এসএসসি ‘দুর্নীতি’ মামলায় গ্রেফতার হওয়া প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করা হবে। ৫ অগস্ট ইডি-র আবেদনের ভিত্তিতে পার্থ এবং অর্পিতাকে চোদ্দ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিশেষ আদালত বিচারক জীবনকুমার সাধু। ব়ৃহস্পতিবারই তাঁদের চোদ্দ দিনের জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে।
মনে করা হচ্ছে ইডি-র আইনজীবীরা আদালতে পার্থ ও অর্পিতার জেল হেফাজতের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানাতে পারেন। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে যে বিশাল সম্পদের হদিস মিলেছে, তার উৎসের সন্ধান করতে চাইছে ইডি। তাই ইডি-র একাংশ মনে করছে, এই পার্থ ও অর্পিতাকে আরও জেরা করা প্রয়োজন আছে।
মনে করা হচ্ছে ইডি-র আইনজীবীরা আদালতে পার্থ ও অর্পিতার জেল হেফাজতের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানাতে পারেন। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে যে বিশাল সম্পদের হদিস মিলেছে, তার উৎসের সন্ধান করতে চাইছে ইডি। তাই ইডি-র একাংশ মনে করছে, এই পার্থ ও অর্পিতাকে আরও জেরা করা প্রয়োজন আছে।
জেল হেফাজতের পর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আলিপুরের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে রাখা হয়েছিল। আর অর্পিতাকে রাখা হয় আলিপুর মহিলা সংশোধনাগারে। ইডি অধিকারীকরা সংশোধনাগারে গিয়েই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। অর্পিতার ডায়মন্ড সিটির ফ্ল্যাট এবং বেলঘরিয়া ফ্ল্যাটে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাওয়া গিয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চায় ইডি। বুধবারের জিজ্ঞাসাবাদে পার্থর কাছ থেকে কোনও উত্তর মেলেনি। যদিও অর্পিতা জানিয়েছেন পার্থ এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন শিক্ষক এই নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িয়ে। তিনি আরও জানান, এই বিশাল অঙ্কের টাকার মালিক তিনি নন। তাই এই টাকার উৎস কী তা তিনি জানেন না। তাঁর ফ্ল্যাটে মন্ত্রীর কাছের লোকজনই টাকা রেখে যেত, এমনটাই দাবি অর্পিতার।