নবনির্মিত টালা ব্রিজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর মহালয়ার দিন। বহু প্রতীক্ষিত সেই ব্রিজের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে, নবনির্মিত টালা ব্রিজ চালু হওয়ার পরই পূর্ত দফতর চিৎপুর সেতু তৈরির কাজে শুরু করবে বলে জানা গিয়েছে। মাঝেরহাট সেতু ভেঙে পড়ার পর একাধিক সেতুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছিল। সে সময়ই টালা এবং চিৎপুর সেতু ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যদিও রাজ্য সরকার টালা ব্রিজ আগে তৈরির সিদ্ধান্ত নিলে চিৎপুর সেতুর নির্মাণ কাজ পিছিয়ে দেওয়া হয়।
চিৎপুর সেতু ভেঙে ফেলে নতুন সেতু নির্মাণের সদ্ধান্ত নিয়েছে পূর্ত দফতর। বিষয়টি নিয়ে সোমবারই কলকাতা পুরসভায় জরুরি বৈঠক হয়। পুরসভায় সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ, ১ নম্বর বরো চেয়ারম্যান তরুণ সাহা, ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুমন সিং, পুর কমিশনার বিনোদ কুমার, পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তরের সচিব খলিল আহমেদ, কেএমডিএ এবং পুরসভার আধিকারিকরা। এমনকি, কলকাতা মিউনিসিপ্যাল ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (কেএমডিএ) পুরনো সেতুটি ভেঙে নতুন সেতু নির্মাণে সার্ভের কাজও সেরে ফেলেছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন:
টালা ব্রিজ ২৪ সেপ্টেম্বর উদ্বোধনের পর কিছুদিন চলবে ছোট গাড়ি, ভারী যান চলাচল শুরু পঞ্চমী থেকে
পুজোর আগে বাড়তি ভিড় সামালাতে সেপ্টেম্বরের শনি-রবিবার চলবে অতিরিক্ত মেট্রো
সূত্রের খবর, পুরসভার সেই বৈঠকে সেতুর আশপাশে থাকে ৮০টি পরিবারের পুনর্বাসন ব্যাপারেও
আলোচনা হয়েছে। পুরসভার পক্ষ থেকে দ্রুত তাঁদের সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে। পুরসভা পূর্ব রেলকে জমিটি তাদের দিতে অনুরোধ করেছে। এমনকি, রাজ্য সরকার দরকার হলে পূর্ব রেলকে ভাড়াও দেবে। মন্ত্রী পুলক রায়ও জানিয়েছেন, নবনির্মিত টালা ব্রিজের উদ্বোধনের পর চিৎপুর সেতুর কাজ শুরু করা হবে। যদিও তার আগে পুলক রায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলে নিতে চাইছেন। স্থানীয় স্তরে আলাপ আলোচনার জন্য বোরো চেয়ারম্যান এবং কাউন্সিলারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আলোচনা হয়েছে। পুরসভার পক্ষ থেকে দ্রুত তাঁদের সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে। পুরসভা পূর্ব রেলকে জমিটি তাদের দিতে অনুরোধ করেছে। এমনকি, রাজ্য সরকার দরকার হলে পূর্ব রেলকে ভাড়াও দেবে। মন্ত্রী পুলক রায়ও জানিয়েছেন, নবনির্মিত টালা ব্রিজের উদ্বোধনের পর চিৎপুর সেতুর কাজ শুরু করা হবে। যদিও তার আগে পুলক রায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলে নিতে চাইছেন। স্থানীয় স্তরে আলাপ আলোচনার জন্য বোরো চেয়ারম্যান এবং কাউন্সিলারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: