ছবি প্রতীকী
অনেক মানুষেরই সখ থাকে বাড়ির বা ফ্ল্যাটের ছোট ব্যালকনিতে ফুলের গাছ লাগাতে। শীতে অনেকেই বিভিন্ন রনবেরনের ফুলগাছ লাগান। বড় বাগান করার জায়গা হয়তো সবার থাকে না। কিন্তু তা না থাকলেও এক চিলতে ঝুলবারান্দায় ছোট ছোট টবে নানা বাহারি ফুলগাছের চারা লাগিয়ে থাকেন অনেকেই। তবে বাঙালির পছন্দের ফুলগাছের তালিকায় উপরের দিকেই সবসময় থাকে পিটুনিয়া আর গোলাপ। কিন্তু ফুলের শখ থাকলেও, গাছের যত্নও নিতে হয় যথাযথভাবে। নয়তো বেশি দিন গাছগুলি বেঞ্চে থাকে না। তাছাড়া দেখতেও আকর্ষণীয় হয় না। তাই রকমারি গাছের সখ থাকলে গাছের যত্ন নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
গোলাপ
শীতকালে গোলাপের ফলন বেড়ে যায়। তাছাড়া এই সময় গলাপ গাছ দেখতেও ভালো লাগে। গোলাপ গাছের ক্ষেত্রে আবার বেশি রোদ প্রয়োজন। ১০ থেকে ১২ ইঞ্চির টব গোলাপচারা লাগানোর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। যদি একটি বড় চারা কেনেন, তবে খেয়াল রাখবেন যেন একটি ডালে ৫টির বেশি পাতা না থাকে। কারণ খেয়াল রাখতে হবে যদি গাছে ৭টি পাতা হয় তবেই আর ফুল ধরে না গাছে।
আরও পড়ুন:
শীতের সাজে একঘেয়েমি? শীতকালীন উৎসবে মধ্যমণি উঠুন রকমারি জ্যাকেটেই
স্বামীজির জন্মবার্ষিকী পালন করল রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন বালকাশ্রম
একটি ডালে ফুল হয়ে গেলে সেই ডাল কিছুটা কেটে দিলে, সেখানে আবার নতুন ডাল জনমাতে থাকে। তাতে আবার ফুল ধরে। গোলাপ গাছ ভালো রাখতে চায়ের পাতা খুবই উপকারী। প্রতিদিন চা হয়ে যাওয়ার পর ভেজা পাতা গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে পারে। তবে নজর রাখবেন, গাছের গোড়ায় যেন আগাছা না জন্মায়।
সার দিতে হলে গাছের গোড়ায় মাটি একটু খুঁচিয়ে প্রথমে মাটি আলগা করে নেবেন। রাসায়নিক সার না দিতে যদি না চান তাহলে নিজেই বাড়িতে গোবর, খোল ও শুকনো চা পাতার মিশ্রণ দিয়ে সার তৈরি করে নিতে পারেন।
সার দিতে হলে গাছের গোড়ায় মাটি একটু খুঁচিয়ে প্রথমে মাটি আলগা করে নেবেন। রাসায়নিক সার না দিতে যদি না চান তাহলে নিজেই বাড়িতে গোবর, খোল ও শুকনো চা পাতার মিশ্রণ দিয়ে সার তৈরি করে নিতে পারেন।
আরও পড়ুন: