ছবি প্রতীকী
চালু হতে চলেছে ই-পাসপোর্ট। বিদেশ যাত্রাকে আরও সহজ করে তুলতে এরকমই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর বলেছেন— গতকাল অর্থাৎ ২৪ জুন পালন করা হয়েছে পাসপোর্ট সেবা দিবস। চলতি বছরের শেষ নাগাদ ই-পাসপোর্টের সুবিধা পাবেন নাগরিকরা। কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকদের উচ্চ স্তরের পরিষেবা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কেন্দ্রীয় সরকারের পাসপোর্ট সেবা প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ই-পাসপোর্টের প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার কথা। বিদেশমন্ত্রকের মোট ৩৬টি দফতর থেকে ই-পাসপোর্ট বিলি হবে বলে খবর।
ই-পাসপোর্ট কী? দেখতে কিছুটা ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ডের মতো। সাধারণ পাসপোর্টের মতোই ই-পাসপোর্টেরও একই রকম বৈধতা। এতে একটি ‘রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন’ তথা আরএফআইডি চিপ লাগানো থাকবে। এই চিপের মধ্যে ধরা থাকবে যার পাসপোর্ট তাঁর নাম, জন্মের তারিখ, ঠিকানা-সহ সব তথ্য। পাসপোর্টের তথ্য চুরি এবং জালিয়াতি আটকাতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে চালু পাসপোর্টের দ্বিতীয় পাতায় এই চিপ বসানো থাকবে। তার মধ্যেই সব তথ্য থাকবে। এতে প্রতিটি দেশের জন্য ‘ইউনিক ডিজিটাল সিগনেচার’ থাকবে। যখন যে দেশে যাবেন, সেই দেশ তা মিলিয়ে নেবে। ই-পাসপোর্ট তৈরির দায়িত্ব পেয়েছে টিসিএস। খুব তাড়াতাড়ি বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কন্ট্রোল সেন্টার চালু করবে টিসিএস। নতুন ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে এই পরিষেবা দেওয়া হবে। যাঁদের খুব বারবার বিদেশে যেতে হয়, তাঁদের জন্য এই ই-পাসপোর্ট ভালো বলে দাবি কেন্দ্রের। এই পাসপোর্ট থাকলে অভিবাসন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে।
ই-পাসপোর্ট কী? দেখতে কিছুটা ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ডের মতো। সাধারণ পাসপোর্টের মতোই ই-পাসপোর্টেরও একই রকম বৈধতা। এতে একটি ‘রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন’ তথা আরএফআইডি চিপ লাগানো থাকবে। এই চিপের মধ্যে ধরা থাকবে যার পাসপোর্ট তাঁর নাম, জন্মের তারিখ, ঠিকানা-সহ সব তথ্য। পাসপোর্টের তথ্য চুরি এবং জালিয়াতি আটকাতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে চালু পাসপোর্টের দ্বিতীয় পাতায় এই চিপ বসানো থাকবে। তার মধ্যেই সব তথ্য থাকবে। এতে প্রতিটি দেশের জন্য ‘ইউনিক ডিজিটাল সিগনেচার’ থাকবে। যখন যে দেশে যাবেন, সেই দেশ তা মিলিয়ে নেবে। ই-পাসপোর্ট তৈরির দায়িত্ব পেয়েছে টিসিএস। খুব তাড়াতাড়ি বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কন্ট্রোল সেন্টার চালু করবে টিসিএস। নতুন ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে এই পরিষেবা দেওয়া হবে। যাঁদের খুব বারবার বিদেশে যেতে হয়, তাঁদের জন্য এই ই-পাসপোর্ট ভালো বলে দাবি কেন্দ্রের। এই পাসপোর্ট থাকলে অভিবাসন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে।