একই দিনে বায়ুসেনার তিনটি বিমান দুর্ঘটনার কবলে। রাজস্থানের ভরতপুরে একটি এবং মধ্যপ্রদেশের মোরেনাতে ভেঙে পড়েছে দুই যুদ্ধবিমান। চার্টার্ড বিমান, সুখোই ৩০ এবং মিরাজ ২০০০ মিলিয়ে মোট তিনটি বিমান ভেঙে পড়েছে। বায়ুসেনা কর্তৃপক্ষ মনে করছে প্রশিক্ষণরত অবস্থাতেই বিমান দু’টিতে সংঘর্ষ হয়েছে। সুখোই ৩০ এবং মিরাজ ২০০০ বিমান মাঝ আকাশেই ভেঙে পড়ে।
শনিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর রাজস্থান সফরে যাওয়ার কথা। তাঁর সফরের আগে বিমানে দুর্ঘটনা উদ্বেগ বেড়েছে। শনিবার সকালে একটি চার্টার্ড বিমান ভেঙে পড়ে ভরতপুরের নাগলা দিদা এলাকায়। উদ্ধারকাজ শুরু করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, যান্ত্রিক ত্রুটির জেরেই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
আরও পড়ুন:
মাধ্যমিক ২০২৩: ইংরাজি পরীক্ষার প্রস্তুতি কীভাবে নিলে ভালো ফল করা সম্ভব, তা দেখে নাও একঝলকে
চেনা দেশ অচেনা পথ, পর্ব-৪: সবুজের নেশায় অভয়ারণ্য/২
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাস্থলে ওই বিমানচালকের এখনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বিমানচালকের সন্ধানে তল্লাশি চলছে। ওই চার্টার্ড বিমানে ঠিক কত জন ছিলেন, তাও জানা যায়নি। দুর্ঘটনাটি কী ভাবে ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
#Breaking: An Indian Army helicopter crashed near #Pingora area of #Uchain, #Bharatpur, #Rajasthan officially confirmed awaiting…pic.twitter.com/CAcQCj9ZYr
— Wᵒˡᵛᵉʳᶤᶰᵉ Uᵖᵈᵃᵗᵉˢ? (@W0lverineupdate) January 28, 2023
আরও পড়ুন:
ষাট পেরিয়ে, পর্ব-২৩: শীত হোক বয়স্কদের জন্যও উপভোগ্য/২
স্বাদে-গন্ধে: সামনেই জন্মদিন? বিশেষ দিনের ভূরিভোজে বানিয়ে ফেলুন কাশ্মীরি পদ মটন রোগান জোস!
শনিবার সকালেই মধ্যপ্রদেশে বায়ুসেনার আরও দুই বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। ভেঙে পড়েছে যুদ্ধবিমান সুখোই ৩০ এবং মিরাজ ২০০০। সেখানেও উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ এই জোড়া দুর্ঘটনাটি ঘটে।
বিমান দু’টি গোয়ালিয়রে বায়ুসেনার ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়েছিল। প্রশিক্ষণ চলছিল। আকাশে সংঘর্ষের পর দু’টি বিমানই ভেঙে পড়ে। দুর্ঘটনায় বিমানের চালকেরা আহত হয়েছেন। হতাহতের সংখ্যা জানা যায়নি। আহত বিমানচালকেরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বায়ুসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, মিরাজ ২০০০ বিমানটিতে ছিলেন এক জন চালক। সুখোই ৩০ বিমানটিতে চালকের সংখ্যা ছিল ২। দু’জন চালককে উদ্ধার করা গিয়েছে। আহত হলেও চালকরা নিরাপদ। তৃতীয় চালককে উদ্ধারের জন্য বায়ুসেনার চপার নামানো হয়েছে।
বিমান দু’টি গোয়ালিয়রে বায়ুসেনার ঘাঁটি থেকে আকাশে উড়েছিল। প্রশিক্ষণ চলছিল। আকাশে সংঘর্ষের পর দু’টি বিমানই ভেঙে পড়ে। দুর্ঘটনায় বিমানের চালকেরা আহত হয়েছেন। হতাহতের সংখ্যা জানা যায়নি। আহত বিমানচালকেরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বায়ুসেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, মিরাজ ২০০০ বিমানটিতে ছিলেন এক জন চালক। সুখোই ৩০ বিমানটিতে চালকের সংখ্যা ছিল ২। দু’জন চালককে উদ্ধার করা গিয়েছে। আহত হলেও চালকরা নিরাপদ। তৃতীয় চালককে উদ্ধারের জন্য বায়ুসেনার চপার নামানো হয়েছে।