কলকাতা স্টেশন। ছবি: সংগৃহীত।
পর্যটনকেও আরও গুরুত্ব দিয়ে দেশের তীর্থক্ষেত্রগুলিকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসাবে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। তারই অঙ্গ হিসাবে রেলের সংস্থা আইআরসিটিসি-র মাধ্যমে ‘ভারত গৌরব’ ট্রেন চালানো হচ্ছে দেশের নানা প্রান্ত থেকে।
শনিবার পূর্ব ভারতের প্রথম ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনের যাত্রা শুরু হয় কলকাতা স্টেশন থেকে। ট্রেনযাত্রার সূচনা করেন পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার অমরপ্রকাশ দ্বিবেদী। আইআরসিটিসি-র অধিকর্তা রজনী হাসিজা এবং পূর্বাঞ্চলের কর্তা জাফর আজমও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
তীব্র গরমে শরীরে জলের অভাব হলেই বিপদ! কোন কোন উপসর্গে বুঝবেন আপনার জল খাওয়া কম হচ্ছে
এগুলো কিন্তু ঠিক নয়, পর্ব-২০: শোওয়ার বালিশ বিছানা কেমন হবে? শক্ত না নরম?
আগে রেলের উদ্বৃত্ত আইসিএফ কোচ নিয়ে তৈরি বিশেষ ট্রেন বেসরকারি উদ্যোগে চালানোর চেষ্টা হলেও তাতে তেমন সাড়া মেলেনি। এর পরে প্রকল্প রূপায়ণে এগিয়ে আসে আইআরসিটিসি। এর জন্য আইআরসিটিসি-কে পূর্ব রেলকে এক কোটি টাকা ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি হিসাবে দিতে হয়েছে। তার আইআরসিটিসি ১৪টি এলএইচবি কোচের ওই রেক নিজস্ব প্রয়োজনে ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে।
আরও পড়ুন:
দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং, ২য় খণ্ড, পর্ব-১৮: সানন্দা বলেছিল, ‘বসুন্ধরা ভিলায় ফিরে এলে আমি হেরে যাবো দাদু’
রং ছাড়াই পাকা চুল হবে কালো, প্রতি দিন পাতে রাখুন এই ৪ খাবার
রেল সূত্রের জানা গিয়েছে, পূর্ব ভারতের প্রথম ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনযাত্রায় ১২ দিন এবং ১১ রাতের বিশেষ প্যাকেজ থাকছে। এই প্যাকেজে যাত্রীদের দক্ষিণ ভারতের একাধিক শৈব তীর্থক্ষেত্র দেখানো হবে। যেমন: সাইনগর সিরিডি, মহাকালেশ্বর, ওঙ্কারেশ্বর, সোমনাথ, নাগেশ্বর এবং ত্র্যম্বকেশ্বর।
‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে যাত্রীদের জন্য এসি টু-টিয়ার, থ্রি-টিয়ার এবং স্লিপার কোচের সুবিধা রয়েছে। যাত্রীদের জন্য যাত্রাপথে নিরামিষ খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পূর্ব রেলের জিএম জানান, ‘‘তীর্থ দর্শনের জন্য সব রকম সুবিধাজনক রয়েছে ভারত গৌরব পরিকল্পনার আওতায়।’’
‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে যাত্রীদের জন্য এসি টু-টিয়ার, থ্রি-টিয়ার এবং স্লিপার কোচের সুবিধা রয়েছে। যাত্রীদের জন্য যাত্রাপথে নিরামিষ খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পূর্ব রেলের জিএম জানান, ‘‘তীর্থ দর্শনের জন্য সব রকম সুবিধাজনক রয়েছে ভারত গৌরব পরিকল্পনার আওতায়।’’