ছবি প্রতীকী
মাইগ্রেন ঠিক কী?
মাইগ্রেন এক ধরনের নিউরোভাসকুলার মাথা ব্যথার রূপ, যেখানে স্নায়ুতন্ত্রের আয়ন চ্যানেলের সমস্যার কারণে রক্তনালীগুলি প্রসারণে ফলে মাথা ব্যথা হয়। মাইগ্রেনের একটি পর্ব সাধারণত পর্যায়ক্রমে ঘটে। কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। কিছু জনের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে একাধিক ‘এপিসোড’ থাকে, অন্যদের মাঝে মাঝেই হয়ে থাকে। খুব বাড়াবাড়ি তা দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। গবেষকরা দেখেছেন গড়ে ১৫ শতাংশেরও বেশি প্রাপ্তবয়স্কদের মাইগ্রেন সমস্যা থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাইগ্রেন কমবেশি ১৯ শতাংশ মহিলা এবং ৯ শতাংশ পুরুষদের প্রভাবিত করে। ‘এপিসোড’গুলি প্রায়শই ১৮-৪৪ বছর বয়সীদের মধ্যে ঘটে। তবে শৈশব-সহ যে কোনও সময় এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মাইগ্রেনের প্রাথমিক উপসর্গ
মাইগ্রেনের সম্ভাব্য কারণ
কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন
নিম্নলিখিত কয়েকটি কৌশলগুলি মাইগ্রেনের এপিসোডের ফ্রিকোয়েন্সি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
মাইগ্রেনের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
মাইগ্রেনের সমস্যায় ভালো ফল পাওয়া যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায়। নিয়মিত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করালে মাইগ্রেনের প্রবনতা ধীরে ধীরে কমে যায়। এর ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে সক্ষম হন। হোমিওপ্যাথি ওষুধ রোগীর লক্ষণ সাদৃশ্যের উপর নির্ভর করে নির্বাচন করা হয়। তাই বিভিন্ন রুগীর ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ওষুধ কার্যকর হয়। অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গিয়েছে, কিছু কিছু হোমিওপ্যাথি ওষুধ মাইগ্রেনের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে, যেমন:
তবে এই সব ওষুধ নিজের মতো করে খেলে ফল তো পাওয়াই যাবে না, উল্টে বিপদও বাড়তে পারে। ওষুধের নাম উল্লেখ করার কারণ, মাইগ্রেনের সমস্যায় কী ধনের ওষুধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রয়েছে পাঠকদের তার একটা ধারণা দেওয়া। সব ক্ষেত্রেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া যাবে না। কারণ একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকই সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।
যোগাযোগ: ৭০০৫৩৫৮৯১৬