিয়ে ঠাট্টা করে বলেছিলেন, ‘আজ থেকে আমার দেখা সেরা রত্নটির মালিক তুমি। তাই তোমার কাছে আজ এসব হীরের নেকলেসের সত্যিই কোনও মূল্য নেই।’ তেলিপাড়া লেনের বাসিন্দাদের নিজে গিয়ে নিমন্ত্রণ জানিয়ে এসেছিল বিনয়। আর একটা কাজ করেছিল বিনয়, তারাপদবাবুর সঙ্গে লোক দিয়ে গোটা শ্যামবাজার হাতিবাগান গ্রে স্ট্রিট অঞ্চলের ভিখারিদের পেট ভরে মিষ্টি খাইয়ে ছিল। আলাদা করে দোকান থেকে মিষ্টির অর্ডার দেওয়া হয়েছিল। তারাপদবাবু, দুপুরে ফিরে একটা কথাই বলেছিলেন,
− ভায়া তুমি এ ভাবে ভাবো কী করে?

বউভাতের পরের পরদিন, স্বর্ণর মেজদিদি-জামাইবাবু বোম্বাই ফিরল — ছুটি শেষ। বড়দিদি বড়জামাইবাবুও জামশেদপুর ফিরল। তবে তারা অষ্টমঙ্গলার আগের দিন আবার চলে আসবে। বাড়িতে তখনও কিছু আত্মীয়স্বজন থেকে গিয়েছে। আনন্দমোহন আর কণিকা ছাদে বসে ছিল। আকাশের দিকে তাকিয়ে কণিকা ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে প্রণাম জানাল,
− যাক বাবা, ঠাকুরের ইচ্ছেয় সব ভালো ভালোয় মিটল!
− হ্যাঁ, ঈশ্বর সদয় না হলে এ ভাবে কী যোগাযোগ হয়? যদিও প্রথমে তোমার সামান্য হলেও একটু আপত্তি ছিল কণিকা।
− বিনয় যে এক বছরে এতদুর পৌঁছবে তুমি কি জানতে?
− জানতাম বললে হয়তো মিথ্যে বলা হবে। কিন্তু ওর সাফল্যের প্রতি আমার বিশ্বাস ছিল। বিনয়কান্তি যে আর পাঁচজনের মতো নয়, একেবারে অন্যরকম সেটা আমি ওকে দেখেই বুঝেছিলাম। আমি জানতাম বিনয় পাঁচজনের ভিড়ে মিশে যাওয়ার মতো ছেলে নয়। বাবা-মা হিসেবে আমাদের কত না দুশ্চিন্তা ছিল, স্বর্ণর বিয়ে হয়তো দুই দিদির মতো হবে না। ছোটজামাই হয়তো বড় মেজো জামাইয়ের তুলনায় একটু নিরেসই হবে। জগদীশ্বরের লীলাটা দেখলে কণিকা মাত্র একটা বছরে বিনয়কান্তি কোথা থেকে শুরু করে কোথায় এসে পৌঁছেছে?
− আমাদের স্বর্ণও যে অন্যরকম। বিনয় ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে বিয়ে হলে আমার স্বর্ণ কিছুতেই সুখী হতো না।
− জানো কণিকা, পিটারসন সাহেব বউভাতের রাতে আতশবাজি পোড়ানোর জন্য কিছু টাকা দিয়েছিলেন। আতশবাজি না পুড়িয়ে সেই টাকা আর কিছু টাকা দিয়ে বিনয়কান্তি বউভাতের পরের দিন আশপাশের গরিব মানুষদের পেটভরে মাছভাতের পংক্তিভোজ খাইয়েছে। এর আগে বউভাতের সকালে শ্যামবাজার থেকে গ্রে স্ট্রিটের সব ভিখারিদের দোকানে অর্ডার দিয়ে এক দফা মিষ্টি খাইয়েছে। ছেলেটার মনটা কতখানি বড় তুমি ভাবতে পারছ?

