ছবি প্রতীকী
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক আজ সকালে যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে তাতে বলা হয়েছে গত ৬ জানুয়ারির পরে এই প্রথম দৈনিক সংক্রমণ এক লক্ষের নীচে নামল। যে চিত্র অনেকটাই স্বস্তিদায়ক।
শীর্ষ আদালতে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে কোভিড ১৯ টিকাকরণের জন্য কো-উইন পোর্টালে আধার কার্ড দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। কেন্দ্রের এই কথার পরে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও ব্যক্তির থেকে জোর করে আধার কার্ড চাওয়া যাবে না।
টিকাকরণের কেন্দ্রে টিকা নেওয়ার জন্য আধার কার্ড দেখতে চাওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। মহারাষ্ট্রের আইনজীবী সমাজকর্মী সিদ্ধার্থশঙ্কর শর্মা এই বিষয় নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থে মামলা করেন। বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি ডি.ওয়াই চন্দ্রচুড়ের ডিভিশন বেঁচে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে—’স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ দপ্তর একটি হলফনামা দাখিল করেছে। তাতে নির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে, কো-উইন পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করানোর জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক নয়। ন-টি নথির মধ্যে যে কোনও একটি দেখানো যেতে পারে। টিকা নেওয়ার সময়ও আধার কার্ড দেখানো বাধ্যতামূলক নয়। সমস্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের নীতি অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
আইনজীবী আমন শর্মা আদালতে জানিয়েছেন করোনা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে একমাত্র আধার কার্ড পূর্বশর্ত নয়। ৮৭ লক্ষ মানুষ কোনও পরিচয়পত্র ছাড়াই টিকা নিয়েছেন। জনস্বার্থ মামলাটিতে আবেদন করা হয়েছিল ইলেকট্রনিক ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের কো-উইন পোর্টালে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হোক। জনস্বার্থ মামলাকারী সিদ্ধার্থশঙ্কর জানান যেভাবে আধার কার্ড দেখতে চাওয়া হচ্ছে তা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের নীতি বিরোধী৷
শীর্ষ আদালতে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে কোভিড ১৯ টিকাকরণের জন্য কো-উইন পোর্টালে আধার কার্ড দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। কেন্দ্রের এই কথার পরে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও ব্যক্তির থেকে জোর করে আধার কার্ড চাওয়া যাবে না।
টিকাকরণের কেন্দ্রে টিকা নেওয়ার জন্য আধার কার্ড দেখতে চাওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। মহারাষ্ট্রের আইনজীবী সমাজকর্মী সিদ্ধার্থশঙ্কর শর্মা এই বিষয় নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থে মামলা করেন। বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি ডি.ওয়াই চন্দ্রচুড়ের ডিভিশন বেঁচে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে—’স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ দপ্তর একটি হলফনামা দাখিল করেছে। তাতে নির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে, কো-উইন পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করানোর জন্য আধার কার্ড বাধ্যতামূলক নয়। ন-টি নথির মধ্যে যে কোনও একটি দেখানো যেতে পারে। টিকা নেওয়ার সময়ও আধার কার্ড দেখানো বাধ্যতামূলক নয়। সমস্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের নীতি অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
আইনজীবী আমন শর্মা আদালতে জানিয়েছেন করোনা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে একমাত্র আধার কার্ড পূর্বশর্ত নয়। ৮৭ লক্ষ মানুষ কোনও পরিচয়পত্র ছাড়াই টিকা নিয়েছেন। জনস্বার্থ মামলাটিতে আবেদন করা হয়েছিল ইলেকট্রনিক ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের কো-উইন পোর্টালে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হোক। জনস্বার্থ মামলাকারী সিদ্ধার্থশঙ্কর জানান যেভাবে আধার কার্ড দেখতে চাওয়া হচ্ছে তা স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের নীতি বিরোধী৷