ধ্বংসস্তূপের তলায় বহু মানুষের আটকে থাকার আশঙ্কা।
কেঁপে উঠল দক্ষিণ তুরস্ক। সোমবার ভোরে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলের ভূকম্পনের তীব্রতা ছিল ৭.৮। কম্পনের উৎসস্থল ছিল গাজিয়ানতেপ প্রদেশের পূর্বে নুরদাগি শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার পূর্বে ভূগর্ভের প্রায় ১৮ কিলোমিটার গভীরে। অল্প সময়ের ব্যবধানে মধ্য তুরস্কে আরও একবার কম্পন অনুভূত হয়।
ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, মধ্য তুরস্কে দ্বিতীয় কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে ছিল ৬.৭। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, লেবানন, সিরিয়া এবং সাইপ্রাসের একাধিক অংশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর লেবানন, সিরিয়া এবং সাইপ্রাসের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
আরও পড়ুন:
উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৩: পরিশ্রম আর যত্নে গড়ে তোলো নিজেদের ভবিষ্যৎ, তাতেই সবার আনন্দ
উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৩: পরিশ্রম আর যত্নে গড়ে তোলো নিজেদের ভবিষ্যৎ, তাতেই সবার আনন্দ
Hard to sleep this evening while watching this. #TurkeyEarthquake pic.twitter.com/ymHgjP2YnH
— Nerdy ?????? (@Nerdy_Addict) February 6, 2023
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে খবর, উদ্ধারকার্য চলছে। এখনও পর্যন্ত ৬০০টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ১,৭০০টি বাড়ি ভেঙে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপের নিচে বহু মানুষের আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। ২,৩০০ জন গুরুতর আহতকে উদ্ধার করা হয়েছে। হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন:
রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে অনেক খাবারই বাদ দিতে হয়, তা হলে কী কী খেতে পারেন?
স্বাদে-আহ্লাদে: শীতে পছন্দের তালিকায় রয়েছে লাড্ডু? মিষ্টিমুখ হয়ে যাক গাজরের লাড্ডু দিয়েই
তুরস্ক এমন ভয়াবহ ভূকম্প ১৯৩৯ সালের পর থেকে দেখেনি। বিপর্যয়ের মুহূর্তের অনেক ভিডিয়োও ফেসবুক, টুইটারে ছড়িয়ে পড়েছে। সেগুলোতে দেখা যাচ্ছে, তীব্র কম্পনের জেরে বাড়িঘর ভেঙে পড়ছে। প্রাণ বাঁচানোর আশায় মানুষ ছোটাছুটি করছেন। দমকলকর্মীরা উদ্ধারকাজ শুরু করেছে।
গাজিয়ানতেপ প্রদেশের গভর্নর দাভুট গুল টুইটারে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন, ‘শহরে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। সবাই শান্ত থাকুন। অপেক্ষা করুন বাড়ির বাইরে। আপাতত কেউ গাড়ি চালাবেন না। দয়া করে রাস্তায় ভিড় করবেন না।’’
গাজিয়ানতেপ প্রদেশের গভর্নর দাভুট গুল টুইটারে শোকপ্রকাশ করে লিখেছেন, ‘শহরে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। সবাই শান্ত থাকুন। অপেক্ষা করুন বাড়ির বাইরে। আপাতত কেউ গাড়ি চালাবেন না। দয়া করে রাস্তায় ভিড় করবেন না।’’