
পুতিন ও জিনপিং
নর্থ আটলান্টিক ট্রিট্রি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো। যার মূল উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের আগ্রাসনের হাত থেকে ইউরোপের নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করা। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন বিলুপ্ত হলেও এই সংগঠনটি এখনও তার আধিপত্য বজায় রেখেছে। ব্রাসেলস-এ এর সদর দপ্তর অবস্থিত।
বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিক্স বয়কট করেছে পশ্চিমের অনেক দেশ। কিন্তু ইউক্রেন-রাশিয়ার বিবাদ থেকে নিজেদের বয়কট করতে চীন রাজি নয়। পুতিন ও জিনপিং-এর শেষ বৈঠকই প্রমাণ দিল যে চীন রাশিয়ার পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর।
মস্কো এবং বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিনের সফরের সময় বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের চুক্তি প্রদর্শন করে একটি বিবৃতি জারি করেছে। পুতিন দাবি করেছেন যে পশ্চিমা শক্তিগুলি রাশিয়াকে দুর্বল করতে ন্যাটো প্রতিরক্ষা জোটকে ব্যবহার করছে।
পুতিন ও জিনপিংয়ের বৈঠক নিয়ে আমেরিকা সহ তাদের বন্ধুদেশ যথেষ্ট বিচলিত।এই বৈঠকের পর রাশিয়া ও চীন একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেন। এই যৌথ বিবৃতিতে সরাসরি ইউক্রেনকে উল্লেখ করা হয়নি, দুই ডিজহ ন্যাটোকে ঠান্ডা যুদ্ধের মতাদর্শকে সমর্থন করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন। এমনকী সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে ন্যাটো যাতে শক্তিবৃদ্ধি না করে চীন ও রাশিয়ার তরফ থেকে সরকারিভাবে এই সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রো এবং জার্মানির চ্যান্সেলর ওলফে শোলস রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সমস্যা মেটাতে বিশেষ সহযোগিতা করবেন বলেছেন। তারা খুব শীঘ্রই দুই দেশে যাবেন এবং বৈঠক করবেন। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ইউরোপের রাজধানী কিইভে যাবেন জার্মান চ্যান্সেলর। সেখান থেকে মস্কো যাবেন এবং পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বিশ্বের রাজনীতিতে সরাসরি অংশ না নেওয়ার জন্য নানা মহলে সমালোচিত শোলস। সেদিক দিয়ে ইউক্রেন ও রাশিয়া সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাই এরডোয়ান মনে করেন আমেরিকার জো বাইডেন সরকার এবং তার সহযোগী পশ্চিমি দেশগুলি যেভাবে ইউক্রেন সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করেছে তাতে কোনও লাভ নেই। কারণ তিনি মনে করেন এ ক্ষেত্রে ইউরোপের নেতাদের অংশগ্রহণ জরুরি। এরডোয়ান রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে মধ্যস্থতা করার কাজ শুরু করেছেন।
বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিক্স বয়কট করেছে পশ্চিমের অনেক দেশ। কিন্তু ইউক্রেন-রাশিয়ার বিবাদ থেকে নিজেদের বয়কট করতে চীন রাজি নয়। পুতিন ও জিনপিং-এর শেষ বৈঠকই প্রমাণ দিল যে চীন রাশিয়ার পাশে দাঁড়াতে বদ্ধপরিকর।
মস্কো এবং বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিনের সফরের সময় বিভিন্ন বিষয়ের উপর তাদের চুক্তি প্রদর্শন করে একটি বিবৃতি জারি করেছে। পুতিন দাবি করেছেন যে পশ্চিমা শক্তিগুলি রাশিয়াকে দুর্বল করতে ন্যাটো প্রতিরক্ষা জোটকে ব্যবহার করছে।
পুতিন ও জিনপিংয়ের বৈঠক নিয়ে আমেরিকা সহ তাদের বন্ধুদেশ যথেষ্ট বিচলিত।এই বৈঠকের পর রাশিয়া ও চীন একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেন। এই যৌথ বিবৃতিতে সরাসরি ইউক্রেনকে উল্লেখ করা হয়নি, দুই ডিজহ ন্যাটোকে ঠান্ডা যুদ্ধের মতাদর্শকে সমর্থন করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন। এমনকী সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে ন্যাটো যাতে শক্তিবৃদ্ধি না করে চীন ও রাশিয়ার তরফ থেকে সরকারিভাবে এই সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রো এবং জার্মানির চ্যান্সেলর ওলফে শোলস রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সমস্যা মেটাতে বিশেষ সহযোগিতা করবেন বলেছেন। তারা খুব শীঘ্রই দুই দেশে যাবেন এবং বৈঠক করবেন। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ইউরোপের রাজধানী কিইভে যাবেন জার্মান চ্যান্সেলর। সেখান থেকে মস্কো যাবেন এবং পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বিশ্বের রাজনীতিতে সরাসরি অংশ না নেওয়ার জন্য নানা মহলে সমালোচিত শোলস। সেদিক দিয়ে ইউক্রেন ও রাশিয়া সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাই এরডোয়ান মনে করেন আমেরিকার জো বাইডেন সরকার এবং তার সহযোগী পশ্চিমি দেশগুলি যেভাবে ইউক্রেন সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করেছে তাতে কোনও লাভ নেই। কারণ তিনি মনে করেন এ ক্ষেত্রে ইউরোপের নেতাদের অংশগ্রহণ জরুরি। এরডোয়ান রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে মধ্যস্থতা করার কাজ শুরু করেছেন।