ছবি প্রতীকী
গবেষণা রিপোর্ট বলছে, অনেক ক্ষেত্রে আত্ম-সম্মান বোধের অভাব বা পরিবারের সমর্থন না পাওয়াও ছোটদের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। এবার দেখে নেওয়া যাক পৃথিবী জুড়েই কিশোর-কিশোরীদের মৃত্যুর অন্যতম কারণ হিসেবে গবেষণায় ঠিক কী কী বিষয়গুলি উঠে এসেছে।
যৌন হেনস্তা
বহুক্ষেত্রেই দেখা যায় কিশোর-কিশোরীরা যৌন হেনস্তার শিকার হয়। তারা ভয়ে বাবা-মায়ের কাছে সেকথা বলতে পারে না। তার ফলে ক্রমশ একা হয়ে যেতে থাকে। নিজের প্রতি ঘৃণা করতে শুরু করে। একসময় আত্মহত্যার পথও বেছে নেয় তারা।
হীনমন্যতা
অনেক সময় কোনও পরীক্ষায় খারাপ ফলাফল হলে হীনমন্যতায় ভোগে পড়ুয়ারা। তার ফলে আত্মহননের সিদ্ধান্ত নেয় কেউ কেউ।
কটাক্ষ
কেউ একটু মোটা। আবার কেউ বেঁটে। যেকোনও পড়ুয়াই নিজের মতো। তা সত্ত্বেও দেহের গঠন নিয়ে অনেক সময় মশকরা নিতে পারে না বহু পড়ুয়া। তার ফলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় অনেকেই।
সন্তান আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে পড়ছে কিনা বুঝবেন কীভাবে? এই সব লক্ষ্মণ দেখলে সতর্ক হোন
মনের আয়না: নেতিবাচক ভাবনা সরিয়ে সঙ্গীকে বোঝার চেষ্টা করুন, ফিরবে হৃত যৌনজীবন
প্রিয়জনের মৃত্যু
বহুক্ষেত্রেই পড়ুয়াদের আত্মহত্যার কারণ হিসাবে প্রিয়জনের মৃত্যু প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ, প্রিয়জনের মৃত্যুতে মানসিক অবসাদে ভোগে তারা। তার জীবন শেষ করে দেওয়ার মতো কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় ছাত্রছাত্রীরা।
সন্তানের সঙ্গে অভিভাবকরা বন্ধুর মতো মেলামেশা করুন। সন্তানের মনখারাপের উপর আরও একটু গুরুত্ব দিন। তাহলেই মিটবে সমস্যা। মনখারাপের মেঘ সরে যাবে। উঠবে হাসির ঝিলিক। আত্মহত্যার পথ ছেড়ে ফের স্বাভাবিক স্রোতে ভাসতে থাকবে তাঁরা।