ছবি প্রতীকী
চতুর্থ ডোজ নিতেই হবে?
এনটিএজিআই-এর প্রধান এনকে অরোরা এও বলেন, ‘‘চিকিৎসা বিজ্ঞানে ‘অ্যান্টিজেন সিঙ্ক’ নামে একটি কথা আছে। যদি কোনও ব্যক্তি বার বার একটি নির্দিষ্ট অ্যান্টিজেন দিয়ে টিকা নেন, তাহলে তাঁর শরীরে রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বে। তাই এমআরএনএ টিকা দেওয়া হতো ১৮০ দিন অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে। যদিও পরে মানুষ ৯০ দিন অর্থাৎ তিন মাসের ব্যবধানে এই টিকা নিতে শুরু করেন। এতে টিকা খুব বেশি কার্যকরী হয়নি। তাই এখনই কোভিড-এর চতুর্থ ডোজ নেওয়ার দরকার নেই।’
সন্তান কথায় কথায় রেগে যাচ্ছে! এর পিছনে লুকিয়ে থাকা কোনও কারণ নেই তো?
পারদ ঊর্ধ্বমুখীই, উধাও শীত, বছর শেষে কলকাতা উষ্ণতম, গত ৫০ বছরে এই প্রথম
পার্শ্বপ্রতিক্রি আছে?
তাঁর কথায়, টিকা শুধু করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয়, শ্বাসযন্ত্রে প্রভাব ফেলে এমন ভাইরাসের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। এই টিকা ১৮ বছর বয়েস হলেই নেওয়া যাবে। এই টিকা নেওয়ার পর পার্শ্বপ্রতিক্রি হিসেবে কিছু ক্ষণের জন্য নাক বন্ধ হলেও হতে পারে। নাকে নেওয়া এই ভ্যাকসিনের আর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
ফল কালারের রূপ-মাধুরী, পর্ব-১০: আশ মিটিয়ে দেখে ছিলাম অপূর্ব সেই রূপ…আর প্রকৃতিও সেদিন সবটুকু মেলে ধরেছিল আমার সামনে
গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৪৫: রবীন্দ্রনাথ নিজের ডাক্তারি নিজেও করেছেন
টিকার দাম কত?
সংস্থাটি জানিয়েছে, এই টিকার দাম পড়বে ৮০০ টাকা করে। বেসরকারি হাসপাতালে এই দামের সঙ্গে আলাদা করে ৫ শতাংশ জিএসটি যুক্ত হবে। জিএসটি নিয়ে ইনকোভ্যাক টিকার দাম পড়বে ৮৪০ টাকা। সরকারি হাসপাতালেও এই টিকা নেওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ জিএসটি ছাড়া ইনকোভ্যাক টিকার দাম পড়বে ৩২৫ টাকা করে।