ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
সাময়িকভাবে কমল দৈনিক করোনা সংক্রমণের হার। তাই কিছুটা হলেও যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস নিচ্ছে দেশবাসী । গত চব্বিশ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ৩৮ হাজার ১৮ জন মানুষ অর্থাৎ গতকালের তুলনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার ৭১-এর মতো কম। ২০২২ আসতে না আসতেই গোটা দেশ জুড়ে আছড়ে পড়েছিল করোনার তৃতীয় ঢেউ তথা বহুল চর্চিত ওমিক্রন। অতি দ্রুত সংক্রমণকারী এই ভ্যারিয়েন্ট খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছিল দেশজুড়ে । যদিও ডাক্তাররা প্রথম থেকেই আশ্বাস দিয়ে এসেছেন গত দুটো ঢেউয়ের তুলনায় এই ঢেউয়ের সংক্রমক ক্ষমতা অনেকটা বেশি হলেও বিপদের আশঙ্কা অনেকটাই কম কারণ এই ভ্যারিয়েন্ট আমাদের ফুসফুসকে আগের দুটি ভ্যারিয়েন্টের মতো আক্রমণ করছে না, এবং বাড়িতেই সাতদিনের আইসোলেশনে নিয়মমাফিক এবং যথাযথ চিকিৎসার মধ্যে থেকে মানুষ আবার সুস্থ জীবনে ফিরে আসতে সক্ষম হচ্ছে। যদিও এই তৃতীয় ঢেউয়ে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৩১০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৫৭ হাজার ৪২১ জন। সমগ্র দেশে এই বর্তমানে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ লাখ ৩৬ হাজার ৬২৮। করোনা পজেটিভিটির হার ১৪.৪৩ শতাংশ। এই মুহূর্তে দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৮২১ জন।
তৃতীয় ঢেউয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রশাসন প্রথম থেকেই বহুবিধ সতর্কতা গ্রহণ ও জারি করা সত্ত্বেও ওমিক্রনের প্রকোপ থেকে সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি ভারতকে। যদিও এই বর্তমানে ওমিক্রনের এই নিম্নগামী গ্রাফ দেখে কিছুটা হলেও আশ্বস্ত দেশবাসী।
তৃতীয় ঢেউয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রশাসন প্রথম থেকেই বহুবিধ সতর্কতা গ্রহণ ও জারি করা সত্ত্বেও ওমিক্রনের প্রকোপ থেকে সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি ভারতকে। যদিও এই বর্তমানে ওমিক্রনের এই নিম্নগামী গ্রাফ দেখে কিছুটা হলেও আশ্বস্ত দেশবাসী।