আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত কত আশ্চর্যকর ঘটনাই না ঘটেই চলেছে। সেরকমই একটি ঘটনা জানাবো আজ আপনাদের। কেরল ও কর্ণাটকের বেশ কিছু অঞ্চলে এক বিশেষ রীতির চল রয়েছে। এই রীতি অনুযায়ী এমন দু’জনের বিয়ে দেওয়া হয়, যাঁরা জন্মের সময়ই মারা গিয়েছেন। একে বলা হয় ‘প্রেত কল্যাণম’। এই রীতির মাধ্যমে পরিবারের বাকি সদস্যরা মৃত ব্যক্তির আত্মার উদ্দেশ্যে শান্তি কামনা করেন এবং তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করেন।
সম্প্রতি ইউটিউবার অ্যানি অরুণ তাঁর ব্লগে এই অভিনব রীতির কথা জানিয়েছেন। তিনি পাত্র চাঁদাপ্পা ও পাত্রী শোভার বিবাহ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। পাত্রপাত্রী দু’জনেই ৩০ বছর আগেই মারা গিয়েছেন।
সম্প্রতি ইউটিউবার অ্যানি অরুণ তাঁর ব্লগে এই অভিনব রীতির কথা জানিয়েছেন। তিনি পাত্র চাঁদাপ্পা ও পাত্রী শোভার বিবাহ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। পাত্রপাত্রী দু’জনেই ৩০ বছর আগেই মারা গিয়েছেন।
মৃত ব্যক্তিদের বিয়ে হলেও সেই বিয়েতে আচার-অনুষ্ঠান কিন্তু সাধারণ বিয়ে বাড়ির মতোই হয়ে থাকে। বিয়ের আগে পাত্রপক্ষ পাত্রীর বাড়ি গিয়ে তাঁকে পছন্দ করে। পাত্রী যদি বয়সে বড় হয়, সে ক্ষেত্রে সেই বাড়িতে আর বিয়ে দেওয়া যায় না। তার পর বাগদানের জন্য দুই পরিবার একে অপরের বাড়িতে যায়। বিয়ের আগে বর-কনেকে আশীর্বাদও করা হয়।
এমনকি, বিয়ের দিন পাত্র-পাত্রীকে বস্ত্রদান করা হয়। পাত্রীকে সাজার জন্য যথেষ্ট সময় বরাদ্দ করা হয়। পরিবারের লোকেরা বেশ সাজগোজ করেন। তবে অবিবাহিত এবং শিশুরা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারে না। বিয়ে শেষ হওয়ার পর ভূরিভোজ দিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
এমনকি, বিয়ের দিন পাত্র-পাত্রীকে বস্ত্রদান করা হয়। পাত্রীকে সাজার জন্য যথেষ্ট সময় বরাদ্দ করা হয়। পরিবারের লোকেরা বেশ সাজগোজ করেন। তবে অবিবাহিত এবং শিশুরা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারে না। বিয়ে শেষ হওয়ার পর ভূরিভোজ দিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
, there will be marriage procession and finally tieing the knots. If you are wondering its easy to fix this marriage, hear me out. Recently groom family rejected a bride because bride was few year elder to the groom!
Anyway I find these customs beautiful.
— AnnyArun (@anny_arun) July 28, 2022