
ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গে করোনার দাপট কিছুটা কমলেও বাইরের রাষ্ট্রগুলিতে করোনার প্রকোপ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া, চিন, আমেরিকা, ফ্রান্স, ইতালি, ব্রিটেন প্রভৃতি দেশে যেভাবে দৈনিক সংক্রমণের হার বাড়ছে তাতে দুশ্চিন্তা বাড়ছে।
‘দ্যা কোরিয়া ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এজেন্সি’ রিপোর্ট অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়ায় দৈনিক সংক্রমণ হয়েছে পাঁচ লক্ষ মানুষের। দৈনিক সংক্রমণের এরকম মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি বিশেষজ্ঞদের চিন্তার প্রধান কারণ হয়ে উঠেছে। যেহেতু এই দেশের ৮৬.৬ শতাংশ মানুষই প্রতিষেধকের দুটি ডোজ নিয়েছেন। তার মধ্যে ৬৩.২ শতাংশ মানুষ বুস্টারও নিয়েছেন। প্রতিষেধক নেওয়ার পরেও এরকম ফল দেখে আশ্চর্য বিশেষজ্ঞমহল। মৃত্যুও বাড়ছে ক্রমশ। গত মঙ্গলবার কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯১ জন মানুষ। মৃত শরীরগুলির যথোপযুক্ত সৎকার যাতে হয় সেই কারণে দেশের ৬০টি শ্মশানকে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে আরও বেশিক্ষণ খুলে রাখার কথা বলেছেন প্রশাসন।
২০১৯ সালের অন্তিম সময়ে চিনে করোনা ভাইরাসের প্রথম খবর মিলেছিল। গত বছরে ওখানকার পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু বর্তমান সময়ে সেখানেও দেখা বাড়ছে করোনার প্রকোপ। তাই সেখানকার একাধিক এলাকাতেও লকডাউন করে রাখা হচ্ছে।
আমেরিকার হোয়াইট হাউসের রিপোর্ট অনুযায়ী সেখানেও সক্রিয় হচ্ছে করোনা। ওমিক্রন বিএটু সাব ভ্যারিয়্যান্ট সংক্রমণ ছড়াচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে৷
দক্ষিণ কোরিয়ায় এইরকম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ মনে করা হচ্ছে ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়্যান্ট স্টেলথ। এই দেশের ২০ শতাংশ মানুষ ইতিমধ্যেই সংক্রমিত হয়েছেন। প্রায় ১,৮০০,০০০ মানুষ রয়েছেন নিভৃতবাসে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বক্তব্য, বিভিন্ন দেশে করোনা নিয়ে যে বিধিনিষেধ ছিল তা এখনই শিথিল করা যাবে না। করোনা নিয়ে যেরূপ সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছিল সেই সতর্কতার পথেই হাঁটতে হবে রাষ্ট্রগুলিকে।
শরীরে কোভিড ভাইরাস বাসা বাঁধলে যে ধরনের উপসর্গ দেখা দিত বর্তমানে এই ভাইরাস শরীরে থাকলেও কোনও উপসর্গই দেখা যায় না। ফলত লড়াইটি এখন আরও কঠিন হয়ে উঠছে। তাই পূর্বের ন্যায় এখনও করোনাকালীন যে সতর্কতা অবলম্বন করেছিলেন সেইরূপ সতর্কতা নিয়ে এখনও পথ চলুন, মাস্ক ব্যবহার করুন। কারণ কোভিড কিন্তু চলে যায়নি।
‘দ্যা কোরিয়া ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এজেন্সি’ রিপোর্ট অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণ কোরিয়ায় দৈনিক সংক্রমণ হয়েছে পাঁচ লক্ষ মানুষের। দৈনিক সংক্রমণের এরকম মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি বিশেষজ্ঞদের চিন্তার প্রধান কারণ হয়ে উঠেছে। যেহেতু এই দেশের ৮৬.৬ শতাংশ মানুষই প্রতিষেধকের দুটি ডোজ নিয়েছেন। তার মধ্যে ৬৩.২ শতাংশ মানুষ বুস্টারও নিয়েছেন। প্রতিষেধক নেওয়ার পরেও এরকম ফল দেখে আশ্চর্য বিশেষজ্ঞমহল। মৃত্যুও বাড়ছে ক্রমশ। গত মঙ্গলবার কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯১ জন মানুষ। মৃত শরীরগুলির যথোপযুক্ত সৎকার যাতে হয় সেই কারণে দেশের ৬০টি শ্মশানকে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে আরও বেশিক্ষণ খুলে রাখার কথা বলেছেন প্রশাসন।
২০১৯ সালের অন্তিম সময়ে চিনে করোনা ভাইরাসের প্রথম খবর মিলেছিল। গত বছরে ওখানকার পরিস্থিতি ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু বর্তমান সময়ে সেখানেও দেখা বাড়ছে করোনার প্রকোপ। তাই সেখানকার একাধিক এলাকাতেও লকডাউন করে রাখা হচ্ছে।
আমেরিকার হোয়াইট হাউসের রিপোর্ট অনুযায়ী সেখানেও সক্রিয় হচ্ছে করোনা। ওমিক্রন বিএটু সাব ভ্যারিয়্যান্ট সংক্রমণ ছড়াচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে৷
দক্ষিণ কোরিয়ায় এইরকম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ মনে করা হচ্ছে ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়্যান্ট স্টেলথ। এই দেশের ২০ শতাংশ মানুষ ইতিমধ্যেই সংক্রমিত হয়েছেন। প্রায় ১,৮০০,০০০ মানুষ রয়েছেন নিভৃতবাসে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বক্তব্য, বিভিন্ন দেশে করোনা নিয়ে যে বিধিনিষেধ ছিল তা এখনই শিথিল করা যাবে না। করোনা নিয়ে যেরূপ সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছিল সেই সতর্কতার পথেই হাঁটতে হবে রাষ্ট্রগুলিকে।
শরীরে কোভিড ভাইরাস বাসা বাঁধলে যে ধরনের উপসর্গ দেখা দিত বর্তমানে এই ভাইরাস শরীরে থাকলেও কোনও উপসর্গই দেখা যায় না। ফলত লড়াইটি এখন আরও কঠিন হয়ে উঠছে। তাই পূর্বের ন্যায় এখনও করোনাকালীন যে সতর্কতা অবলম্বন করেছিলেন সেইরূপ সতর্কতা নিয়ে এখনও পথ চলুন, মাস্ক ব্যবহার করুন। কারণ কোভিড কিন্তু চলে যায়নি।