
ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
২০১৯ সালে অসমে বিজেপি সরকারের নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসির নামে বিদেশি সনাক্তকরণ ও বিতাড়ন প্রক্রিয়া বলবৎ করার মাধ্যমে চূড়ান্ত হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে। এই অপিরমেয় হেনস্থার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছিল অসম সংখ্যালঘু সংগ্রাম পরিষদের তরফ থেকে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই কেন্দ্রীয় সরকার ও অসম সরকারের কাছে জবাব তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। যদিও ২০১৯ সালের ৩১ অগস্ট প্রকাশিত চূড়ান্ত এনআরসি তালিকা মানতে নারাজ সরকার। রাজ্য এনআরসি কোঅর্ডিনেট সুপ্রিম কোর্টে সম্পূর্ণ এনআরসি তালিকা পুনর্নীরিক্ষণের আবেদন জানিয়েছেন। প্রয়োজনে চূড়ান্ত তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার কথাও বলেছেন। যদিও এই নাম বাদ দেওয়ার প্রস্তাবে একেবারেই সহমত নন আইনজীবি সঞ্জয় হেগড়ে।
আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবি সঞ্জয় হেগড়ের মতে আবার নতুন কর এনআরসি প্রক্রিয়া চালু করা এবং তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার মানেই হল ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। পুনরায় অমানবিক হেনস্থার শিকার হতে হবে ধর্মীয় ও ভাষিক সংখ্যালঘুদের। আদালতের কাছে হেগড়ের আবেদন, রেজিস্ট্রার জেনারেল অব ইন্ডিয়া যেন যত দ্রুত সম্ভব এনআরসিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তালিকায় নাম থাকা সকলকে পরিচয়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। যাঁদের নাম তালিকায় আসেনি তাঁদেরও যেন আত্মপক্ষ সমর্থন ও নাগরিকত্ব প্রমাণে পর্যাপ্ত সুযোগ দেওয়া হয়।
পাশাপাশি ১৯৬৪ সালের ফরেনার্স ট্রাইবুনাল সংক্রান্ত নির্দেশে সন্দেহভাজন ব্যক্তির নাগরিকত্ব যাচাই করার যে প্রথাগত পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়ার সংশোধনীও দাবি করেন হেগড়ে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূ়ড় ও বিচারপতি সূর্য কান্তের বেঞ্চ এই সমগ্র বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও অসম সরকারের কাছে জবাব তলব করেছে।
আবেদনকারীর পক্ষে আইনজীবি সঞ্জয় হেগড়ের মতে আবার নতুন কর এনআরসি প্রক্রিয়া চালু করা এবং তালিকা থেকে নাম বাদ দেওয়ার মানেই হল ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। পুনরায় অমানবিক হেনস্থার শিকার হতে হবে ধর্মীয় ও ভাষিক সংখ্যালঘুদের। আদালতের কাছে হেগড়ের আবেদন, রেজিস্ট্রার জেনারেল অব ইন্ডিয়া যেন যত দ্রুত সম্ভব এনআরসিকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তালিকায় নাম থাকা সকলকে পরিচয়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। যাঁদের নাম তালিকায় আসেনি তাঁদেরও যেন আত্মপক্ষ সমর্থন ও নাগরিকত্ব প্রমাণে পর্যাপ্ত সুযোগ দেওয়া হয়।
পাশাপাশি ১৯৬৪ সালের ফরেনার্স ট্রাইবুনাল সংক্রান্ত নির্দেশে সন্দেহভাজন ব্যক্তির নাগরিকত্ব যাচাই করার যে প্রথাগত পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়ার সংশোধনীও দাবি করেন হেগড়ে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূ়ড় ও বিচারপতি সূর্য কান্তের বেঞ্চ এই সমগ্র বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও অসম সরকারের কাছে জবাব তলব করেছে।