পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগমন্ত মান বিধানসভায় প্রস্তাব রাখলেন চণ্ডীগড়কে পঞ্জাবের অন্তর্ভুক্ত করা হোক। অল্প কিছুদিন হল ভগবন্ত মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসেছেন। আর চেয়ারে বসেই শুরু হল কেন্দ্র রাজ্য সংঘাত।
মুখ্যমন্ত্রী মানের এই বক্তব্যকে মান্যতা দিতে রাজি নয় অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই। কিন্তু মানের কথায় উঠে এসেছে ১৯৬৬ সালে পঞ্জাব পুনর্গঠন আইনে হরিয়ানা গঠন করা হয়েছিল। পাঞ্জাবের কিছু অংশ হিমাচলপ্রদেশকেও দেওয়া হয়েছিল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে ভাকরা রিয়ার্স ম্যানেজমেন্ট বোর্ডের মতো কিছু যৌথ সম্পদ পরিচালনা করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল সে সময়। চণ্ডীগড় প্রসঙ্গে মান স্পষ্টই বলে দেন— অতীতেও দেখা গিয়েছে কোনও রাজ্য বিভাজন করা হলে রাজধানী শহর মূল রাজ্যটিকে দেওয়া হয়। সেই অতীতের ঘটনাকে উল্লেখ করে মান চণ্ডীগড়কে পঞ্জাবের অধীন করার দাবী তুলেছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করেন চণ্ডীগড়ে প্রশাসনিক কর্মী ও অধিকারিকরা কেন্দ্রের সমতুল্য বেতন ও সমান সুযোগ সুবিধা পাবেন। পঞ্জাব সরকারের তীব্র বিরোধিতা করেন। তারা বলেন পঞ্জাবের আপ সরকারকে বিপাকে ফেলতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মানের এই বক্তব্যকে মান্যতা দিতে রাজি নয় অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই। কিন্তু মানের কথায় উঠে এসেছে ১৯৬৬ সালে পঞ্জাব পুনর্গঠন আইনে হরিয়ানা গঠন করা হয়েছিল। পাঞ্জাবের কিছু অংশ হিমাচলপ্রদেশকেও দেওয়া হয়েছিল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে ভাকরা রিয়ার্স ম্যানেজমেন্ট বোর্ডের মতো কিছু যৌথ সম্পদ পরিচালনা করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল সে সময়। চণ্ডীগড় প্রসঙ্গে মান স্পষ্টই বলে দেন— অতীতেও দেখা গিয়েছে কোনও রাজ্য বিভাজন করা হলে রাজধানী শহর মূল রাজ্যটিকে দেওয়া হয়। সেই অতীতের ঘটনাকে উল্লেখ করে মান চণ্ডীগড়কে পঞ্জাবের অধীন করার দাবী তুলেছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করেন চণ্ডীগড়ে প্রশাসনিক কর্মী ও অধিকারিকরা কেন্দ্রের সমতুল্য বেতন ও সমান সুযোগ সুবিধা পাবেন। পঞ্জাব সরকারের তীব্র বিরোধিতা করেন। তারা বলেন পঞ্জাবের আপ সরকারকে বিপাকে ফেলতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।