ছবি প্রতীকী
কী কারণে ব্রণ হয়?
ব্রণ মূলত একটি হরমোনজনিত সমস্যা, যা অ্যান্ড্রোজেন হরমোন দ্বারা চালিত হয়। সাধারণত কিশোরী-কিশোরী থেকে তরুণ-তরুণীদের সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই হরমোনগুলির প্রতি সংবেদনশীলতা ত্বকের পৃষ্ঠের ব্যাকটেরিয়া এবং তৈলাক্ত গ্রন্থির ফ্যাটি অ্যাসিডের সঙ্গে মিলিত হওয়ার ফলে ব্রণ সৃষ্টি হয়।
বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলি ব্রণ তৈরিতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এগুলি আবার কখনও কখনও পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করে তোলে। যেমন:
ব্রণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে
ব্রণ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিতে হবে জীবনযাত্রায় পরিবর্তনে
খাদ্যাভ্যাস
চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে
ব্রণ-র চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
ব্রণ মারাত্মক কোনও শারীরিক সমস্যা নয়। তবে বেশির ক্ষেত্রে এটি অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জীবনযাত্রার মানের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। তাই ব্রণর সমস্যায় উপরোক্ত জীবনশৈলির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। নিয়মিত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করালে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা অনেকটা কমে যায়।
হোমিওপ্যাথি ওষধ আক্রান্তের লক্ষণ বা সাদৃশ্যের উপর নির্ভর করে নির্বাচন করা হয়। তাই বিভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ওষধ কার্যকরী হয়। তবে অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গিয়েছে, কিছু কিছু হোমিওপ্যাথি ওষধ ব্রণের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে। যেমন: ক্যালি ব্রোম, হিপার সালফিউরিকাম, বেলেডোনা, পালসাটিলা, বারবারিস অ্যাকোয়া ইত্যাদি।
তবে কার জন্য কী ওষধ, কত পরিমাণে, কতদিন, কীভাবে খেতে হবে তা একজন সুদক্ষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক বলতে পারেন। কারণ নিজের মতো করে ওষুধ খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। এই প্রতিবেদনে ওষুধের নাম উল্লেখ করার কারণ, ব্রণ-র সমস্যায় কী ধরনের ওষুধ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রয়েছে তার একটা ধারণা দেওয়া পাঠকদের। সব ক্ষেত্রেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ওষুধ খাওয়া উচিত। কারণ আগেই উল্লেখ করেছি, একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকই সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।
যোগাযোগ: ৭০০৫৩৫৮৯১৬