১ /১০
শুক্রবার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী ‘আইএনএস বিক্রান্ত’-এর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্বোধনের পর আজ থেকে জলে ভাসবে। সেই সঙ্গে নৌবাহিনীর নতুন পতাকাও উত্তোলন করা হবে।
২ /১০
দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি বড় যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রান্ত ২৬২ মিটার উঁচু এবং চওড়ায় ৬২ মিটার।
৩ /১০
এতে প্রায় ১৬০০ ক্রু সদস্যের থাকার সুব্যবস্থা আছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, আইএনএস বিক্রান্তে ৩০টি বিমান ওঠানামা করতে পারবে। এমনকি, মিগ-২৯কে-র মতো যুদ্ধবিমানও অনায়াসে নামতে ও উড়তে পারবে।
৪ /১০
এমনকি, মিগ-২৯কে-র মতো যুদ্ধবিমানও অনায়াসে নামতে ও উড়তে পারবে।
৫/১০
২০ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়েছে আইএনএস বিক্রান্ত যুদ্ধজাহাজ তৈরি করতে। এর ওজন ৪৫ হাজার টন।
৬ /১০
এই রণতরী নির্মাণের কাজ চলেছে প্রায় ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে। ২০২১-এর অগস্টে ‘সি ট্রায়াল’ শুরু কয়। প্রায় এক বছর ‘ট্রায়াল’ চলার পর নৌসেনা জানায় পরীক্ষায় সফল হয়েছে আইএনএস বিক্রান্ত।
৭ /১০
এই একই নামে আগেও একটি রণতরী ছিল। সেই বিক্রান্ত ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছিল। এর সেটি অবসর নিলে ভেঙে ফেলা হয়। আর তার স্মৃতিতে ওই নামেই দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে আজকের এই রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত।
৮ /১০
পুরনো রণতরী বিক্রান্ত অবসর নিলে ভেঙে ফেলা হয়। আর তার স্মৃতিতে ওই নামেই দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে আজকের এই রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত।
৯/১০
বিক্রান্তের আগে ‘আইএনএস বিক্রমাদিত্য’ই ছিল ভারতের একমাত্র বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ। সেটি ২০১৪ সালে রাশিয়া থেকে কেনা হয়।
১০/১০
তবে আইএনএস বিক্রান্ত নৌবাহিনীর হাতে আসার পর ব্রিটেন, আমেরিকা, রাশিয়া, চিন, ফ্রান্সের মতো দেশের তালিকায় ঢুকে পড়ল দেশ। কারণ, ওই সব দেশের মতো ভারতো নিজেরা রণতরী তৈরি করতে শুরু করেছে।