ছবি প্রতীকী
রথযাত্রার ভোরে মহিলারা পাকড়াও করলেন চোর! ঘটনাটি ঘটেছে ভোর পাঁচটা নাগাদ কালীঘাটের ১৪নং ভট্টাচার্য লেনের একটি বাড়িতে। স্বাভাবিক ভাবেই তখন ভোরের ঘুমে আচ্ছন্ন গোটা কালীঘাট এলাকা। এমন সময় ওই বাড়িতে প্রবেশ এক চোরের। গৃহকর্ত্রী দীপা চক্রবর্তী হঠাৎ খেয়াল করেন, তাঁর ননদ রত্না চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে কেউ একজন চুপি চুপি ঢুকেছেন। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন বাড়ির কোনও সদস্য হবেন হয় তো।
কিন্তু অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে তাঁর সন্দেহ হওয়ায় ঘরে ঢুকতেই তিনি চোরকে দেখতে পান। একটুও সময় না নষ্ট করে তিনি চিৎকার করে চোরকে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর চিৎকার চেঁচামেচিতে ঘুম ভেঙে যায় রত্না চট্টোপাধ্যায়ের। তখন দু’জন মিলে চোরকে ধরার চেষ্টা করেন। এমন সময় ওই বাড়ির এক ছেলে প্রসেনজিৎ চক্রবর্তী ঘরে চলে আসেন। চোর তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রসেনজিতের মাথা, গলা, পিঠে একাধিক কোপ মারে। তুমুল চেঁচামেচিতে দ্রুত ছুটে আসেন প্রসেনজিতের দিদি পিঙ্কি চক্রবর্তী। তাঁকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। তবে সেই আঘাত সহ্য করেই চোরকে ধরে ফেলেন তাঁরা। সে সময় সটান হাজির হয় বাড়ির পোষ্য কুকুর রকি। রকি সে সময় চোরের পা ধরে ফেলে। অবশেষে কুকুরের সহযোগিতায় মহিলারা চোরকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশের হাতে ওই চোরকে তুলে দেওয়া হয়। আহত প্রসেনজিৎকে চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর মাথায় ১৮টি, পিঠে ১৪টি, গলায় নয়টি সেলাই পড়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ঘরে চোর ঢুকেছিল, সেই ঘরে বিগ্রহ আছে। নগদ টাকা-সহ ঠাকুরের সোনার গয়না চুরি করেছে অভিযুক্ত। এমনকি, ফ্রিজ থেকে আইসক্রিমও খেয়েছে বলে দাবি। প্রথমে চুরি করে কিছু গয়না কাগজে মুড়ে এলাকার একটি গলিতে রেখে এসেছিল চোর। লোভ সামলাতে না পেরে আবার ওই বাড়িতে চুরি করতে ঢোকে সে। গলিতে রেখে আসা সেই কাগজে মোড়া গয়না উদ্ধার করেন স্থানীয় এক বাসিন্দা।
কিন্তু অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে তাঁর সন্দেহ হওয়ায় ঘরে ঢুকতেই তিনি চোরকে দেখতে পান। একটুও সময় না নষ্ট করে তিনি চিৎকার করে চোরকে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর চিৎকার চেঁচামেচিতে ঘুম ভেঙে যায় রত্না চট্টোপাধ্যায়ের। তখন দু’জন মিলে চোরকে ধরার চেষ্টা করেন। এমন সময় ওই বাড়ির এক ছেলে প্রসেনজিৎ চক্রবর্তী ঘরে চলে আসেন। চোর তখন পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রসেনজিতের মাথা, গলা, পিঠে একাধিক কোপ মারে। তুমুল চেঁচামেচিতে দ্রুত ছুটে আসেন প্রসেনজিতের দিদি পিঙ্কি চক্রবর্তী। তাঁকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। তবে সেই আঘাত সহ্য করেই চোরকে ধরে ফেলেন তাঁরা। সে সময় সটান হাজির হয় বাড়ির পোষ্য কুকুর রকি। রকি সে সময় চোরের পা ধরে ফেলে। অবশেষে কুকুরের সহযোগিতায় মহিলারা চোরকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশের হাতে ওই চোরকে তুলে দেওয়া হয়। আহত প্রসেনজিৎকে চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর মাথায় ১৮টি, পিঠে ১৪টি, গলায় নয়টি সেলাই পড়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ঘরে চোর ঢুকেছিল, সেই ঘরে বিগ্রহ আছে। নগদ টাকা-সহ ঠাকুরের সোনার গয়না চুরি করেছে অভিযুক্ত। এমনকি, ফ্রিজ থেকে আইসক্রিমও খেয়েছে বলে দাবি। প্রথমে চুরি করে কিছু গয়না কাগজে মুড়ে এলাকার একটি গলিতে রেখে এসেছিল চোর। লোভ সামলাতে না পেরে আবার ওই বাড়িতে চুরি করতে ঢোকে সে। গলিতে রেখে আসা সেই কাগজে মোড়া গয়না উদ্ধার করেন স্থানীয় এক বাসিন্দা।