ছবি প্রতীকী
বিষমদ খেয়ে মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। বিহারের ছপরায় এই ঘটনায় শনিবার আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৭০। বিহার সরকার মদে নিষেধাজ্ঞা জারির পর এই প্রথম এত সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হল।
প্রশাসন সূত্রে এও জানা গিয়েছে, বিষমদ খেয়ে অসুস্থ হয়ে আরও অনেকে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অনেকেরই আশঙ্কাজনক। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রশাসন সূত্রে এও জানা গিয়েছে, বিষমদ খেয়ে অসুস্থ হয়ে আরও অনেকে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অনেকেরই আশঙ্কাজনক। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিষমদকাণ্ডে মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসতে শোরগোল শুরু হয়েছে বিহার। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ছপরায় প্রতিনিধি দল পাঠিয়ে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কমিশন তরফে বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে, কমিশনের প্রতিনিধি দল ছপরায় যাবে। সে দল তদন্ত করে দেখবে অসুস্থদের চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে কি না। এমনকি, তাঁদের সাহায্যে কী পদক্ষেপ করেছে সরকার, তাও প্রতিনিধি দল খতিয়ে দেখবে।
আরও পড়ুন:
কর্ণাটকের স্বর্ণখনি থেকে পাওয়া যাবে ১৭ হাজার কোটি টাকা মূূল্যের সোনা! উত্তোলনের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের
নজর কাড়তে চান শীতপোশাকে? পুরুষরা কী পরবেন? রইল হাল ফ্যাশনের হদিশ
এদিকে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধি দল বিষমদ উৎপাদন রুখতে বিহার সরকার কী ভূমিকা নিয়েছে তাও তারা দেখবে। কমিশন এও দেখবে, বিহার সরকার বিষমদ উৎপাদনের ডেরা ধ্বংস করা এবং উৎপাদন বন্ধ করতে কী ব্যবস্থা নিয়েছে। অন্যদিকে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, বিষমদ কাণ্ডে মদ খেয়ে কেউ মারা গেলে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিহার সরকার ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। যদিও এর পরেও বিহারে বেআইনি উপায়ে মদের উৎপাদন রমরমিয়ে চলছে বলে অভিযোগ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিহার সরকার ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। যদিও এর পরেও বিহারে বেআইনি উপায়ে মদের উৎপাদন রমরমিয়ে চলছে বলে অভিযোগ।