
পরিকল্পনা মতো সব কিছু ঠিকঠাক চললে পুজোর আগেই নবনির্মিত টালা সেতুর উদ্বোধন করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ত দফতরের দায়িত্ব পেয়েই রাজ্যের পূর্ত মন্ত্রী পুলক রায় গত বৃহস্পতিবার পুজোর আগে টালা সেতু খুলে দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন। নতুন টালা সেতু প্রায় আড়াই বছর ধরে তৈরি হচ্ছে। এখন কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে। সেদিন পূর্ত মন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরই চূড়ান্ত তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছিল পূর্ত দফতরে।
সূত্রের খবর, পূর্ত দফতর নতুন সেতুর উদ্বোধনের দিন স্থির করেছে মহালয়ার একদিন আগে অর্থাৎ আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর। এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে সবুজ সঙ্কেত পেলেই নতুন টালা সেতুর উদ্বোধন হবে। নবনির্মিত টালা সেতুটি লম্বায় ৮০০ মিটার। এটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ৪৬৮ কোটি টাকা। এতে চারটি লেন থাকবে। মাঝেরহাট ব্রিজের মতো এটিও ‘কেবল স্টেড রেলওভার’ নক্সায় তৈরি।
সূত্রের খবর, পূর্ত দফতর নতুন সেতুর উদ্বোধনের দিন স্থির করেছে মহালয়ার একদিন আগে অর্থাৎ আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর। এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে সবুজ সঙ্কেত পেলেই নতুন টালা সেতুর উদ্বোধন হবে। নবনির্মিত টালা সেতুটি লম্বায় ৮০০ মিটার। এটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ৪৬৮ কোটি টাকা। এতে চারটি লেন থাকবে। মাঝেরহাট ব্রিজের মতো এটিও ‘কেবল স্টেড রেলওভার’ নক্সায় তৈরি।
আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন হবে ধরে নিয়ে সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে ফেলতে চাইছে পূর্ত দফতর। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মহালয়া। কলকাতায় তখন থেকেই শুরু হয়ে যায় পুজো। সে কারণে ওই সময় সেতুটি আমজনতার জন্য খুলে দিলে অনেকটাই যানজট কমবে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে টালা সেতুরও স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর বিশেষজ্ঞরা পূর্ত দফতরকে যে রিপোর্ট দিয়েছিলেন, তাতে বলা হয়েছিল, সেতুটি বেশ পুরনো হয়ে গিয়েছে। এতে অনেকগুলি ফাটলও দেখা দিয়েছে। তাঁরা পুরানো সেতুটি ভেঙে নতুন সেতু তৈরির করার প্রস্তাব দেন। সেই মতো ২০১৯ সালে পুজোর আগে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ২০২০ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারি যান চলাচল বন্ধ করে শুরু হয় ভাঙার কাজও। লকডাউন পর্বের মধ্যেও ব্রিজ ভাঙার কাজ চালু ছিল। অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর নবনির্মিত টালা সেতু উদ্বোধনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে টালা সেতুরও স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর বিশেষজ্ঞরা পূর্ত দফতরকে যে রিপোর্ট দিয়েছিলেন, তাতে বলা হয়েছিল, সেতুটি বেশ পুরনো হয়ে গিয়েছে। এতে অনেকগুলি ফাটলও দেখা দিয়েছে। তাঁরা পুরানো সেতুটি ভেঙে নতুন সেতু তৈরির করার প্রস্তাব দেন। সেই মতো ২০১৯ সালে পুজোর আগে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ২০২০ সালের পয়লা ফেব্রুয়ারি যান চলাচল বন্ধ করে শুরু হয় ভাঙার কাজও। লকডাউন পর্বের মধ্যেও ব্রিজ ভাঙার কাজ চালু ছিল। অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর নবনির্মিত টালা সেতু উদ্বোধনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।