ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ আরও শক্তি বাড়িয়ে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘণ্টায় ১৪ কিলোমিটার বেগে। এই মুহূর্তে পুরী থেকে ৮৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে, বিশাখাপত্তনম থেকে ৮১০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ৫০০ কিলোমিটার পশ্চিমে ‘অশনি’ অবস্থান করছে। আবহাওয়া দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১০ মে মঙ্গলবার সন্ধে নাগাদ অন্ধ্রপ্রদশের উপকূলে ‘অশনি’ পৌঁছে অল্প একটু বাঁক নিয়ে ওড়িশা উপকূলের দিকে ক্রমশ অগ্রসর হবে। যদিও স্থলভাগে কখন, কীভাবে, কোথায় বা আদৌ প্রবেশ করবে কি না সে বিষয়ে এখনও পরিষ্কার নয় আবহাওয়া দফতর।
এদিকে, কলকাতায় অশনি-র প্রভাব না পড়লেও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের এই পূর্বাভাসে ইতিমধ্যেই কলকাতাবাসী জল জমা নিয়ে প্রমাদ গুনতে শুরু করেছেন। কলকাতা পুরসভা শহরবাসীকে এ ব্যাপারে দুশ্চিন্তামুক্ত করতে পুরসভার আধিকারিক থেকে নিচুতলার কর্মীদের জরুরি ভিত্তিতে ছুটি বাতিল করেছে। কোনও জায়গাতেই জল যাতে খুব বেশিক্ষণ না জমে সে ব্যাপারে শনিবার ডিজি (নিকাশি)-কে বিশেষ পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
ঘূর্ণিঝড়ের জেরে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে মঙ্গল থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ১০ মে মঙ্গলবার হাল্কা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টিপাত এইসব জেলাগুলিতে। অন্যদিকে, পূর্ব মেদিনীপুর ও দুই ২৪পরগনায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে আগামী ১১ এবং ১২ মে দু’দিন। পাশাপাশি অন্য জেলাগুলোয় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তাই বাড়তি সুরক্ষার জন্য আলিপুর বহাওয়া দফতর এই দু’দিন বিশেষভাবে সতর্ক করেছে পর্যটকদের। সেই সঙ্গে সতর্কতা জারি করার কথা বলা হয়েছে, দীঘা-সহ বাংলার অন্য সৈকতগুলিতেও। ফসল নষ্ট হতে পারে ভেবে ছ’দফা সতর্কতা জারি করা হয়েছে কৃষকদের জন্য। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনও প্রস্তুত। ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন। মাইকে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় প্রচারও চলছে জোরকদমে।
এদিকে, কলকাতায় অশনি-র প্রভাব না পড়লেও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের এই পূর্বাভাসে ইতিমধ্যেই কলকাতাবাসী জল জমা নিয়ে প্রমাদ গুনতে শুরু করেছেন। কলকাতা পুরসভা শহরবাসীকে এ ব্যাপারে দুশ্চিন্তামুক্ত করতে পুরসভার আধিকারিক থেকে নিচুতলার কর্মীদের জরুরি ভিত্তিতে ছুটি বাতিল করেছে। কোনও জায়গাতেই জল যাতে খুব বেশিক্ষণ না জমে সে ব্যাপারে শনিবার ডিজি (নিকাশি)-কে বিশেষ পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
ঘূর্ণিঝড়ের জেরে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে মঙ্গল থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ১০ মে মঙ্গলবার হাল্কা থেকে মাঝারি পরিমাণ বৃষ্টিপাত এইসব জেলাগুলিতে। অন্যদিকে, পূর্ব মেদিনীপুর ও দুই ২৪পরগনায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে আগামী ১১ এবং ১২ মে দু’দিন। পাশাপাশি অন্য জেলাগুলোয় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তাই বাড়তি সুরক্ষার জন্য আলিপুর বহাওয়া দফতর এই দু’দিন বিশেষভাবে সতর্ক করেছে পর্যটকদের। সেই সঙ্গে সতর্কতা জারি করার কথা বলা হয়েছে, দীঘা-সহ বাংলার অন্য সৈকতগুলিতেও। ফসল নষ্ট হতে পারে ভেবে ছ’দফা সতর্কতা জারি করা হয়েছে কৃষকদের জন্য। পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রশাসনও প্রস্তুত। ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন। মাইকে দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকায় প্রচারও চলছে জোরকদমে।