বানজারা-র মেনু।
যাদবপুর এইট-বি বাস স্ট্যান্ড পেরিয়ে যাদবপুর বাজারের দিকে হাঁটতে শুরু করে বাঁ-হাতের প্রথম গলি ধরে কিছুটা গেলেই, ডান দিকে পড়বে বানজারা রেস্তরাঁ। একেবারে যাকে বলে গুপ্তধন!
পরীক্ষা শেষে বন্ধুদের উল্লাস হোক, বিবাহবার্ষিকী বা যেকোনও কোনও বিশেষ খাওয়াদাওয়ার ইচ্ছে—চাইনিজ আর ইন্ডিয়ান পদ পরিবেশন করা এই বানজারা রেস্তরাঁ সদা প্রস্তুত!
পরীক্ষা শেষে বন্ধুদের উল্লাস হোক, বিবাহবার্ষিকী বা যেকোনও কোনও বিশেষ খাওয়াদাওয়ার ইচ্ছে—চাইনিজ আর ইন্ডিয়ান পদ পরিবেশন করা এই বানজারা রেস্তরাঁ সদা প্রস্তুত!
তো, দিল্লিতে থাকা স্কুলের বন্ধুরা ছুটিতে কলকাতা আসায়, সবাই মিলে দুপুরবেলা চলে এলাম বানজারায়। মেনু বিশাল। প্রায় সাত-আটটা পৃষ্ঠা জুড়ে এদের খাদ্যতালিকা। আছে বাটার চিকেন থেকে শুরু করে পনির লাবাব্দার, আর চিকেন চাউমিন থেকে শুরু করে করে ক্যান্টনিজ প্রন। এছাড়াও আছে স্যুপ, কাবাব, আর মাটনের রকমারি পদ।
আরও পড়ুন:
কলকাতার পথ-হেঁশেল, পর্ব-১৪: একটু হোক-ফোক!
উত্তম কথাচিত্র, পর্ব-৫২: সব ঘরই ‘তাসের ঘর’
এই পর্বে আমরা অবশ্য ইন্ডিয়ান কুইজিনেই মন দিলাম। অর্ডার দেওয়া হল বাটার নান, চিকেন ভর্তা আর চিকেন ঝাল ফ্রেজি। এছাড়া পানীয়তে ছিল ফ্রেশ লাইম সোডা আর সেভেন আপ। চিকেন ভর্তা খেতে এতটাই ভালো ছিল যে আর এক প্লেট অর্ডার দেওয়া হল।
নিরামিষ পদও রয়েছে বানজারায়। পনির, বেবিকর্ণ, মাঞ্চুরিয়ান আর ভেজ স্যুপ রয়েছে তালিকায়। মাছ-প্রিয়দের জন্যে রয়েছে ফিশের রকমারি কাবাব আর চাইনিজ খাবার।
নিরামিষ পদও রয়েছে বানজারায়। পনির, বেবিকর্ণ, মাঞ্চুরিয়ান আর ভেজ স্যুপ রয়েছে তালিকায়। মাছ-প্রিয়দের জন্যে রয়েছে ফিশের রকমারি কাবাব আর চাইনিজ খাবার।
আরও পড়ুন:
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-২৩: সুন্দরবনে কুমিরের দেবতা কালু রায়
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-২০: পাঁচ ভাইয়ের বড়দিদি
সকাল দশটা থেকে রাত দশটা অবধি খোলা থাকে এই বানজারা রেস্তরাঁ। এছাড়া সুইগি বা জোম্যাটোতে অর্ডার দিয়ে বাড়িতে আনিয়েও খেতে পারেন। ডাইনউট -এ রিজারভেশানের ব্যবস্থাও মজুত আছে।
দু’ জনে মিলে খেতে গেলে ছশো থেকে সাতশোর মতো খরচ হতে পারে। তাহলে? ওই কথাই রইল। দেখা হচ্ছে বানজারায়!
দু’ জনে মিলে খেতে গেলে ছশো থেকে সাতশোর মতো খরচ হতে পারে। তাহলে? ওই কথাই রইল। দেখা হচ্ছে বানজারায়!
* কলকাতার পথ-হেঁশেল (kolkata-street-foods): শ্রুতিদীপ মজুমদার, (Shrutideep Majumder) ভোজনরসিক।