ছবি: প্রতীকী।
ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করে দিয়েছে গরম! খাতায় কলমে এখনও গ্রীষ্মকাল আসেনি। তবেও চৈত্রের শেষলগ্নে তা পমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি ছুঁইছুঁই। মঙ্গলবার কলকাতায় আরও বাড়ল তাপমাত্রা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট বলছে, মঙ্গলবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকতে পারে। এত তাপমাত্রা গতকাল সোমবারের থেকে কিছুটা বেশি। মঙ্গলবার মহানগরের সর্বনিম্ন পারদ ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকতে পারে। অর্থাৎ স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি।
কলকাতায় এখনই বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া দফতর। তবে এখনই বাংলার একাধিক জায়গায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছুঁইছুঁই।
গত কয়েক দিনে কলকাতাতেও ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অসহনীয় রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো দায়। রাতেও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকছে। ফলে অস্বস্তিতে নাজেহাল হচ্ছেন আমজনতার। রাজ্যের একাধিক জেলায় আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা আরও ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে।
গত কয়েক দিনে কলকাতাতেও ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অসহনীয় রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো দায়। রাতেও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকছে। ফলে অস্বস্তিতে নাজেহাল হচ্ছেন আমজনতার। রাজ্যের একাধিক জেলায় আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা আরও ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে।
আরও পড়ুন:
তাপপ্রবাহের আশঙ্কা বাংলা-সহ ১০ রাজ্যে! পাঁচ দিনে তাপমাত্রার পারদ ছড়বে ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস
বড়ই ছোট বক্ষযুগল? মালিশ থেকে আসন, স্তনের মাপ বাড়ানোর অনেক ঘরোয়া উপায় আছে
‘পুরুষ মানুষের কাজে হাত দিলে এমনই হবে, মহিলাদের এসব সাজে না’
আগামী কয়েক দিনে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় আরও ২ থেকে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে বলে হাওয়া অফিস সোমবারই জানিয়েছিল। হাওয়া অফিস সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত রোদ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে। সেই সঙ্গে সদ্যোজাত, শিশু, বয়স্ক এবং অসুস্থ মানুষদের সাবধানে রাখতে বলা হয়েছে। বাইরে বেরতে হলে সঙ্গে ছাতা, টুপি, রোদচশমা সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
অনন্ত এক পথ পরিক্রমা, পর্ব-১৫: ভালো-মন্দ সর্ব-বন্ধন বিমুক্ত হয়ে আত্মা স্বমহিমায় সর্বশক্তিমান রূপে বিরাজ করেন
আরও অসহনীয় গরমে পুড়বে রাজ্য! সুস্থ থাকতে মেনে চলুন ডাক্তারবাবুর এইসব পরামর্শ
সম্প্রতি মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিনে দেশের একাধিক রাজ্যে তাপমাত্রার পারদ চড়বে। বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা বাড়তে পারে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। যদি কোনও কোনও এলাকায় ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাসও রয়েছে বলে জানিয়েছে হাওয়া দফতর।
হাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, আগামী দু’দিনে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে ছত্তীসগঢ়, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশায়। এই রাজ্যগুলিতে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে। তবে বৃষ্টির দিন দুয়েক পর থেকে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং ছত্তীসগঢ় রাজ্যেও তাপমাত্রার পারদ বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। প্রিলের শুরুর দিকেই মৌসম ভবন জানিয়েছিল, উত্তর ও পশ্চিমের কিছু জায়গা ছাড়া বাকি প্রায় সব রাজ্যেই স্বাভাবিকের চেয়ে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকবে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত। তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, পশ্চিমবঙ্গ, ছত্তীসগঢ়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, পঞ্জাবে। এমনিতেই এই সব রাজ্যে তাপপ্রবাহ হয়ে থাকে। যদিও এ বছর তাপপ্রবাহ আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া সংক্রান্ত হিসাব রাখা শুরু হয়েছিল ১৯০১ সাল থেকে। ১৯০১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সবথেকে বেশি গরম পড়েছিল। ফেব্রুয়ারিতে এর আগে কখনও এত তাপমাত্রার নজির ছিল না। সেই সঙ্গে মৌসম ভবন এও জানিয়েছে, এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত গরমও নতুন রেকর্ড তৈরি করতে পারে। বাংলা-সহ বেশ কিছু রাজ্যে টানা কয়েক দিন তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
হাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, আগামী দু’দিনে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে ছত্তীসগঢ়, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশায়। এই রাজ্যগুলিতে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে। তবে বৃষ্টির দিন দুয়েক পর থেকে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং ছত্তীসগঢ় রাজ্যেও তাপমাত্রার পারদ বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে। প্রিলের শুরুর দিকেই মৌসম ভবন জানিয়েছিল, উত্তর ও পশ্চিমের কিছু জায়গা ছাড়া বাকি প্রায় সব রাজ্যেই স্বাভাবিকের চেয়ে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকবে এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত। তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, পশ্চিমবঙ্গ, ছত্তীসগঢ়, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, পঞ্জাবে। এমনিতেই এই সব রাজ্যে তাপপ্রবাহ হয়ে থাকে। যদিও এ বছর তাপপ্রবাহ আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া সংক্রান্ত হিসাব রাখা শুরু হয়েছিল ১৯০১ সাল থেকে। ১৯০১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সবথেকে বেশি গরম পড়েছিল। ফেব্রুয়ারিতে এর আগে কখনও এত তাপমাত্রার নজির ছিল না। সেই সঙ্গে মৌসম ভবন এও জানিয়েছে, এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত গরমও নতুন রেকর্ড তৈরি করতে পারে। বাংলা-সহ বেশ কিছু রাজ্যে টানা কয়েক দিন তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।