নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে বিহারের ধনুশার মিথিলা এলাকায়। কারণ মিথিলার বাসিন্দা রাজনকুমার গোলে ও তাঁর পরিবার নেপালে মুক্তিনাথ দর্শনে গিয়েছিলেন। কিন্তু এখনও কারও কোনও খোঁজ না পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও প্রতিবেশীদের বক্তব্য, পরিবারের সাতজন সদস্যই দুর্ঘটনাগ্রস্ত বেসরকারি সংস্থা ‘তারা’-এর ওই বিমানে ছিলেন। রাজনকুমার গোলে, মা রামায়া গোলে, বাবা বাহাদুর গোলে, কাকিমা তুলসিদেবী, কাকা পুরুষোত্তম গোলে, মামা মকর বাহাদুর এবং সুকুমায়া তমাল ওই বিমানে ছিলেন বলে তাঁর পরিবার জানিয়েছে।
অবশেষে হদিশ মিলছে নেপালের সেই নিখোঁজ বিমানের। সোমবার সকাল থেকে জোরদার তল্লাশি অভিযানের পর দুর্ঘটনাগ্রস্ত বেসরকারি সংস্থার সেই বিমানটির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে নেপাল সেনাবাহিনী। টুইন-ইঞ্জিনের এই বিমানটি রবিবার নেপালে ২২ যাত্রী-সহ মাঝ আকাশে নিখোঁজ হয়ে যায়। ২২ যাত্রী জনের মধ্যে ছিলেন চার ভারতীয়। এছাড়াও তিন বিমানকর্মী এবং কয়েকজন স্থানীয় যাত্রীরা ছিলেন। বিমানটি রবিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে নেপালের পোখরা থেকে জোমসোম যাচ্ছিল। বিমান সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, নিখোঁজ হওয়ার আগে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটিকে শেষবার নেপালের মুস্তাঙ্গের জমসমের আকাশে দেখা যায়। যদিও অবতরণের আগেই সেটি ঘুরে যায় ধবলগিরি পাহাড়ের দিকে। সেই থেকে আর বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি বলে খবর। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, বিমানটি হয়তো কথাও ভেঙে পড়েছে। নিখোঁজ বিমানটিকে খুঁজতে পাঠানো হয় একটি সেনা হেলিকপ্টার। কিন্তু রবিবার আবহাওয়ার অবনতি ও অতিরিক্ত তুষারপাতের জন্য বিমানের খোঁজ মাঝপথেই তল্লাসি অভিযান বন্ধ রাখতে হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা এএনআই নেপাল সেনা সূত্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, নেপালের মুস্তাঙ্গের থাসাং টু-এর সানসোয়ার এলাকাতে ভেঙে পড়া বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে। চলছে উদ্ধার কাজ।
অবশেষে হদিশ মিলছে নেপালের সেই নিখোঁজ বিমানের। সোমবার সকাল থেকে জোরদার তল্লাশি অভিযানের পর দুর্ঘটনাগ্রস্ত বেসরকারি সংস্থার সেই বিমানটির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে নেপাল সেনাবাহিনী। টুইন-ইঞ্জিনের এই বিমানটি রবিবার নেপালে ২২ যাত্রী-সহ মাঝ আকাশে নিখোঁজ হয়ে যায়। ২২ যাত্রী জনের মধ্যে ছিলেন চার ভারতীয়। এছাড়াও তিন বিমানকর্মী এবং কয়েকজন স্থানীয় যাত্রীরা ছিলেন। বিমানটি রবিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে নেপালের পোখরা থেকে জোমসোম যাচ্ছিল। বিমান সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, নিখোঁজ হওয়ার আগে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটিকে শেষবার নেপালের মুস্তাঙ্গের জমসমের আকাশে দেখা যায়। যদিও অবতরণের আগেই সেটি ঘুরে যায় ধবলগিরি পাহাড়ের দিকে। সেই থেকে আর বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি বলে খবর। আশঙ্কা করা হচ্ছিল, বিমানটি হয়তো কথাও ভেঙে পড়েছে। নিখোঁজ বিমানটিকে খুঁজতে পাঠানো হয় একটি সেনা হেলিকপ্টার। কিন্তু রবিবার আবহাওয়ার অবনতি ও অতিরিক্ত তুষারপাতের জন্য বিমানের খোঁজ মাঝপথেই তল্লাসি অভিযান বন্ধ রাখতে হয়েছিল। সংবাদ সংস্থা এএনআই নেপাল সেনা সূত্রকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, নেপালের মুস্তাঙ্গের থাসাং টু-এর সানসোয়ার এলাকাতে ভেঙে পড়া বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গিয়েছে। চলছে উদ্ধার কাজ।