
ছবি প্রতীকী
এবার নির্বাচনে কালো টাকার বাড়বাড়ন্ত রুখতে বড় পদক্ষেপ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। রাজনৈতিক দলের তহবিলে অনুদানের অঙ্কে বিধিনিষেধ আরোপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তির কাছ থেকে ২০০০ টাকা বা তার বেশি দলীয় তহবিলের জন্য অনুদান হিসেবে নেওয়া যাবে না।
সোমবার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে নির্বাচন কমিশন একটি সুপারিশপত্র পাঠিয়েছে। সেখানে এই প্রস্তাবের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে সংশোধন প্রয়োজন তাও বিস্তারিত ভাবে সুপারিশপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজুকেও চিঠি দিয়েছেন।
সোমবার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে নির্বাচন কমিশন একটি সুপারিশপত্র পাঠিয়েছে। সেখানে এই প্রস্তাবের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে সংশোধন প্রয়োজন তাও বিস্তারিত ভাবে সুপারিশপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজুকেও চিঠি দিয়েছেন।
আরও পড়ুন:

এক সপ্তাহে ৭ কেজি পর্যন্ত ওজন কমতে পারে শসার এই স্পেশাল ডায়েট মেনে চললে

ক্লাসরুম: ইংলিশ টিংলিশ: দেখছি, লিখছি কিন্তু বলছি না! / ২
উল্লেখ্য, ‘জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, ১৯৫১’ অনুযায়ী, ২০ হাজার টাকা বা তার বেশি অনুদানের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলি দাতার নাম জানাতে বাধ্য। কমিশন সেই ঊর্ধবসীমা কমিয়ে এবার ২০০০ টাকা করতে চাইছে। সেই সঙ্গে অনুদান নিলে দাতার নাম, ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্যও রাজনৈতিক দলগুলির কাছে থাকতে হবে। জনপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধন করে এই ঊর্ধ্বসীমা কমিয়ে আনার জন্য যা করণীয় তা কেন্দ্রীয় সরকারকেই করতে হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।
নির্বাচন কমিশন ২০১৬ সালেও এই ধরনের সুপারিশ করেছিল। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য, যাঁরা নিজের পরিচয় গোপন রেখে রাজনৈতিক দলের তহবিলে অনুদান দেন সেই সব ব্যক্তির উপর নজরদারি চালালেই নির্বাচনের কালো টাকা ব্যবহারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
নির্বাচন কমিশন ২০১৬ সালেও এই ধরনের সুপারিশ করেছিল। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য, যাঁরা নিজের পরিচয় গোপন রেখে রাজনৈতিক দলের তহবিলে অনুদান দেন সেই সব ব্যক্তির উপর নজরদারি চালালেই নির্বাচনের কালো টাকা ব্যবহারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।