মেলায় যেতে কার না ভালো লাগে? আর তা যদি হয় বইমেলা, তাহলে তো কথাই নেই! শোনা যায়, আজকাল মানুষ নাকি পড়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। সে ধারণা ভুল প্রমাণ হয় কোনও না কোনও বইমেলায় পৌঁছে গেলে। দেখা যায়, বহু মানুষ হাতে বই তুলে নিচ্ছেন, আগ্রহ নিয়ে অল্প পড়ছেন, পছন্দ হলে ব্যাগবন্দি করে ফেলছেন। কেউ কেউ আবার শুধুই ঘুরে ঘুরে নতুন বইয়ের খোঁজ নিচ্ছেন। কলকাতা জেলা বইমেলাতেও দেখা গেল তার অন্যথা হচ্ছে না।
গত ১৪ মে থেকে নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে তৃতীয় কলকাতা জেলা বইমেলা। চলবে আগামী ২০ মে পর্যন্ত। মেলাটি আয়োজন করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগ। বেলা ১২টা থেকে রাত ৮টা অবধি সর্বসাধারণের জন্য খোলা থাকছে মেলা প্রাঙ্গণ। কোনও প্রবেশমূল্য নেই।
শিশু সাহিত্য সংসদ, দেব সাহিত্য কুটির, দে’জ পাবলিশিং, মিত্র ও ঘোষ, পত্রভারতী, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস, ন্যাশনাল বুল ট্রাস্ট ও পশ্চিমবঙ্গ উর্দু অ্যাকাডেমি-সহ এবারের মেলায় রয়েছে ৭৪টি প্রকাশনা সংস্থার স্টল। সঙ্গে প্রতিদিনই রয়েছে নানা স্বাদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সম্ভার। কবিতায়, গানে, নাটকে সেজে উঠছে মেলার আকাশ মেলার বাতাস। কোনও কোনও প্রকাশক অবশ্য বলছেন, অন্যান্য মেলার তুলনায় বিক্রি কিছুটা কম, তবে কমতি নেই মানুষের উৎসাহে। কে না জানে, মেলা মানে আসলে মিলন!
গত ১৪ মে থেকে নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে তৃতীয় কলকাতা জেলা বইমেলা। চলবে আগামী ২০ মে পর্যন্ত। মেলাটি আয়োজন করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগ। বেলা ১২টা থেকে রাত ৮টা অবধি সর্বসাধারণের জন্য খোলা থাকছে মেলা প্রাঙ্গণ। কোনও প্রবেশমূল্য নেই।
শিশু সাহিত্য সংসদ, দেব সাহিত্য কুটির, দে’জ পাবলিশিং, মিত্র ও ঘোষ, পত্রভারতী, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস, ন্যাশনাল বুল ট্রাস্ট ও পশ্চিমবঙ্গ উর্দু অ্যাকাডেমি-সহ এবারের মেলায় রয়েছে ৭৪টি প্রকাশনা সংস্থার স্টল। সঙ্গে প্রতিদিনই রয়েছে নানা স্বাদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সম্ভার। কবিতায়, গানে, নাটকে সেজে উঠছে মেলার আকাশ মেলার বাতাস। কোনও কোনও প্রকাশক অবশ্য বলছেন, অন্যান্য মেলার তুলনায় বিক্রি কিছুটা কম, তবে কমতি নেই মানুষের উৎসাহে। কে না জানে, মেলা মানে আসলে মিলন!