বিয়ের পরের দিন গ্রে স্ট্রিটের বাড়িতে আত্মীয়স্বজন আর ছিল না। গুহ বাড়ির ছেলে বউমারা বাখুণ্ডা ফিরবে। বাখুণ্ডার খুড়ি মা আর তাঁর ছেলে বউকেও বসুন্ধরা গুহবাড়ির লোকজনের সঙ্গে পাঠিয়ে দিল। বিনয় দুপুরবেলা অফিস গেল। নতুন বিয়ের পর ছুটি নিয়ে বউয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ যে তার নেই সেটা ফুলশয্যার রাতেই স্বর্ণময়ীকে জানিয়েছিল বিনয়। বিনয় এখন কেবল কোম্পানির থেকে মাসমাইনে পায় না। বহু মানুষের রুটি-রুজি যোগাড়ের দ্বায়িত্বও যে তার।

দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর বসুন্ধরা স্বর্ণকে নিয়ে বসলেন। নিজের আঁচল থেকে চাবি খুলে বসুন্ধরা সেই সব চাবি স্বর্ণের আঁচলে বেঁধে দিলেন। স্বর্ণ বাধা দিয়ে বলে উঠলো।
− এটা কী করছ? আমি যে এখনও সংসারের চাবি নিজের আঁচলে বাঁধার যোগ্য হয়ে উঠিনি। — চলবে

ম্যারাপে কাপড়ের কারুকাজ।

চিত্র সৌজন্য: সত্রাগ্নি
 

পরের পর্ব আগামী রবিবার

বিনয়কান্তির অনেক বারণ সত্বেও আনন্দমোহনকে নতুন ফার্নিচার পাঠানোর থেকে বিরত করতে পারেনি। খাট আলমারি ড্রেসিং টেবিল আলনা, ছোট টেবিল আর বসার একজোড়া চেয়ার সব একরকমের মানানসই ডিজাইন। বার্মা টিক। বিলেতের হ্যারিস লেবাস কোম্পানির ইউরোপিয়ান ডিজাইনে ক্যাটালগ দেখে বানানো –
হ্যারিস লেবাস-এর ‘HL’ লেখা গোল পিতল-ছাপটাই শুধু দেওয়া নেই।

* বসুন্ধরা এবং (Basundhara Ebong-Novel) : জিৎ সত্রাগ্নি (Jeet Satragni) বাংলা শিল্প-সংস্কৃতি জগতে এক পরিচিত নাম। দূরদর্শন সংবাদপাঠক, ভাষ্যকার, কাহিনিকার, টেলিভিশন ধারাবাহিক, টেলিছবি ও ফিচার ফিল্মের চিত্রনাট্যকার, নাট্যকার। উপন্যাস লেখার আগে জিৎ রেডিয়ো নাটক এবং মঞ্চনাটক লিখেছেন। প্রকাশিত হয়েছে ‘জিৎ সত্রাগ্নি’র নাট্য সংকলন’, উপন্যাস ‘পূর্বা আসছে’ ও ‘বসুন্ধরা এবং…(১ম খণ্ড)’।
 

গল্প ও উপন্যাস পাঠানোর নিয়ম

‘সময় আপডেটস’-এর এই বিভাগে যাঁরা গল্প ও উপন্যাস পাঠাতে চান তাঁরা ছোটদের ও বড়দের আলাদা আলাদা গল্প পাঠাতে পারেন৷ বুঝতে সুবিধার জন্য ইমেলের ‘সাবজেক্ট’-এ বিভাগের উল্লেখ করবেন৷ ছোটদের গল্পের জন্য ১০০০ শব্দ ও বড়দের গল্পের জন্য ১০০০-১৫০০ শব্দের মধ্যে পাঠাতে হবে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দিতে ভুলবেন না৷ গল্প বা উপন্যাস নির্বাচিত হলে যোগাযোগ করা হবে৷ ইমেল: samayupdatesin.writeus@gmail.com


Skip to content