ছবি প্রতীকী
আবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস। চিন এবং আমেরিকায় ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়ছে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে এ বার তৎপর হল ভারত সরকার। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারেগুলিকে পরামর্শ দিয়েছে, দেশে কোভিডে আক্রান্তদের জিনোম সিকোয়েন্স করার সংখ্যা বৃদ্ধি করার।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ এ নিয়ে রাজ্যগুলিকে চিঠি পাঠিয়েছেন। সেই চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব লিখেছেন, ‘‘চিন, আমেরিকা, জাপান, কোরিয়া, ব্রাজিলে হঠাৎ করে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। সে কারণে করোনা আক্রান্তদের জিনোম সিকোয়েন্সে বিশেষ ভাবে জোর দিতে হবে। যাতে নজরে রাখা যায় করোনার বিভন্ন প্রজাতিকে।’’
আরও পড়ুন:
বড়দিনে কলকাতায় জাঁকিয়ে ঠান্ডা? তাপমাত্রা কত ডিগ্রি ছোঁবে? জানিয়ে দিল হাওয়া দফতর
বড়দিনে ভিড় সামলাতে অতিরিক্ত মেট্রো কলকাতায়, পরিষেবা মিলবে ৮ মিনিট অন্তর, কখন ছাড়বে প্রথম ও শেষ মেট্রো?
রাজেশ ভূষণ এও লিখেছেন, করোনার নতুন কোনও প্রজাতির জন্য ফের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে কি না, তা জানা যাবে জিনোম সিকোয়েন্সের সাহায্যে। জিনোম সিকোয়েন্স-এর মাধ্যমে করোনার নতুন প্রজাতিকে চিহ্নিত এবং তার চরিত্র সম্পর্কে বিশদে জানা যায়।
সম্প্রতি করোনাবিধি শিথিল হতে চিনে আবার করোনার দাপট দেখা গিয়েছে। অতিমারি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী ৯০ দিনে চিনের ৬০ শতাংশ মানুষই করোনায় সংক্রমিত হবেন। মঙ্গলবার বেজিংয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে যে হারে করোনা সংক্রমণ বাড়তে তা আন্তর্জাতিক স্তরে উদ্বেগজনক বলে মনে করছে আমেরিকা।
সম্প্রতি করোনাবিধি শিথিল হতে চিনে আবার করোনার দাপট দেখা গিয়েছে। অতিমারি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী ৯০ দিনে চিনের ৬০ শতাংশ মানুষই করোনায় সংক্রমিত হবেন। মঙ্গলবার বেজিংয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে যে হারে করোনা সংক্রমণ বাড়তে তা আন্তর্জাতিক স্তরে উদ্বেগজনক বলে মনে করছে আমেরিকা।
অভিন্ন রং-বিধি চালু হচ্ছে অযোধ্যায়, মন্দির গেরুয়া, বাড়ি, ভিন্ন রং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানেও
দীর্ঘদিন ধরে গুগল পে থেকে ভালো ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন না? মুশকিল আসানে রইল টিপস
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের করোনা নিয়ে নিয়ম মাফিক রিপোর্ট প্রকাশ করে। সেই রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ভারতে এক দিনে ১১২ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। এদিকে চিনে সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
মঙ্গলবার করোনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্যানেল জানিয়েছে, চিনের করোনা উদ্বেগ বাড়ালেও ভারতের এ নিয়ে ততটা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। যদিও চিনের কোভিড পরিস্থিতির উপর তীক্ষ্ণ নজর রাখা হচ্ছে। কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান এনকে অরোরা বলেন, ভারতের কোভিড পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
মঙ্গলবার করোনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্যানেল জানিয়েছে, চিনের করোনা উদ্বেগ বাড়ালেও ভারতের এ নিয়ে ততটা আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। যদিও চিনের কোভিড পরিস্থিতির উপর তীক্ষ্ণ নজর রাখা হচ্ছে। কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান এনকে অরোরা বলেন, ভারতের কোভিড পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।